all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114রাজশাহী উন্নয়ন কতৃপক্ষ আরডিএ'তে ইমারত নকশা অনুমোদন নাগরিক সেবা জন বান্ধব করতে ব্যাপক পরিবর্তন করা হয়েছে।
গত ২৯ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) রাজশাহী উন্নয়ন কতৃপক্ষের নবাগত চেয়ারম্যান সংশ্লিষ্ট অথরাইজড অফিসারের সাথে আলোচনা করে এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।
জানা গেছে, এক শ্রেণীর দালাল চক্রের খপ্পরে পরে সেবাগ্রহীতারা আরডিএ'তে গিয়ে প্রকৃত সেবা পায় না। দালালরা বিভিন্ন নামে টাকা দাবি করে এবং চক্রের খপ্পরে পড়ে হয়রানি হয় বলেই এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
এখন থেকে হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে গ্রাহকরা সরাসরি সেবা পাবেন। সকাল ৯ টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত নকশার আবেদন জমা দিতে পারবেন। দায়িত্বরত কর্মচারী তা গ্রহণ করে রশিদ দিবেন। রশিদ এ আবেদনকারীর করণীয় ও কতদিনের মধ্যে সে সেবা পাবেন তার উল্লেখ থাকবে এবং সেই সময়ের মধ্যেই সেবাটি পাবেন। প্রতিদিন বেলা ২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত আবেদন নিষ্পত্তিপত্র বা আনুমোদন সংগ্রহ করতে পারবেন।
আবেদন কোথায়, কিভাবে, কত টাকায় পাওয়া যাবে তা হেল্প ডেস্কের সামনের বোর্ডে দেওয়া আছে। কোন ধরণের আবেদনের জন্য কত টাকা ফি দিতে হবে তা নোটিশ বোর্ডে উল্লেখ করা আছে।
আবেদন জমা দেওয়ার জন্য কোনো প্রকার দালাল বা কারো মাধ্যম প্রয়োজন হবে না। সেবাগ্রহীতা কোনো সেবা পেতে সমস্যা হলে সরাসরি অভিযোগ দিয়ে তার প্রতিকার নিবেন। কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী ঘুষ চাইলে বা হয়রানি করলে অভিযোগ বক্সে অভিযোগ দাখিলসহ সরাসরি চেয়ারম্যানকে অবহিত করতে পারবেন। গণশুনানির মাধ্যমে প্রতিটি নাগরিকের সেবা নিশ্চিত করা হবে বলেও নিশ্চিত করেছেন আরডিএ কতৃপক্ষ।
বিভিন্ন সময়ে আরডিএ'তে হয়রানির শিকার হন মর্মে অভিযোগ আসে বলেই এমন উদ্দ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠাটি বাহিরের কিছু দালাল কতৃক হয়রানি বন্ধে নতুন এ পরিবর্তন করা হয়।
সরেজমিনে গিয়ে এমন উদ্দ্যোগ দেখা যায়। এসময় সেবাগ্রহীতা অনেকেই এমন উদ্দ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে।
জানতে চাইলে অর্থরাইজ অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, যে কোন আবেদনকারী তালিকাভুক্ত যে কোন স্থপতি বা প্রকৌশলী দিয়ে নিজের পছন্দমত নকশা তৈরি করে নিতে পারবেন এবং নিজেই হেল্প ডেস্কে এসে সরাসরি আবেদন জমা দিতে পারবেন। ৷সরকারের নির্ধারিত ফি পে অর্ডার এর মাধ্যমে জমা দিবেন। অনুমোদনের জন্য অতিরিক্ত কোন টাকা কাউকেই দেওয়ার প্রয়োজন নেই। যদি কেউ কোন টাকা দাবি করে তাহলে তাৎক্ষণিক তা চেয়ারম্যান কে অভিযোগ করবেন।
কথা বললে নবাগত চেয়ারম্যান এস এম তুহিনুর আলম বলেন, সেবা নিশ্চিত করার জন্য চেষ্টা করছি। মনিটরিং করছি। এক্ষেত্রে জনগণেরও সহযোগিতার প্রয়োজন।