ঢাকা ০১:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাদামতলায় ব্যস্ত কৃষকরা।

চিনাবাদামে সবুজ হয়ে উঠেছে বান্দরবান সাঙ্গু নদীর দুই পাড় ।

ফাইল ছবি

চিনাবাদামে সবুজ হয়ে  উঠেছে বান্দরবানের সাঙ্গু নদীর  দুই পাড় ।   জেলার সাতটি উপজেলার নদীর পাড়ে এখন একই চিত্র। বাদামতলায় ব্যস্ত কৃষকরা। প্রতিবছর অক্টোবর-নভেম্বর মাসে নদীর পানি শুকিয়ে গেলে চিনা বাদাম বীজ বপন করেন তারা তিন মাস পর পর ফেব্রুয়ারি মাস থেকে শুরু হয় এই ফসল আহরন।  উৎপাদিত চিনা বাদাম গুনে, মানে ভালো খেতে পুষ্টিকর । বাজারে চাহিদা  হওয়াই   প্রতিকেজি বাজারে বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৮০ টাকায়। উর্বর পলিমাটি আবহাওয়া ভালো থাকায় এবার ফলন ভালো হয়েছে। স্থানীয় এক চাষী বলেন চীনাবাদাম চাষ করে প্রত্যেক বছরে দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা আয় হয়। এ বাদাম স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ক্রয় করে নিয়ে যাচ্ছে পাইকারেরা।  প্রতি বছর ঢাকা, চট্টগ্রাম  সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় বাজারজাতকরণ সম্ভব। সমৃদ্ধ হওয়ায় বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হবে বলে মনে করেন  কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ হওয়ায় ইতিমধ্যে অনেক উদ্যোক্তা আমাদের বান্দরবান পার্বত্য জেলার চিনা বাদামের চাহিদায় আগ্রহী দেখাচ্ছে। তিনি বলেন আমরা আশাকরি  এখানে যে উৎপাদন হয়েছে আগামীতে বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হবে। চলতি বছর ১২০০ হেক্টর জমিতে উৎপাদন হয়েছে ২৩০০ মেট্রিকটন চিনা বাদাম।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খুলনা প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ

বাদামতলায় ব্যস্ত কৃষকরা।

চিনাবাদামে সবুজ হয়ে উঠেছে বান্দরবান সাঙ্গু নদীর দুই পাড় ।

আপডেট সময় ০৬:৫১:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ মার্চ ২০২২

চিনাবাদামে সবুজ হয়ে  উঠেছে বান্দরবানের সাঙ্গু নদীর  দুই পাড় ।   জেলার সাতটি উপজেলার নদীর পাড়ে এখন একই চিত্র। বাদামতলায় ব্যস্ত কৃষকরা। প্রতিবছর অক্টোবর-নভেম্বর মাসে নদীর পানি শুকিয়ে গেলে চিনা বাদাম বীজ বপন করেন তারা তিন মাস পর পর ফেব্রুয়ারি মাস থেকে শুরু হয় এই ফসল আহরন।  উৎপাদিত চিনা বাদাম গুনে, মানে ভালো খেতে পুষ্টিকর । বাজারে চাহিদা  হওয়াই   প্রতিকেজি বাজারে বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৮০ টাকায়। উর্বর পলিমাটি আবহাওয়া ভালো থাকায় এবার ফলন ভালো হয়েছে। স্থানীয় এক চাষী বলেন চীনাবাদাম চাষ করে প্রত্যেক বছরে দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা আয় হয়। এ বাদাম স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ক্রয় করে নিয়ে যাচ্ছে পাইকারেরা।  প্রতি বছর ঢাকা, চট্টগ্রাম  সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় বাজারজাতকরণ সম্ভব। সমৃদ্ধ হওয়ায় বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হবে বলে মনে করেন  কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ হওয়ায় ইতিমধ্যে অনেক উদ্যোক্তা আমাদের বান্দরবান পার্বত্য জেলার চিনা বাদামের চাহিদায় আগ্রহী দেখাচ্ছে। তিনি বলেন আমরা আশাকরি  এখানে যে উৎপাদন হয়েছে আগামীতে বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হবে। চলতি বছর ১২০০ হেক্টর জমিতে উৎপাদন হয়েছে ২৩০০ মেট্রিকটন চিনা বাদাম।