স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, মরহুম আহসানুল হক পিন্টু ছিলেন একজন দক্ষ, যোগ্য, কর্মীবান্ধব নেতা ছিল। সে দলের জন্য নিবেদিত প্রাণ ছিল। যেকোন পরিস্থিতি সে নিয়ন্ত্রণ করতে পারতো। একজন রাজনীতিবিদের যে গুনগুলো থাকা দরকার, তার মধ্যে সবগুলো গুণই ছিল।
রাসিক মেয়র আরো বলেন, একজন মেধাবী ছাত্রনেতা ছিলেন আহসানুল হক পিন্টু। পরবর্তীতে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব যথাযথ ও সুন্দরভাবে পালন করছিল। সকল নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার নিবিড় যোগাযোগ ছিল। তাকে নিয়ে আমাদের অনেক স্বপ্ন ছিল। তার মৃত্যুতে এক অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। আমি মরহুম আহসানুল হক পিন্টু ও শহীদ উদ্দিন বিপু‘র বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।
স্মরণ সভায় বক্তব্য দেন রাকসুর সাবেক জিএস ও জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার এ্যাড. শামসুল হক টুকু এমপি, রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শেখর, সংরক্ষিত আসনের এমপি কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি, রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বাঘা উপজেলা চেয়ারম্যান এডভোকেট লায়েব উদ্দিন লাবলু, সাবেক আহ্বায়ক কামরুজ্জামান চঞ্চল, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শরিফুল ইসলাম শরীফ, আশিকুর রহমান খান সবুর, রতন সাহা, শরীফ আহমুদ দীপক, ব্যারিস্টার সৈয়দ আলী জীরু, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ হীল বারী প্রমুখ।
সভায় রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ইব্রাহিম হোসেন মুন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক খালিদ হাসান বিপ্লব, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জুয়েল, রুবন, রাজু সিকদার, নাতাই বৈরাগী, সজল, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল আলী, শেখ হাসান মেহেদীসহ ছাত্রলীগের সাবেক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।