all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ঐতিহ্যবাহী রাজশাহী কলেজ শিক্ষাক্ষেত্রে এখন দেশের বটবৃক্ষে পরিণত হয়েছে। কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ ও রাজশাহী কলেজ এ উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ কলেজ। এ কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী দেশকে নানাভাবে উপকৃত করছে। রাজশাহী শিক্ষানগরী নামে খ্যাত। এখানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়, রুয়েট সহ সরকারী ও বেসরকারী অসংখ্য স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে। শিক্ষানগরী রাজশাহী বর্তমানে পরিচ্ছন্ন, সবুজ, ফুলের নগরী ও রঙিন বাতির শহর হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।
রাসিক মেয়র আরো বলেন, প্রিয় রাজশাহী আগামীতে আরো অনেক সুন্দর হবে-সেই স্বপ্ন আমরা দেখছি। ধীরে ধীরে চোখের সামনে একটি ফুল যেমন ফুটে ওঠে, সেইভাবে রাজশাহী নিজেকে আস্তে আস্তে মেলে ধরছে, আগামী ৫টি বছরে পুরোপুরি মেলে ধরবে। দেখা যাবে সুন্দর একটা ফুল বাংলাদেশের মধ্যে ফুটেছে, তার নাম রাজশাহী। যেখানে মানুষ নিরাপদে বসবাস করবে, শিক্ষাগ্রহণ করবে, নির্মল বায়ু গ্রহণ করবে এবং কর্মক্ষেত্রে যাবে, সুখী জীবনযাপন করবে। সেই রকম সমৃদ্ধিপূর্ণ রাজশাহী আমি গড়ে তুলতে চাই।
রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহা. আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রফেসর তানবিরুল আলম, রাজশাহী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ হবিবুর রহমান, উপাধাক্ষ্য ওয়ালিউর রহমান, শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ। ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক মোঃ আনিসুজ্জামান ও রসায়ন বিভাগের প্রভাষক মোসাঃ লাভলী খাতুন অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় করেন। অনুষ্ঠানে মানপত্র পাঠ করেন দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী লামিয়া বিনতে কবীর। নবীন শিক্ষাথীদের পক্ষে বক্তব্য দেন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মোস্তফা জুনায়েদ রাহাত, মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী তাসনিয়া তাহাবিদ তিথি, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের ইসরাত জাহান তমা। অনুষ্ঠানে কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।#