Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
৩ ইস্যু নিয়ে পিটার হাসের সঙ্গে আলোচনায়- প্রতিমন্ত্রী পলক
ঢাকা ০৮:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৩ ইস্যু নিয়ে পিটার হাসের সঙ্গে আলোচনায়- প্রতিমন্ত্রী পলক

মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের সঙ্গে বৈঠক

বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বৈঠকে তিনটি বিষয়ে আলোচনা করেছেন তিনি।

মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকের বিষয়ে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশের গড়ার যে রূপকল্প প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন, সেটা বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে কাজ করবে, তা নিয়ে আজ কথা হয়েছে। আমাদের আলোচনার মূল তিনটি উদ্দেশ্য ছিল।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমেরিকা আমাদের সফটওয়্যার ও ফ্রিল্যান্সারদের আউটসোর্সিংয়ের সবচেয়ে বড়ো গন্তব্য। যে ৬০টি দেশে আমরা সফটওয়্যার রপ্তানি করি, আমেরিকায় তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি হয়।

আমেরিকায় আমাদের আউটসোর্সিংয়ের ক্লায়েন্ট (গ্রাহক) অন্য দেশগুলোর তুলনায় বেশি। কীভাবে এটা আরও বাড়াতে পারি, সেটা নিয়ে আমরা কথা বলেছি।

১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রিসোর্স ইনোভেশন সেন্টার স্থাপন করার বিষয়েও কথা হয়েছে বলেও জানান তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকার তাতে কীভাবে সহযোগিতা করতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করেছি।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে, বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য বাংলাদেশের ডাক বিভাগের সঙ্গে আমেরিকার কীভাবে জি-টু-জি সহযোগিতা হতে পারে এবং আমেরিকার যে কোম্পানিগুলো আছে, বিশেষ করে অ্যামাজন, স্টারলিং, স্পেসএক্স, গুগল ও ফেসবুকের বিনিয়োগ কোন কোন ক্ষেত্রে আরও বেশি হতে পারে, সেগুলো নিয়ে কথা বলেছি।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সব মিলিয়ে বলতে পারি, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কী ধরনের সহযোগিতা পেতে পারি এবং একই সঙ্গে কীভাবে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারি, রপ্তানি ও বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিষয়ে আমরা কথা বলেছি।

বাংলাদেশর স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানগুলোতে আমেরিকার প্রচুর বিনিয়োগ রয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত পাঁচ বছরে এ খাতে ২৮ মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ রয়েছে।

আবার বাংলাদেশে এখন ওরাকল, মাইক্রোসফটসহ বেশ কিছু আইটি কোম্পানি কাজ করছে। আরও অনেক কোম্পানিকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের বাড়াতে আকর্ষণ করতে চাই। সর্বশেষ সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমন্বয় প্রয়োজন, সেগুলো নিয়ে কথা হয়েছে।

আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: 24nababani@gmail.com
জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী’র লোকমানের বিরুদ্ধে দুদেকে অভিযোগ 

৩ ইস্যু নিয়ে পিটার হাসের সঙ্গে আলোচনায়- প্রতিমন্ত্রী পলক

আপডেট সময় ০৪:৫৬:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪

বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বৈঠকে তিনটি বিষয়ে আলোচনা করেছেন তিনি।

মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকের বিষয়ে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশের গড়ার যে রূপকল্প প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন, সেটা বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে কাজ করবে, তা নিয়ে আজ কথা হয়েছে। আমাদের আলোচনার মূল তিনটি উদ্দেশ্য ছিল।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমেরিকা আমাদের সফটওয়্যার ও ফ্রিল্যান্সারদের আউটসোর্সিংয়ের সবচেয়ে বড়ো গন্তব্য। যে ৬০টি দেশে আমরা সফটওয়্যার রপ্তানি করি, আমেরিকায় তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি হয়।

আমেরিকায় আমাদের আউটসোর্সিংয়ের ক্লায়েন্ট (গ্রাহক) অন্য দেশগুলোর তুলনায় বেশি। কীভাবে এটা আরও বাড়াতে পারি, সেটা নিয়ে আমরা কথা বলেছি।

১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রিসোর্স ইনোভেশন সেন্টার স্থাপন করার বিষয়েও কথা হয়েছে বলেও জানান তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকার তাতে কীভাবে সহযোগিতা করতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করেছি।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে, বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য বাংলাদেশের ডাক বিভাগের সঙ্গে আমেরিকার কীভাবে জি-টু-জি সহযোগিতা হতে পারে এবং আমেরিকার যে কোম্পানিগুলো আছে, বিশেষ করে অ্যামাজন, স্টারলিং, স্পেসএক্স, গুগল ও ফেসবুকের বিনিয়োগ কোন কোন ক্ষেত্রে আরও বেশি হতে পারে, সেগুলো নিয়ে কথা বলেছি।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সব মিলিয়ে বলতে পারি, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কী ধরনের সহযোগিতা পেতে পারি এবং একই সঙ্গে কীভাবে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারি, রপ্তানি ও বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিষয়ে আমরা কথা বলেছি।

বাংলাদেশর স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানগুলোতে আমেরিকার প্রচুর বিনিয়োগ রয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত পাঁচ বছরে এ খাতে ২৮ মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ রয়েছে।

আবার বাংলাদেশে এখন ওরাকল, মাইক্রোসফটসহ বেশ কিছু আইটি কোম্পানি কাজ করছে। আরও অনেক কোম্পানিকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের বাড়াতে আকর্ষণ করতে চাই। সর্বশেষ সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমন্বয় প্রয়োজন, সেগুলো নিয়ে কথা হয়েছে।