Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
রাজশাহীতে ভল্টে মজুদ সাড়ে ৭ কেজি হেরোইন,স্বর্নালংকার, টাকাসহ আটক-১
ঢাকা ০২:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজশাহীতে ভল্টে মজুদ সাড়ে ৭ কেজি হেরোইন,স্বর্নালংকার, টাকাসহ আটক-১

ফাইল ছবি।

রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে পুলিশের
বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ হেরোইন, ফেন্সিডিল, নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার সহ এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
আটকৃতের নাম জিয়ারুল ইসলাম (৩৫)।সে গোদাগাড়ী পৌর এলাকার এক নম্বর ওয়ার্ডের কসাইপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে।
১৯ জুন সোমবার বেলা ১১টায় রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অনুাষ্ঠিত সাংবাদিক সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করে জেলা পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ বলেন,
(১৯ জুন) রাত পৌনে ৪ টার দিকে তার নির্দেশনায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জেলার গোদাগাড়ী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সোহেল রানা এবং অফিসার ইনচার্জ গোদাগাড়ী মডেল থানা কামরুল ইসলাম নেতৃত্বে তাকে আটক করা হয়।
এসময় সাড়ে ৭ কেজি হেরোইন, ১৮ বোতল ফেন্সিডিল, হেরোইন বিক্রির ২৪ লক্ষ ৫০ হাজার নগদ টাকা এবং ২৫৮ গ্রাম স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত হেরোইনের মূল্য আনুমানিক সাড়ে সাত কোটি টাকা এবং উদ্ধারকৃত স্বর্ণালংকারের মূল্য প্রায় বিশ লক্ষ টাকা।
তিনি আরো জানান,অভিযানের প্রথম পর্যায়ে জিয়ারুলের বাড়ি থেকে তল্লাশি চালিয়ে ৫০০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়। তল্লাশির এক পর্যায়ে তার বাড়িতে বিশাল একটা আধুনিক এবং সুরক্ষিত স্টিলের তৈরি ভল্ট পাওয়া যায়।
ভল্টের চাবির জন্য অনুরোধ করা হলেও জিয়ারুল চাবি না দেয়ায় এবং গোয়েন্দা তথ্য থাকার কারণে ভল্ট ভাঙ্গার জন্য ফায়ার সার্ভিসকে আহ্বান জানানো হয়।
ফায়ার সার্ভিস এবং পুলিশের যৌথ প্রচেষ্টায় প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টা করে ভল্ট ভেঙ্গে তার ভিতর থেকে বাকি সাত কেজি হেরোইন এবং উক্ত টাকা ও স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়। টাকা এবং স্বর্ণালংকারের বৈধ হিসাব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় সেগুলোকে উপস্থিত সাক্ষীদের সামনে জব্দ করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে জিয়ারুল জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে হেরোইনের ব্যবসা করেন। সীমান্ত থেকে বাহকের মাধ্যমে হেরোইন এনে বাড়িতে মজুদ করেন এবং সুবিধামতো দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করেন।
আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: 24nababani@gmail.com
জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী’র লোকমানের বিরুদ্ধে দুদেকে অভিযোগ 

রাজশাহীতে ভল্টে মজুদ সাড়ে ৭ কেজি হেরোইন,স্বর্নালংকার, টাকাসহ আটক-১

আপডেট সময় ০৫:২৭:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুন ২০২৩
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে পুলিশের
বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ হেরোইন, ফেন্সিডিল, নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার সহ এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
আটকৃতের নাম জিয়ারুল ইসলাম (৩৫)।সে গোদাগাড়ী পৌর এলাকার এক নম্বর ওয়ার্ডের কসাইপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে।
১৯ জুন সোমবার বেলা ১১টায় রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অনুাষ্ঠিত সাংবাদিক সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করে জেলা পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ বলেন,
(১৯ জুন) রাত পৌনে ৪ টার দিকে তার নির্দেশনায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জেলার গোদাগাড়ী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সোহেল রানা এবং অফিসার ইনচার্জ গোদাগাড়ী মডেল থানা কামরুল ইসলাম নেতৃত্বে তাকে আটক করা হয়।
এসময় সাড়ে ৭ কেজি হেরোইন, ১৮ বোতল ফেন্সিডিল, হেরোইন বিক্রির ২৪ লক্ষ ৫০ হাজার নগদ টাকা এবং ২৫৮ গ্রাম স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত হেরোইনের মূল্য আনুমানিক সাড়ে সাত কোটি টাকা এবং উদ্ধারকৃত স্বর্ণালংকারের মূল্য প্রায় বিশ লক্ষ টাকা।
তিনি আরো জানান,অভিযানের প্রথম পর্যায়ে জিয়ারুলের বাড়ি থেকে তল্লাশি চালিয়ে ৫০০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়। তল্লাশির এক পর্যায়ে তার বাড়িতে বিশাল একটা আধুনিক এবং সুরক্ষিত স্টিলের তৈরি ভল্ট পাওয়া যায়।
ভল্টের চাবির জন্য অনুরোধ করা হলেও জিয়ারুল চাবি না দেয়ায় এবং গোয়েন্দা তথ্য থাকার কারণে ভল্ট ভাঙ্গার জন্য ফায়ার সার্ভিসকে আহ্বান জানানো হয়।
ফায়ার সার্ভিস এবং পুলিশের যৌথ প্রচেষ্টায় প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টা করে ভল্ট ভেঙ্গে তার ভিতর থেকে বাকি সাত কেজি হেরোইন এবং উক্ত টাকা ও স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়। টাকা এবং স্বর্ণালংকারের বৈধ হিসাব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় সেগুলোকে উপস্থিত সাক্ষীদের সামনে জব্দ করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে জিয়ারুল জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে হেরোইনের ব্যবসা করেন। সীমান্ত থেকে বাহকের মাধ্যমে হেরোইন এনে বাড়িতে মজুদ করেন এবং সুবিধামতো দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করেন।