all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভায় অতিথিরাবা ল্যবিবাহকে না বলতে হবে এবং সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে
বাল্যবিবাহকে না বলতে হবে এবং সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। বাল্যবিবাহ দন্ডনীয় অপরাধ এবং পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রয়েছে। সরকার বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন প্রণয়ন করেছে। দেশে প্রচলিত আইনানুযায়ী পুরুষের ক্ষেত্রে ২১ বছর পূর্ণ এবং নারীর জন্য ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত বিবাহ করা যাবে না। বাল্যবিবাহ এখন অনেকাংশে কমে গেছে।
আজ (সোমবার) দুপুরে খুলনার বয়রা হাজী ফয়েজউদ্দিন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে ডিজিটাল সিস্টেমের আওতায় স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ ঘন্টা’ বিষয়ক সচেতনতামূলক সভায় অতিথিরা একথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মীর আলিফ রেজা। খুলনা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক হাসনা হেনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে হাজী ফয়েজউদ্দিন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অনুপ কুমার বৈরাগী, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা মাসাসের নির্বাহী পরিচালক এ্যাড. শামীমা সুলতানা শীলু প্রমুখ। এতে স্বাগত বক্তৃতা করেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রোগ্রাম অফিসার সাজিয়া আফরিন সিদ্দিকী। খুলনা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অতিথিরা আরও বলেন, ১০৯৮, ১০৯ ও ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে বাল্যবিবাহ বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে। এখন সময় হলো নিজেকে তৈরি করার। ভালোভাবে পড়াশুনা করে নিজেকে স্বাবলম্বী করতে হবে। অনার্স-ডিগ্রি পাশ করা না পর্যন্ত কোন শিক্ষার্থীদের হাতে মোবাইলফোন না দেওয়াই ভাল। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। এছাড়া বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে অভিভাবকদের অত্যন্ত কঠোর অবস্থানে থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বাল্যবিবাহ বন্ধে শিক্ষার্থীদের শপথবাক্য পাঠ করান। অনুষ্ঠানে মাধ্যমিক পর্যায়ের প্রায় তিনশত শিক্ষার্থী অংশ নেন।