all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114রাজশাহীতে উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনা। মাথায় হেলমেট থাকার পরও স¤প্রতি জেলার পবায় ট্রাকচাপায় ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী। অদক্ষ চালকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে রাজশাহীতে অধিকাংশ সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব বলে মনে করছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। আজ সোমবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে রাজশাহী প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটা জানান সংগঠনটির নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নিসচার রাজশাহী জেলা সভাপতি এডভোকেট তৌফিক আহসান টিটু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা কমিটির সহঃ সভাপতি ওয়ালিউর রহমান বাবু, উপদেষ্টা জিয়াউদ্দিন আহমেদ, সহঃ সাধারণ সম্পাদক মাসুদুজ্জামান কাজল, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. আমানুল্লাহ বিন আখতার আবিদ, সমাজকল্যাণ ও ক্রীড়া সম্পাদক সাবান আলী দিলীপ, কার্যকরী সদস্য রাকিবুল ইসলাম রকি প্রমুখ।
সংগঠনটির নেতারা জানান, সড়কে নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসের মাসব্যাপী কর্মসূচি পালন করেছেন তারা। অক্টোবর মাসজুড়ে দেশবিদেশে এক হাজার ১১৩টি কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি প্রদান, গাড়িচালক, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ, সচেতনতামূলক বিভিন্ন ক্যাম্পেইন ছিল অন্যতম। এরমধ্যে রাজশাহী জেলায় গত মাসে ২৬টি কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে সংগঠনটির উদ্যোগে।
তারা বলেন, রাজশাহী জেলায় সড়ক দুর্ঘটনা প্রধান কারণ অদক্ষ চালক। এছাড়া অনেক চালক নেশাগ্রস্থ অবস্থায় গাড়ি চালানোর ফলে রোধ হয় না দুর্ঘটনা। তবে তরুণ মোটরসাইকেল চালকদের কারণেও সড়কে ঝরছে অনেক প্রাণ। স্ট্যান্ডার্ড হেলমেট ব্যবহার করা উচিত। অদক্ষ চালকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে সড়কে নামতে দিতে হবে। অন্যথায় রোধ হবে না সড়ক দুর্ঘটনা। এক প্রশ্নের জবাবে সংগঠনটির জেলা সভাপতি এডভোকেট তৌফিক আহসান টিটু বলেন, রাজশাহীর কাশিয়াডাঙ্গা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পর্যন্ত মহাসড়কটি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। সড়কে মৃত্যুর মিছিল ঠেকাতে প্রশাসনের যথাযথ মনিটরিং করতে হবে। প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোর হয়ে সড়ক পরিবহণ আইন প্রয়োগ করে কমাতে হবে মৃত্যুঝুঁকি।