all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114প্রধান অতিথির বক্তব্যে জননেতা এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ শেখ রাসেল সহ ১৫ আগস্টের খুনীদের রায় হয়েছে। অনেকে বিদেশে পলাতক থাকায় তাদের রায় কার্যকর হয়নি। এই রায় কার্যকর করতে তাদের দেশে আনা দরকার। যেসব দেশে তারা আশ্রয় নিয়েছে, সেসব দেশের সরকারের সঙ্গে আমাদের দেশের সরকারের বারংবার কথা হচ্ছে। অতি উন্নত রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা বা রকম যারা, তারা নানা রকম আইনের অজুহাত দিয়ে খুনীদের ফেরত পাঠাচ্ছে না। ফলে রায় কার্যকর বিলম্বিত হচ্ছে। তবে আমি বিশ্বাস করি খুনীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে জনমত যেভাবে তৈরি হয়েছে, আরো হচ্ছে, তাতে তারা খুনীদের ফেরত পাঠাতে বাধ্য হবে, যাতে আমরা তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে পারি।
তিনি আরো বলেন, নির্বাচন আসলে ষড়যন্ত্রকারীরা, ১৯৭১ এর খুনিরী, ‘৭৫ এর ঘাতকেরা, ২০০১ থেকে ২০০৬ এর যারা তারা সবাই এক হয়ে যায়। আমরা তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলাম, এখনো আছি, আগামীতেও থাকবো।
রাসিক মেয়র বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করছেন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি দেশকে উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আরো এগিয়ে যাবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, নির্বাচন আসলে বিএনপি সহ একটি গোষ্ঠী বলে ‘নির্বাচনে অংশ নেব না, নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না।’ তাদেরকে কি জিতিয়ে প্রমাণ দিতে হবে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে? এটি মামার বাড়ির আবদার। তাদের এই আবদার কখনো পূরণ হবে না। দেশে কেয়ারটেকার সরকারের আর কোন সুযোগ নেই। সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইনশাল্লাহ জনগণ আবারো আওয়ামী লীগের পক্ষেই রায় দেবে।
উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. আসলাম সরকার, প্রচার সম্পাদক দিলীপ কুমার ঘোষ, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জিয়া হাসান আজাদ হিমেল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ কবির সেন্টু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শ্যাম দত্ত, শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ওমর শরীফ রাজিব, শ্রম সম্পাদক আব্দুস সোহেল, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক কামারউল্লাহ সরকার কামাল, কোষাধ্যক্ষ হাবিবুল্লাহ ডলার, সদস্য মুশফিকুর রহমান হাসনাত, নজরুল ইসলাম তোতা, হাবিবুর রহমান বাবু, শাহাব উদ্দিন, এ্যাড. শামসুন্নাহার মুক্তি, আতিকুর রহমান কালু, হাফিজুর রহমান বাবু, বাদশা শেখ, ইউনুস আলী, মোখলেশুর রহমান কচি, এ্যাড. রাশেদ-উন-নবী আহসান, থানা আওয়ামী লীগের মধ্যে বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানার সাধারণ সম্পাদক শ্যামল কুমার ঘোষ, মতিহার থানার সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন, নগর শ্রমিক লীগ সভাপতি মাহাবুবুল আলম, সাধারণ সম্পাদক আকতার আলী, নগর কৃষক লীগ সভাপতি রহমতউল্লাহ সেলিম, সাধারণ সম্পাদক সাকির হোসেন বাবু, নগর যুব মহিলা লীগ সভাপতি এ্যাড. ইসমত আরা, সাধারণ সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন নিলু, নগর ছাত্রলীগ সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম, সাধারণ সম্পাদক ডাঃ সিরাজুম মুবিন সবুজ প্রমুখ।#