Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
কোনোভাবেই জামায়াতকে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না: ডিএমপি
ঢাকা ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোনোভাবেই জামায়াতকে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না: ডিএমপি

ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশকে কোনোভাবেই কোনো সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিন্টো রোডে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

বিপ্লব কুমার বলেন, জামায়াতের ব্যাপারে আমাদের জিরো টলারেন্স রয়েছে। দলটি নাশকতার দায়ে অভিযুক্ত একটি রাজনৈতিক দল। তাদের অতীত কর্মকাণ্ড অত্যন্ত জঘন্য। তারা সাধারণ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মেরেছে। পুলিশকে আগুনে পুড়িয়ে মেরেছে।

সমাবেশ-মহাসমাবেশ কেন্দ্র করে এখনো কোনো শঙ্কা নেই বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, আমরা সতর্ক রয়েছি। সজাগ রয়েছি।

বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সমাবেশ নিয়ে বিপ্লব কুমার বলেন, আমরা প্রত্যেককেই চিঠি দিচ্ছি এবং দেব। যে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যেন জনসাধারণের কথা চিন্তা করে রাস্তায় সমাবেশ না করে মাঠে সমাবেশ করে। এতে সাধারণ মানুষের উপকার হবে।

আগামী ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে সমাবেশ করতে চাইছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। গত শুক্রবার সমাবেশের অনুমতির জন্য ডিএমপি কমিশনার বরাবর চিঠি দেয় আওয়ামী লীগ। পরে গত শনিবার চিঠি দেয় বিএনপি। এর পর দিন রাজধানীর শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশের অনুমতি চেয়ে ডিএমপি কমিশনারের কাছে চিঠি দেয় জামায়াত। চিঠিতে দলটি উল্লেখ করেছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, দলের আমির শফিকুর রহমানসহ রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও আলেমদের মুক্তি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণের দাবিতে ‘শান্তিপূর্ণ’ মহাসমাবেশ করতে চায় তারা।

২০১২ সালে একাত্তরের মানবতাবিরোধীদের বিচার শুরু হলে জামায়াতের প্রায় সব শীর্ষ নেতার বিভিন্ন সাজা হয়। এর মধ্যে কয়েকজনের মৃত্যুদণ্ডও কার্যকর করা হয়েছে। এর পর থেকেই মূলত রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে পড়ে দলটি।

মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অবস্থানের কারণে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। ২০১৮ সালে দলটির নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

আদালতের রায়ে নিবন্ধন হারানোর পর দীর্ঘদিন প্রকাশ্যে কোনো সভা-সমাবেশ করেনি দলটি। নিবন্ধন না থাকায় ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নিতে পারেনি জামায়াত।

আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: 24nababani@gmail.com
জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী’র লোকমানের বিরুদ্ধে দুদেকে অভিযোগ 

কোনোভাবেই জামায়াতকে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না: ডিএমপি

আপডেট সময় ০৭:৩৮:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৩

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশকে কোনোভাবেই কোনো সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিন্টো রোডে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

বিপ্লব কুমার বলেন, জামায়াতের ব্যাপারে আমাদের জিরো টলারেন্স রয়েছে। দলটি নাশকতার দায়ে অভিযুক্ত একটি রাজনৈতিক দল। তাদের অতীত কর্মকাণ্ড অত্যন্ত জঘন্য। তারা সাধারণ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মেরেছে। পুলিশকে আগুনে পুড়িয়ে মেরেছে।

সমাবেশ-মহাসমাবেশ কেন্দ্র করে এখনো কোনো শঙ্কা নেই বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, আমরা সতর্ক রয়েছি। সজাগ রয়েছি।

বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সমাবেশ নিয়ে বিপ্লব কুমার বলেন, আমরা প্রত্যেককেই চিঠি দিচ্ছি এবং দেব। যে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যেন জনসাধারণের কথা চিন্তা করে রাস্তায় সমাবেশ না করে মাঠে সমাবেশ করে। এতে সাধারণ মানুষের উপকার হবে।

আগামী ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে সমাবেশ করতে চাইছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। গত শুক্রবার সমাবেশের অনুমতির জন্য ডিএমপি কমিশনার বরাবর চিঠি দেয় আওয়ামী লীগ। পরে গত শনিবার চিঠি দেয় বিএনপি। এর পর দিন রাজধানীর শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশের অনুমতি চেয়ে ডিএমপি কমিশনারের কাছে চিঠি দেয় জামায়াত। চিঠিতে দলটি উল্লেখ করেছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, দলের আমির শফিকুর রহমানসহ রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও আলেমদের মুক্তি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণের দাবিতে ‘শান্তিপূর্ণ’ মহাসমাবেশ করতে চায় তারা।

২০১২ সালে একাত্তরের মানবতাবিরোধীদের বিচার শুরু হলে জামায়াতের প্রায় সব শীর্ষ নেতার বিভিন্ন সাজা হয়। এর মধ্যে কয়েকজনের মৃত্যুদণ্ডও কার্যকর করা হয়েছে। এর পর থেকেই মূলত রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে পড়ে দলটি।

মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অবস্থানের কারণে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। ২০১৮ সালে দলটির নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

আদালতের রায়ে নিবন্ধন হারানোর পর দীর্ঘদিন প্রকাশ্যে কোনো সভা-সমাবেশ করেনি দলটি। নিবন্ধন না থাকায় ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নিতে পারেনি জামায়াত।