all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114মহান বিজয় দিবস-২০২৪ উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর সকাল থেকেই সারা দিনব্যাপী নানা কর্মসূচী পালন করার উদ্দ্যোগ নিয়েছে সাভার উপজেলা পরিষদ। সাভার উপজেলা পরিষদের নির্বাহী অফিসার মোঃ আবুবকর সরকার জানান, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস কালচক্রের আবর্তে আজ আমাদের কাছে সমাগত। জাতীয় ইতিহাস, ঐতিহ্য ও মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় চেতনাবহ মহান বিজয় দিবসে কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করে থাকি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের; যাঁদের আত্মত্যাগ, বীরত্ব, সশস্ত্র সংগ্রাম ও শাণিত রক্তিম স্রোতধারায় বিশ্বের বুকে জন্ম নেয় লাল-সবুজ পতাকাবাহী স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ ।
বিজয়ের এ প্রদীপ্ত দিবসে সকলকে অনাবিল অভিনন্দন ও নিরন্তর শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন তিনি।
সংগ্রাম ও ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত এ মহান দিবস বাঙালির সমগ্র চৈতন্যের দৃঢ়তা ও দায়বদ্ধতার শক্তিতে প্রোজ্জ্বল। দীপ্তিমান মুক্তিযুদ্ধের মহিমায় আবারও উজ্জ্বীবিত হয়ে মহান বিজয়ের চেতনাকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে সঞ্চারিত করে প্রিয় মাতৃভূমির অদম্য অগ্রযাত্রায় আত্মনিয়োগেরও সবাইকে আহবান জানান তিনি।
মহান বিজয় দিবস ২০২৪ যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনায় উদযাপনের লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন, সাভার কর্তৃক আয়োজিত দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালায় সাভারবাসীর সবাইকে সবান্ধব উপস্থিত থাকার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন।
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচি সময় সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কর্মসূচি ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে মহান বিজয় দিবসের সূচনা; সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন “জাতীয় পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২ (সংশোধনী ২০২৩) এর বিধান মোতাবেক” আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন স্থান সাভার মডেল থানা; জাতীয় স্মৃতিসৌধ; বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা; বিজয় মেলা; শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা; শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সুস্বাস্থ্য এবং দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে সকল মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, প্যাগোডা ও অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত/ প্রার্থনা
হাসপাতাল ও এতিমখানায় উন্নতমানের খাবার পরিবেশন; প্রীতি ফুটবল ম্যাচ;
পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান;
উপজেলা পরিষদ মাঠ সহ স্ব-স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠানমালা আয়োজন করবে।