প্রিন্ট এর তারিখঃ নভেম্বর ২৪, ২০২৪, ২:২৬ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ অগাস্ট ১৫, ২০২৩, ১২:০১ এ.এম
রাজশাহী এসোসিয়েশনের উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবস উদযাপিত
রাজশাহী এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর রুহুল আমিন প্রামাণিকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের (সাবেক) চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. নুরল আলম এবং বিশিষ্ট সমাজসেবী শাহীন আকতার রেণী।
আলোচনার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, রাজশাহী এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ড. তসিকুল ইসলাম রাজা। উক্ত সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা।
এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী এসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক এ্যাড. আসলাম সরকার, দপ্তর সম্পাদক এসএম রেজাউল ইসলাম, নির্বাহী সদস্য অধ্যাপক জিন্নাতুন নেসা তালুকদার, নির্বাহী সদস্য আকবারুল হাসান মিল্লাত সহ রাজশাহী এসোসিয়েশনের সকল সদস্য বৃন্দ।
এসময় উপস্থিত বক্তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ ও জাতিকে কলঙ্ক মুক্ত করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। বক্তারা বলেছেন, স্বাধীনতা অর্জনের মূল নায়ক ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু তাঁর সমস্ত রাজনৈতিক জীবনে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, বৈষম্যহীন ও শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠাকে রাজনৈতিক আদর্শ লোক হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। তাই তো একজন সত্যিকারের রাজনৈতিক নেতা হিসেবে তাঁর সমগ্র জীবনে সততা, নিষ্ঠা, অসীম সাহসিকতার পরিচয় পরিলক্ষিত হয়েছে। তিনি সবসময় বিশ্বমানবতার পক্ষে কাজ করেছেন। যেখানেই মানবতা লঙ্ঘিত হয়েছে, সেখানে তিনি মানবতার পাশে দাঁড়িয়েছেন। সেই জন্য বিশ্ব শান্তি পরিষদ তাকে জুলিও কুরি পদকে ভূষিত করেন।
উপস্থিত বক্তারা আরও বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশের স্থপতি। তাইতো তিনি শৈশব কাল থেকেই ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক সচেতনতায় সমৃদ্ধ। পাকিস্তানের কারাগারে নিশ্চিত মৃত্যুর কথা জেনেও তিনি অকুতোভয়ে ঘোষণা করেছিলেন: "তোমরা আমার লাশটি আমার বাংলার মানুষের কাছে পৌঁছে দিও। যে বাংলার আলো বাতাসে বেড়ে উঠেছি, সেই বাংলা-ই চিরনিদ্রায় শায়িত থাকতে চাই।"
Copyright © 2024 Nababani.com. All rights reserved.