অন্যতম আলু উৎপাদনকারী হলেও বারবার দাম বিপর্যয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এ অঞ্চলের কৃষকরা। ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাতে এখানকার আলু বিদেশে রফতানি করতে কৃষকদের সহযোগিতা করছে সরকার।
মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) বিকেলে উপজেলার পারুল এলাকা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া , নেপাল সহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে সরকারি সহযোগিতায় আলু রফতানি করছে রংপুরের কৃষিকরা।
রংপুরের পীরগাছা থেকে চলতি মৌসুমের আলু রফতানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সরকার। গত বছর পীরগাছার সাড়ে ৬০০ মেট্রিক টন আলু বিদেশে গেলেও এবার এ টার্গেট বাড়িয়ে করা হয়েছে সাড়ে ৪ হাজার মেট্রিক টন। পাশাপাশি নিজেদের জমির আলু বিদেশে রফতানির সুযোগ হয়েছে। প্রথমবারের মতো এবার রাশিয়াতেও যাচ্ছে এখানকার আলু।
আলু রফতানির বিষয়ে কৃষকরা বলেন, গত বছর থেকে আলু রফতানিযোগ্য আলু উৎপাদন করছি। বিভিন্ন দেশ আমাদের আলু কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এতে আমরা অন্যান্য কৃষকের তুলনায় বেশি লাভবান হচ্ছি।
এখানে ব্যাপক উৎপাদন হলেও মানসম্মত না হওয়ায় দাম পেতেন না কৃষক। তাই রফতানিযোগ্য আলু উৎপাদনে এখানকার ২০০ কৃষককে প্রশিক্ষণ ও উন্নত আলু বীজ সরবরাহ করে কৃষি বিভাগ।
এ বিষয়ে রংপুরের পীরগাছার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল আলম বলেন, আমরা রফতানিযোগ্য আলু উৎপাদন করছি। শান্তানা, ডায়মন্ড, গ্রানোলা, কুমারিকা, কুম্ভিকাসহ বিভিন্ন জাত আমরা কৃষকের হাতে তুলে দিচ্ছি। এ জাতগুলোর বীজ আমরা কৃষকের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন জাতের আলুর চাহিদার কথা মাথায় রেখে অনেক জাতের আলু আবাদে সহায়তা দিচ্ছে সরকারের কৃষি বিভাগ।
এখানে ব্যাপক উৎপাদন হলেও মানসম্মত না হওয়ায় দাম পেতেন না কৃষক। তাই রফতানিযোগ্য আলু উৎপাদনে এখানকার ২০০ কৃষককে প্রশিক্ষণ ও উন্নত আলু বীজ সরবরাহ করে কৃষি বিভাগ।
এ বিষয়ে রংপুরের পীরগাছার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল আলম বলেন, আমরা রফতানিযোগ্য আলু উৎপাদন করছি। শান্তানা, ডায়মন্ড, গ্রানোলা, কুমারিকা, কুম্ভিকাসহ বিভিন্ন জাত আমরা কৃষকের হাতে তুলে দিচ্ছি। এ জাতগুলোর বীজ আমরা কৃষকের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন জাতের আলুর চাহিদার কথা মাথায় রেখে অনেক জাতের আলু আবাদে সহায়তা দিচ্ছে সরকারের কৃষি বিভাগ।