all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114কুমিল্লা তিতাস উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান এবং জেলা মুক্তিযুদ্ধা সন্তান কমান্ডারের সাংগাঠনিক সম্পাদক শাহিনুল ইসলাম সোহেল সিকদারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে তিতাস উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা পরিষদ।
সোমবার সকাল ৯টার দিকে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক বিশাল মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে তিতাস উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা পরিষদ এর মুক্তিযোদ্ধাগণ অংশ নেয়। এসময় আওয়ামীলীগ নেতার নামে মিথ্যা এ ষড়যন্ত্রের মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবি তুলে বক্তব্য রাখেন, তিতাস উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মো. আক্তার হোসেন নিজাম শিকদার, উপজেলা আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সাইদুর রহমান সাদির, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রফিকুল ইসলাম, লালবাগ থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নূরে আলম জিকু ও রমনা থানা ছাত্রলীগ নেতা মো. দিপু প্রমূখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, তিতাস উপজেলা আওয়ামী লীগ, মহিলালীগ, ছাত্রলীগ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, তিতাসে যুবলীগ নেতা জামাল হত্যায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে শাহিনুল ইসলাম সোহেল শিকদারকে জড়িয়ে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়। ওই মামলায় বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও কুমিল্লা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শাহিনুল ইসলাম কারাগারে আছেন। উক্ত মামলা থেকে অব্যহতি দিয়ে নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান রণাঙ্গণের বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
উল্লেখ্য, গত ৩০ এপ্রিল রাতে তিতাস উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. জামাল হোসেনকে বোরকা পরে ৩ সন্ত্রাসী গুলি করে হত্যা করে। ওই ঘটনায় সোহেল শিকদারকে ৪ নাম্বার আসামী করে ৯জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ৭/৮ জনের নামে নিহতের স্ত্রী পপি আক্তার বাদী হয়ে মামলা রুজু করে। ওই মামলায় সোহেল শিকদারসহ জড়িত ১০জনকে আটক করেছে আইন শৃংখলা বাহিনী এবং বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছে তারা। তবে হত্যায় এখনো পর্যন্ত সোহেল শিকদারের জড়িতের বিষয়ে কোন স্বীকার করেনি।