all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114জয় বাংলা শ্লোগানকে মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণা বলে উল্লেখ করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেন, ৭ মার্চের ভাষণের মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেন।তাঁর হাত ধরেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা আসে।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ)সকালে সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নওগাঁ জেলা প্রশাসন আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভা,সাংস্কৃতিক পরিবেশনা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনিএসব কথা বলেন ।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে জাতির জন্য স্বাধীনতার দিকনির্দেশনা দেন বঙ্গবন্ধু। এটিএমন একটি ভাষণ, যে ভাষণে বঙ্গবন্ধু একটি কথা দুইবার উচ্চারণ করেননি, অথচ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা অর্জনের সব দিকনির্দেশনা তাঁর ভাষণে ছিল।
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ৭ মার্চের ভাষণ প্রদানে বঙ্গবন্ধুকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন জানিয়ে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, আওয়ামী লীগের তখনকার অনেক কেন্দ্রীয় নেতা বঙ্গবন্ধুকে বক্তৃতায় এটা-ওটা বলার পরামর্শ দিয়েছিলেন, কিন্তু বঙ্গমাতা তাঁকেতাঁর মনের কথা বলতে বলেন। বাঙালি জাতি সেদিন বঙ্গবন্ধুর কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো গ্রহণ করে। তাঁর নির্দেশনা মেনেই বাঙালি স্বাধীনতাসংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা আনে।
তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিন বাংলাদেশের মানুষকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনতে বাঁধা দেওয়া হয়েছে। কেউ মাইকে এটি বাজালে তাকেও অত্যাচার করা হয়েছে। সেই ভাষণ এখন আমাদের গর্বের বিষয়। ইউনেস্কো এটাকে বিশ্বের সবচেয়ে অনুপ্রেরণাদায়ী ভাষণ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে।
এ সময় তিনি নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ মনে-প্রাণে ধারণ করার পরামর্শ দেন।