all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114অনুষ্ঠানে রাসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. এবিএম শরীফ উদ্দিন বলেন, শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করতে হবে। সঠিক সময়ে শিশুর জন্ম নিবন্ধন করে শিশু অধিকার নিশ্চিতকরণে সহায়তা করতে হবে। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন নাগরিকের অধিকার। এ অধিকার নিশ্চিত করতে সঠিক সময়ে নিবন্ধন করতে হবে। নাগরিক সুবিধার ১৮টিরও অধিক সেবা পেতে জন্ম সনদের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, বিবাহ নিবন্ধন, পাসপোর্ট ইস্যূ, জাতীয় পরিচয় পত্র, জমি রেজিস্ট্রেশন, টিআইএন, গ্যাস, পানি, টেলিফোন, বিদ্যুৎ সংযোগ, ব্যাংক হিসাব খোলা, ড্রাইভিং লাইসেন্স, আমদানি-রপ্তানি লাইসেন্স, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের সেবা প্রাপ্তি, উত্তরাধিকার সনদসহ নানা ক্ষেত্রে জন্ম ও মৃত্যু সনদ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। আর এ কাজটি স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানসমূহে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন সংশ্লিষ্ট সকলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হয়। ভালো কাজ দিয়ে জনগণকে খুশী রাখতে হবে।
তিনি বলেন, জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের রয়েছে উজ্জ্বল সাফল্য। আগামীতেও এই সাফল্যের ধারা অব্যাহত থাকবে।
রাসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ড. এ.এফ.এম আঞ্জুমান আরা বেগমের সভাপতিত্বে আয়োজিত সভায় রাসিকের ভারপ্রাপ্ত সচিব আল মাহমুদ রনি, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবু সালেহ মোঃ নুর-ই-সাঈদ, বাজেট কাম হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম খান, গবেষণা কর্মকর্তা মাহাবুবুর রহমান।
রাসিকের ফুড এন্ড স্যানিটেশন অফিসার শেখ মোঃ আরিফুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে পাওয়ার পয়েন্টে তথ্য উপস্থাপন করে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন কর্মকর্তা নাজমা খাতুন। অনুষ্ঠানে ওয়ার্ড সচিবদের জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন বিষয়ক জনসচেতনতামূলক লিফলেট প্রদান করা হয়। সভায় রাসিকের স্বাস্থ্য বিভাগের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে সকালে দিবসটি উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালির আয়োজন করা হয়। র্যালিটি নগর ভবন হতে বের হয়ে শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান চত্বর হয়ে পুনরায় নগর ভবনে এসে শেষ হয়।