all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরকে জাতীয় সংসদের বিরোধী দলের নেতা ও জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে বিরোধী দলের উপনেতার স্বীকৃতি দেওয়ার প্রজ্ঞাপন বাতিল চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. ইউনুছ আলী আকন্দ লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। নোটিশ পাঠানোর বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেছেন তিনি নিজে।
জাতীয় পার্টির ১১ জন সংসদ সদস্য। কোন আইন ও কর্তৃত্বের বলে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় বেতন ভাতা দিয়ে বিরোধী দলীয় নেতা ও উপনেতা নিয়োগ দিলেন, তা জানতে চাওয়া হয়েছে লিগ্যাল নোটিশে।
এতে আরো বলা হয়, এই নিয়োগের ফলে সরকারের গাড়ি-বাড়ি ও অর্থ অপচয় হয। জাতীয় পার্টি ১০ শতাংশ আসন লাভ করেনি। তিনশ (৩০০) আসনের মধ্যে কমপক্ষে ৩০টি আসনে সংসদ সদস্য (এমপি) থাকলে বিরোধী দলের নেতা হবে. এমন আইন থাকা অতি জরুরি।
লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়েছে, কতজন সংসদ সদস্য থাকলে বিরোধী দলীয় নেতা হতে পারবে সে বিষয়ে সংসদে আইন করতে হবে। আইন না করা পর্যন্ত সংসদে বিরোধী দলীয় নেতার পদ ভারতের মতো খালি থাকবে।
নোটিশে বলা হয়, এ ধরনের নেতা ও উপনেতা স্পিকার কোন আইনে বা কোন ক্ষমতাবলে নিয়োগ দিতে পারেন সেটাও আইন ও সংবিধানে নেই।
নোটিশে বলা হয়, ভারতের লোকসভায় ১০ শতাংশ সদস্যসহ দ্বিতীয় স্থানে না থাকলে বিরোধী দলের নেতার পদ খালি থাকে, এমন আইন আছে। কিন্তু আমাদের দেশে নিয়োগেরও আইন নাই বা কত সংখ্যক এমপি থাকলে বিরোধী দলের নেতা হতে পারবে তাও উল্লেখ নেই।
লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়েছে, কতজন সংসদ সদস্য থাকলে বিরোধী দলীয় নেতা হতে পারবে সে বিষয়ে সংসদে আইন করতে হবে। আইন না করা পর্যন্ত সংসদে বিরোধী দলীয় নেতার পদ ভারতের মতো খালি থাকবে বলেও উল্লেখ করা হয়।
এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরকে জাতীয় সংসদের বিরোধী দলের নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় সংসদ সচিবালয়। তিনি রংপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য।
জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি অনুযায়ী এ স্বীকৃতি দিয়েছেন।