Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
পুঠিয়ায় স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ কে ম্যানেজ কৃষি জমিতে চলছে অবৈধ পুকুর খনন অভিযোগ জনপ্রতিনিধিদের 
ঢাকা ০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুঠিয়ায় স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ কে ম্যানেজ কৃষি জমিতে চলছে অবৈধ পুকুর খনন অভিযোগ জনপ্রতিনিধিদের 

সরকারি নির্দেশ অমান্য করে রাজশাহীর পুঠিয়ার শিলমাড়িয়া ইউনিয়নের  ছাতারপাড়া, রাতোয়াল,মঙ্গলপাড়া, মালিপাড়া ও সড়গাছির বিলে তিন ফসলি আবাদি জমিতে চলছে বাঁধাহীন ভাবে পুকুর খনন। স্থানীয় প্রশাসনের কিছু অসৎ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে কৃষি জমিতে এমন ধ্বংসযজ্ঞ চললেও স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের ভূমিকা রহস্যজনক।
নাম মাত্র কিছু অভিযান চালানো হলেও খননকারী আসাদুল, লতিফ, রনজু, মিজান ও কামাল মিস্ত্রিরা প্রশাসনের ধরা ছোঁয়ার বাইরে।কারন তারা স্থানীয় প্রশাসন কে স্থানীয় একজন আওয়ামী লীগ নেতার মাধ্যমে  ম্যানেজ করে ও ভেকু দালাল শামীম এবং মিন্টু দের মাধ্যমে থানা পুলিশ কে ম্যানেজ করে বাঁধাহীন ভাবে দিন -রাতে  হরদম খনন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।এই সকল অবৈধ খনন কাজ বন্ধে স্থানীয় জনসাধারণ মানববন্ধনের মাধ্যমে  প্রতিবাদ করলেও উপজেলা প্রশাসন তেমন কোন কর্নপাত করেননি। এছাড়াও এলাকার সকল জনপ্রতিনিধিরা যৌথ ভাবে শিলমাড়িয়া ইউনিয়নে কৃষি জমিতে অবৈধ পুকুর খনন বন্ধে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেও এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা করাতে পারেননি।
কারন স্থানীয় প্রশাসন ম্যানেজ থাকায় কোথাও কোন অভিযোগ দিলে কোন প্রতিকার হচ্ছে না। কারন ঘুরে ফিরে দেখভালের দায়িত্ব স্থানীয় প্রশাসনের কাছে আসে। ফলে দায়সারা ভাবে তা এড়িয়ে যাওয়ার কারণে ভুক্তভোগীরা কোন প্রতিকার পাচ্ছে না বলে চরমভাবে হতাশ। সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে আরও জানা যায় যে,মিজান ও আসাদুল সড়গাছি ও মালিপাড়া বিলে ৫০ বিঘা কৃষি জমিতে অবাধে পুকুর খনন করছে। রাতের আধারে গ্রামের পাকা রাস্তা নষ্ট করে ট্রাক্টর দিয়ে মাটিও বহন করে বিভিন্ন জায়গায় চড়া দামে বিক্রি করছে আর এই মাটি রাত ৯ টা থেকে ভোর রাত পর্যন্ত বহন করা হচ্ছে।
এরা বহিরাগত ও অনেক প্রভাবশালী হওয়ায়  এলাকাবাসী প্রতিবাদ করতে সাহস পাচ্ছে না।অপর দিকে আব্দুল লতিফ সাঁতারপাড়া বিলে ৫৫ বিঘার কাজ শেষ করে আবারও ৪৫ বিঘা তিন ফসলি জমিতে পুকুর খনন করছে এবং এই খনন কাজ টি এক জন জনপ্রতিনিধির  মামাতো ভাই স্থানীয় ঐ আওয়ামী নেতার তদারকিতে চলছে ।
এছাড়াও মঙ্গল পাড়া বিলে  ব্রীজের মুখ বন্ধ করে কামাল মিস্ত্রি ৫৫ বিঘা কৃষি জমিতে অবৈধ ভাবে পুকুর খনন করছে আর এটি সরাসরি ভেকু দালাল শামীম ও মিন্টুদের নেতৃত্বে চলছে।
থানা পুলিশ ও প্রশাসন নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব তাদের । বিনিময়ে হাতিয়ে নিয়েছেন বড় অংকের টাকা।আর রনজু রাতোয়াল বিলে ৩৫ বিঘা জমিতে অবৈধভাবে পুকুর খনন  করছে।এটা তদারকি করছেন সেই আওয়ামীলীগ নেতা ।আর সবগুলো চলছে বড় অংকের অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে। সর্বশান্ত হচ্ছেন এলাকার খেটে খাওয়া কৃষক। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ভেকু সরবরাহকারী জানান যে পুঠিয়া থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে ও সাধনপুর পুলিশ ফাঁড়ি দায়িত্বরত এসআই কে ম্যানেজ করে  রাতে পুকুর খনন করা হচ্ছে।  আর এর জন্য প্রশাসনকে মোটা অংকের অর্থ দিতে হয় পুকুর খননকারীদের।
অনুসন্ধানে জানাযায়,ভেকু দালাল শামীম ও মিন্টুর দৌরাত্ম্যে এলাকা বাসী অতিষ্ঠ। তাদের  মধ্যস্ত ছাড়া কেউ পুকুর খনন করতে পারে না। থানা কমকর্তারদের সাথে তাদের খুব সখ্যতা রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে তারা থানা পুলিশকে নানা উপঢোকন দিয়ে খুশি করে থাকেন এবং তারা পুলিশের বিশেষ সোর্স বলে  এলাকাবাসী অভিযোগ। কোথায় অভিযান করতে হবে বা হবে না তারা সোর্স হিসাবে কাজ করে।আর এই সুযোগে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় খননকারীদের কাছে থেকে।
এদিকে গত মাসের ২৫মে পুঠিয়া উপজেলায় এক আইন-শৃঙ্খলা সভায়, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিএম হীরা বাচ্চু, এমপি, ইউএনও, এসি ল্যান্ডকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আজ এখানে আপনাদের বলতে হবে পুকুর খনন হয় বন্ধ করে দিতে হবে, অন্যথায় সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিতে হবে। এভাবে ঘুষ লেনদেনের পথ করে দিলে হবে না। আজও হয়তো অনেকেই প্রচুর টাকা ঘুষ দেয়ার জন্য বসে আছে আপনারা আজকেই সিদ্ধান্ত দিন। হয় বন্ধ না হয় সবার জন্য পুকুর খনন উন্মুক্ত। এছাড়াও পুলিশের কাজ সন্ত্রাস মাদকসহ নানান অপরাধ দমন করা, পুকুরে যাওয়া নয়। এক প্রকার উপজেলা প্রশাসন জনপ্রতিনিধিদের রোশানালে পড়ে বলেন আমি ঊর্ধ্বতন মহলের সাথে কথা বলে বিষয়টি জানাবো।
ওই একই দিনে উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, মৌসুমী রহমান তিনি জোর গলায় প্রশাসনের ঘুষ লেনদেনের বিষয়টিও তুলে ধরে সবার সামনে। এবং পুকুর খনন বন্ধের জন্য জোর দাবি জানান।
এছাড়াও শীলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রাপ্ত, বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত চেয়ারম্যান, সাজ্জাদ হোসেন মুকুল তিনিও বলেন, প্রশাসন ঘুষ এর বিনিময়ে অবৈধ কুকুর খনন কে বৈধ করে দিচ্ছে তাছাড়া কিভাবে উঠিয়া উপজেলায় একসাথে এতগুলো পুকুর খনন চলছে এমন প্রশ্ন তোলেন তিনি। যেখানে পুকুর খনন বন্ধে সকল জনপ্রতিনিধি রাজনৈতিক নেতারা একমত সেখানে কুকুর খনন বন্ধ না হওয়া সর্ষের মধ্যে ভূত।
পুঠিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি )আরাফাত  আমান আজিজ বলেন, পুকুর খনন বন্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। পুকুর খননের বিরুদ্ধে আমাদের জিরো টলারেন্স। চলমান পুকুর খনন বন্ধে আমাদের অভিযান চলবে।
আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: 24nababani@gmail.com
জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী’র লোকমানের বিরুদ্ধে দুদেকে অভিযোগ 

পুঠিয়ায় স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ কে ম্যানেজ কৃষি জমিতে চলছে অবৈধ পুকুর খনন অভিযোগ জনপ্রতিনিধিদের 

আপডেট সময় ০৬:০৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩
সরকারি নির্দেশ অমান্য করে রাজশাহীর পুঠিয়ার শিলমাড়িয়া ইউনিয়নের  ছাতারপাড়া, রাতোয়াল,মঙ্গলপাড়া, মালিপাড়া ও সড়গাছির বিলে তিন ফসলি আবাদি জমিতে চলছে বাঁধাহীন ভাবে পুকুর খনন। স্থানীয় প্রশাসনের কিছু অসৎ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে কৃষি জমিতে এমন ধ্বংসযজ্ঞ চললেও স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের ভূমিকা রহস্যজনক।
নাম মাত্র কিছু অভিযান চালানো হলেও খননকারী আসাদুল, লতিফ, রনজু, মিজান ও কামাল মিস্ত্রিরা প্রশাসনের ধরা ছোঁয়ার বাইরে।কারন তারা স্থানীয় প্রশাসন কে স্থানীয় একজন আওয়ামী লীগ নেতার মাধ্যমে  ম্যানেজ করে ও ভেকু দালাল শামীম এবং মিন্টু দের মাধ্যমে থানা পুলিশ কে ম্যানেজ করে বাঁধাহীন ভাবে দিন -রাতে  হরদম খনন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।এই সকল অবৈধ খনন কাজ বন্ধে স্থানীয় জনসাধারণ মানববন্ধনের মাধ্যমে  প্রতিবাদ করলেও উপজেলা প্রশাসন তেমন কোন কর্নপাত করেননি। এছাড়াও এলাকার সকল জনপ্রতিনিধিরা যৌথ ভাবে শিলমাড়িয়া ইউনিয়নে কৃষি জমিতে অবৈধ পুকুর খনন বন্ধে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেও এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা করাতে পারেননি।
কারন স্থানীয় প্রশাসন ম্যানেজ থাকায় কোথাও কোন অভিযোগ দিলে কোন প্রতিকার হচ্ছে না। কারন ঘুরে ফিরে দেখভালের দায়িত্ব স্থানীয় প্রশাসনের কাছে আসে। ফলে দায়সারা ভাবে তা এড়িয়ে যাওয়ার কারণে ভুক্তভোগীরা কোন প্রতিকার পাচ্ছে না বলে চরমভাবে হতাশ। সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে আরও জানা যায় যে,মিজান ও আসাদুল সড়গাছি ও মালিপাড়া বিলে ৫০ বিঘা কৃষি জমিতে অবাধে পুকুর খনন করছে। রাতের আধারে গ্রামের পাকা রাস্তা নষ্ট করে ট্রাক্টর দিয়ে মাটিও বহন করে বিভিন্ন জায়গায় চড়া দামে বিক্রি করছে আর এই মাটি রাত ৯ টা থেকে ভোর রাত পর্যন্ত বহন করা হচ্ছে।
এরা বহিরাগত ও অনেক প্রভাবশালী হওয়ায়  এলাকাবাসী প্রতিবাদ করতে সাহস পাচ্ছে না।অপর দিকে আব্দুল লতিফ সাঁতারপাড়া বিলে ৫৫ বিঘার কাজ শেষ করে আবারও ৪৫ বিঘা তিন ফসলি জমিতে পুকুর খনন করছে এবং এই খনন কাজ টি এক জন জনপ্রতিনিধির  মামাতো ভাই স্থানীয় ঐ আওয়ামী নেতার তদারকিতে চলছে ।
এছাড়াও মঙ্গল পাড়া বিলে  ব্রীজের মুখ বন্ধ করে কামাল মিস্ত্রি ৫৫ বিঘা কৃষি জমিতে অবৈধ ভাবে পুকুর খনন করছে আর এটি সরাসরি ভেকু দালাল শামীম ও মিন্টুদের নেতৃত্বে চলছে।
থানা পুলিশ ও প্রশাসন নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব তাদের । বিনিময়ে হাতিয়ে নিয়েছেন বড় অংকের টাকা।আর রনজু রাতোয়াল বিলে ৩৫ বিঘা জমিতে অবৈধভাবে পুকুর খনন  করছে।এটা তদারকি করছেন সেই আওয়ামীলীগ নেতা ।আর সবগুলো চলছে বড় অংকের অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে। সর্বশান্ত হচ্ছেন এলাকার খেটে খাওয়া কৃষক। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ভেকু সরবরাহকারী জানান যে পুঠিয়া থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে ও সাধনপুর পুলিশ ফাঁড়ি দায়িত্বরত এসআই কে ম্যানেজ করে  রাতে পুকুর খনন করা হচ্ছে।  আর এর জন্য প্রশাসনকে মোটা অংকের অর্থ দিতে হয় পুকুর খননকারীদের।
অনুসন্ধানে জানাযায়,ভেকু দালাল শামীম ও মিন্টুর দৌরাত্ম্যে এলাকা বাসী অতিষ্ঠ। তাদের  মধ্যস্ত ছাড়া কেউ পুকুর খনন করতে পারে না। থানা কমকর্তারদের সাথে তাদের খুব সখ্যতা রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে তারা থানা পুলিশকে নানা উপঢোকন দিয়ে খুশি করে থাকেন এবং তারা পুলিশের বিশেষ সোর্স বলে  এলাকাবাসী অভিযোগ। কোথায় অভিযান করতে হবে বা হবে না তারা সোর্স হিসাবে কাজ করে।আর এই সুযোগে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় খননকারীদের কাছে থেকে।
এদিকে গত মাসের ২৫মে পুঠিয়া উপজেলায় এক আইন-শৃঙ্খলা সভায়, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিএম হীরা বাচ্চু, এমপি, ইউএনও, এসি ল্যান্ডকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আজ এখানে আপনাদের বলতে হবে পুকুর খনন হয় বন্ধ করে দিতে হবে, অন্যথায় সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিতে হবে। এভাবে ঘুষ লেনদেনের পথ করে দিলে হবে না। আজও হয়তো অনেকেই প্রচুর টাকা ঘুষ দেয়ার জন্য বসে আছে আপনারা আজকেই সিদ্ধান্ত দিন। হয় বন্ধ না হয় সবার জন্য পুকুর খনন উন্মুক্ত। এছাড়াও পুলিশের কাজ সন্ত্রাস মাদকসহ নানান অপরাধ দমন করা, পুকুরে যাওয়া নয়। এক প্রকার উপজেলা প্রশাসন জনপ্রতিনিধিদের রোশানালে পড়ে বলেন আমি ঊর্ধ্বতন মহলের সাথে কথা বলে বিষয়টি জানাবো।
ওই একই দিনে উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, মৌসুমী রহমান তিনি জোর গলায় প্রশাসনের ঘুষ লেনদেনের বিষয়টিও তুলে ধরে সবার সামনে। এবং পুকুর খনন বন্ধের জন্য জোর দাবি জানান।
এছাড়াও শীলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রাপ্ত, বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত চেয়ারম্যান, সাজ্জাদ হোসেন মুকুল তিনিও বলেন, প্রশাসন ঘুষ এর বিনিময়ে অবৈধ কুকুর খনন কে বৈধ করে দিচ্ছে তাছাড়া কিভাবে উঠিয়া উপজেলায় একসাথে এতগুলো পুকুর খনন চলছে এমন প্রশ্ন তোলেন তিনি। যেখানে পুকুর খনন বন্ধে সকল জনপ্রতিনিধি রাজনৈতিক নেতারা একমত সেখানে কুকুর খনন বন্ধ না হওয়া সর্ষের মধ্যে ভূত।
পুঠিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি )আরাফাত  আমান আজিজ বলেন, পুকুর খনন বন্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। পুকুর খননের বিরুদ্ধে আমাদের জিরো টলারেন্স। চলমান পুকুর খনন বন্ধে আমাদের অভিযান চলবে।