all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘নৌকা মার্কায় মানেই উন্নয়ন, নৌকা মানেই মানুষের কল্যান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এখন দেশের সর্বক্ষেত্রে উন্নয়ন দৃশ্যমান। দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় রক্ষায় নৌকা মার্কায় ভোট দিন। সামনে আসছে শুভদিন, ৭ জানুয়ারি সারাদিন, নৌকা মার্কায় ভোট দিন। নৌকা মার্কায় দিলে ভোট, শান্তিতে আছে, আরো শান্তিতে থাকবে দেশের লোক।’
রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের সংসদ সদস্য প্রার্থী মোহা. আসাদুজ্জামান আসাদকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) মোহনপুর গালর্স ডিগ্রি কলেজ মাঠে আয়োজিত বিশাল নির্বাচনী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, আমরা চেয়েছিলাম বিএনপি নির্বাচনে আসুক, নিবন্ধিত সকল রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসুক। নেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ওবায়দুল কাদের ভাই বারবার বলেছিলেন। কিন্তু তারা নির্বাচনে আসলেন না, সেটি তাদের বিষয়। নির্বাচন সংবিধান মোতাবেক হতে হবে, সেই অনুয়াযী নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করেছে। ৭ জানুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, নির্বাচন হতে হবে অংশগ্রহণমুলক,স্বচ্ছ, সুষ্ঠু ও নিরেপক্ষ। যে ইউরোপ-আমেরিকায় নির্বাচনের সময় ১৫ থেকে ২০ শতাংশ মানুষ ভোট দেয়, তারা কিনা বলছে, ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ মানুষ ভোট দিলে বুঝবো, জনগণ অংশ নিয়েছে। একথা বলার আপনারা কারা? আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে বাংলার মানুষ দলে দলে গিয়ে ভোট দিবে, সেটি আপনাদের দেখানোর জন্য নয়, মানুষ মনের টানে গিয়েই ভোট দিবে। মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে ভোট দেবে। যেভাবে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মানুষ ভোট দিয়েছিল।
এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, যারা নিবার্চন লুণ্ডুল করে নির্বাচনকে বিতর্কিত করতে চায়, নির্বাচন যাতে না হয় সেই প্রেক্ষাপট তৈরি করতে চায়, তাদেরকে রাজনৈতিক মারপ্যাচ দিয়ে শেখ হাসিনা বুঝিয়ে দিয়েছেন, ঘোল খাইয়ে দিয়েছেন। শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিক খেলায় হারানো যায় না।
রাসিক মেয়র বলেন, শাহ মখদুম বিমানবন্দের রানওয়ে সম্প্রসারণ করা হবে, সেখানে দ্বিতীয় টার্মিনাল ভবন নির্মাণ করা হবে। তখন পান সহ বিভিন্ন সবজি রাজশাহী থেকে সরাসরি মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি করা সম্ভব হবে। পিছিয়ে পড়া রাজশাহীতে কৃষি ভিত্তিক শিল্পায়নের চিন্তাভাবনা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রয়েছে। আমরা পুরো রাজশাহীকে জেলাকে এগিয়ে নিতে চাই।
মোহনপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ইকবাল হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মোহা. আসাদুজ্জামান আসাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোসাব্বিরুল ইসলাম, সাবেক প্রচার সম্পাদক কামরুজ্জামান, সদস্য হাবিবুর রহমান বাবু, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাঞ্জাল, সাংগঠনিক সম্পাদক আলফুর রহমান, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক সোহরাব হোসেন, সাবেক দপ্তর সম্পাদক ফারুক হোসেন ডাবলু, সাবেক উপ-দপ্তর সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, সদস্য রোকসানা মাহবুব চপলা, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও রাসিকের প্যানেল মেয়র-২ আব্দুল মোমিন, মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য মালিহা জামান মালা, রাজশাহী জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মর্জিনা পারভীন, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নাসরিন আকতার মিতা, মোহনপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজ উদ্দিন কবিরাজ, মোহনপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মেহবুব হাসান রাসেল, কেশরহাট পৌরসভার মেয়র শহিদুজ্জামান শহিদ, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সমন্বয়ক এনামুল হক, রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সাবেক সভাপতি রমজান আলী, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদ আকতার নাহান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনুসহ মোহনপুর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও বিভিন্ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ-সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা সঞ্চালনা করেন মোহনপুর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) শাহিন শাহ।#