all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটনের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি। মঙ্গলবার বিকেলে নগর ভবনে মেয়রের দপ্তর কক্ষে এই সাক্ষাৎ ও বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এদিন বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটে নগর ভবনে আগমনে শিশু শিল্পীদের অংশগ্রহণে নৃত্যের তালে তালে সুরের মুর্ছনায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে বরণ করে নেওয়া হয়। এরপর জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি‘কে ফুলেল শুভেচ্ছায় স্বাগত জানান রাসিক মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন। বৈঠকে রাজশাহী মহানগরীর সবুজায়ন, পরিচ্ছন্নতা ও আলোকায়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন জাপানের রাষ্ট্রদূত। বৈঠকে রাজশাহীর উন্নয়ন কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে তথ্যচিত্র ও ভিডিওচিত্রে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করা হয়। বৈঠক শেষে জাপানের রাষ্ট্রদূতের হাতে আম আকৃতির সম্মাননা স্মারক ও বিভিন্ন উপহার সামগ্রী তুলে দেন রাসিক মেয়র।
বৈঠক শেষে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি সাংবাদিকদের বলেন, সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। দীর্ঘ ১৪ বছর পর রাজশাহীতে আমরা আসলাম। আজ থেকে রাজশাহীর সঙ্গে আমাদের নতুন যাত্রা শুরু হলো। আশা করি আমরা বিভিন্ন বিষয়ে কাজ করতে পারবো।
রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন সাংবাদিকদের বলেন, প্রায় ১৪ বছর পর রাজশাহীতে জাপানের কোন রাষ্ট্রদূত এলেন। জাপান বাংলাদেশের পুরোনো বন্ধু। স্বাধীনতার সময় থেকে এ পর্যন্ত তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর ও সহযোগিতাপূর্ণ। তারা আমাদের নানা সময়ে কারিগরি ও আর্থিক উভয়ক্ষেত্রে সহযোগিতা ও প্রজেক্ট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও কাজ করেন। ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানন্দের তৃতীয় টার্মিনাল, মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে জাপান আমাদের সহযোগিতা করে আসছে।
রাসিক মেয়র বলেন, রাজশাহীর ক্ষেত্রটা ভিন্ন। দীর্ঘদিন গ্যাপ ছিল। তিনি যেটি বললেন, আজ থেকে আমাদের সম্পর্কের নতুন যাত্রা শুরু হলো। ইনশাল্লাহ তাদের সহযোগিতায় জাইকার মাধ্যমে অনেক ডেভেলপমেন্ট কাজ করতে পারবো। এতে আমরা সবাই উপকৃত হবো।
তিনি আরো বলেন, স্মার্ট রাজশাহী সিটি গড়ার ক্ষেত্রে আমরা একটা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। সেটিও জাপান রাষ্ট্রদূতের নিকট উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করছি পর্যায়ক্রমে এগুলো বাস্তবায়ন হবে।
জাপানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ছিলেন মিসেস ইওয়ামা তমোমি, সেকেন্ড সেক্রেটারী, ডেপুটি হেড পাবলিক রিলেশনস এন্ড কালচার মি. ইয়ামামতো কেওছি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে সভাপতি প্রফেসর ড. মোঃ এনায়েত হোসেন, সহকারী অধ্যাপক সাজু সরদার।