Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
“ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে নানা আয়োজনে জসনে জুলুস অনুষ্ঠিত “
ঢাকা ০৭:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১২ রবিউল আউয়াল মাসের এই দিনে পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী ( সা.)। বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাত দিবস

“ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে নানা আয়োজনে জসনে জুলুস অনুষ্ঠিত “

"ঈদে মিলাদুন্নবী

  প্রতি বছরের মতো এবারও রাজশাহীতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে জশনে জুলুস অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৯ অক্টোবর)সকাল ৯ টার দিকে রাজশাহী নগরীর শিরোইল কলোনীর বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, ভদ্রা জামালপুর ওলি বাবার মাজার গেট, শাহ মখদুম সুফীনগর মুখতারীয় দরবার শরীফ, খানকাহ বখশীয়া দরবার শরীফসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতি বছরের মতই জশনে জলুস ধর্মীয় র্যা লী বের করা হয়।
১২ রবিউল আউয়াল মাসের এই দিনে পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী ( সা.)। বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাত দিবস। রাজশাহীতে তাৎপর্যপূর্ণ এই দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে পালন করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা। এই দিনটি উপলক্ষে সকাল বিভিন্ন সংগঠন ও দরবার শরীফের কমিটির উদ্যোগে ট্রাক, কার ও মোটরসাইকেলযোগে বিশাল শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দরবার শরীফে গিয়ে শেষ হয়। এরপর দরুদ শরীফ ও সালাতো সালাম পাঠ শেষে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ শান্তি ও দেশের উন্নতি কামনা করে আখেরী মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও নগরীর বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা এবং খানকা শরীফ থেকে খন্ড খন্ড শোভাযাত্রা করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
এদিকে দিনটিকে ঘিরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আতশবাজি পটকা ফোটানো সহ বিস্ফোরক দ্রব্য বহনে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল ।
হযরত শাহ মখদুম রূপোষ (আ:) এর মাজারে আসা জাকিরুল ইসলাম জাকির বলেন, জশনে জুলুসে আমরা অংশগ্রহণ করেছি কলেমা খচিত পতাকা, প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন ছাড়াও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বহন করে। ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের এদিনে মানবজাতির জন্য রহমত হিসেবে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) দুনিয়ায় আসেন। রিসালাতের দায়িত্ব পালন শেষে ৬৩ বছর বয়সে ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ১১ হিজরির ঠিক এদিনেই তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় নেন।
এই দিনটিতে তিনি এসেছিলেন আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করতে। পাপি-তাপিদের মুক্তি দিতে।তিনি আলো দেখিয়েছেন শান্তির। এজন্য আজ আনন্দময় রাজশাহীর সকর দরবার শরীফ ও পাড়া মহল্লা। প্রতিবছর রাসূলের স্মরণে পৃথিবীতে আসার আনন্দ প্রকাশ হবে আজকের এই দিন টিতে।
ভদ্রা জামাল পুরে ওলি বাবার মাজার গেটে আসা আলামিন নামের এক শিশু জানান, প্রতি বছর সকাল থেকে তারা মিস্টি মুখ করেন। আতর খুশবু , টুপি, পাঞ্জাবি, পায়জামা ,জ্বুবা গায়ে দিয়ে জশনে ঈদে মিলাদুন্নবীর আনন্দে মেতে ওঠেন। সেই সাথে দোয়া জিকির ও দোয়া মাহফিল করেন। মাজারগুলোতে যান। সেই সাথে কবরস্থানগুলো ঘুরে দোয়া করেন।
প্রতি বছরের মতো এবারও রাজশাহীতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে জশনে জুলুস অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৯ অক্টোবর)সকাল ৯ টার দিকে রাজশাহী নগরীর শিরোইল কলোনীর বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, ভদ্রা জামালপুর ওলি বাবার মাজার গেট, শাহ মখদুম সুফীনগর মুখতারীয় দরবার শরীফ, খানকাহ বখশীয়া দরবার শরীফসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতি বছরের মতই জশনে জলুস ধর্মীয় রেলি বের করা হয়।
১২ রবিউল আউয়াল মাসের এই দিনে পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী ( সা.)। বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাত দিবস। রাজশাহীতে তাৎপর্যপূর্ণ এই দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে পালন করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা। এই দিনটি উপলক্ষে সকাল বিভিন্ন সংগঠন ও দরবার শরীফের কমিটির উদ্যোগে ট্রাক, কার ও মোটরসাইকেলযোগে বিশাল শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দরবার শরীফে গিয়ে শেষ হয়। এরপর দরুদ শরীফ ও সালাতো সালাম পাঠ শেষে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ শান্তি ও দেশের উন্নতি কামনা করে আখেরী মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও নগরীর বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা এবং খানকা শরীফ থেকে খন্ড খন্ড শোভাযাত্রা করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
এদিকে দিনটিকে ঘিরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আতশবাজি পটকা ফোটানো সহ বিস্ফোরক দ্রব্য বহনে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল ।
হযরত শাহ মখদুম রূপোষ (আ:) এর মাজারে আসা জাকিরুল ইসলাম জাকির বলেন, জশনে জুলুসে আমরা অংশগ্রহণ করেছি কলেমা খচিত পতাকা, প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন ছাড়াও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বহন করে। ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের এদিনে মানবজাতির জন্য রহমত হিসেবে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) দুনিয়ায় আসেন। রিসালাতের দায়িত্ব পালন শেষে ৬৩ বছর বয়সে ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ১১ হিজরির ঠিক এদিনেই তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় নেন।
এই দিনটিতে তিনি এসেছিলেন আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করতে। পাপি-তাপিদের মুক্তি দিতে।তিনি আলো দেখিয়েছেন শান্তির। এজন্য আজ আনন্দময় রাজশাহীর সকর দরবার শরীফ ও পাড়া মহল্লা। প্রতিবছর রাসূলের স্মরণে পৃথিবীতে আসার আনন্দ প্রকাশ হবে আজকের এই দিন টিতে।
ভদ্রা জামাল পুরে ওলি বাবার মাজার গেটে আসা আলামিন নামের এক শিশু জানান, প্রতি বছর সকাল থেকে তারা মিস্টি মুখ করেন। আতর খুশবু , টুপি, পাঞ্জাবি, পায়জামা ,জ্বুবা গায়ে দিয়ে জশনে ঈদে মিলাদুন্নবীর আনন্দে মেতে ওঠেন। সেই সাথে দোয়া জিকির ও দোয়া মাহফিল করেন। মাজারগুলোতে যান। সেই সাথে কবরস্থানগুলো ঘুরে দোয়া করেন।
আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: 24nababani@gmail.com
জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী’র লোকমানের বিরুদ্ধে দুদেকে অভিযোগ 

১২ রবিউল আউয়াল মাসের এই দিনে পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী ( সা.)। বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাত দিবস

“ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে নানা আয়োজনে জসনে জুলুস অনুষ্ঠিত “

আপডেট সময় ০৭:৪০:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ অক্টোবর ২০২২
  প্রতি বছরের মতো এবারও রাজশাহীতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে জশনে জুলুস অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৯ অক্টোবর)সকাল ৯ টার দিকে রাজশাহী নগরীর শিরোইল কলোনীর বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, ভদ্রা জামালপুর ওলি বাবার মাজার গেট, শাহ মখদুম সুফীনগর মুখতারীয় দরবার শরীফ, খানকাহ বখশীয়া দরবার শরীফসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতি বছরের মতই জশনে জলুস ধর্মীয় র্যা লী বের করা হয়।
১২ রবিউল আউয়াল মাসের এই দিনে পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী ( সা.)। বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাত দিবস। রাজশাহীতে তাৎপর্যপূর্ণ এই দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে পালন করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা। এই দিনটি উপলক্ষে সকাল বিভিন্ন সংগঠন ও দরবার শরীফের কমিটির উদ্যোগে ট্রাক, কার ও মোটরসাইকেলযোগে বিশাল শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দরবার শরীফে গিয়ে শেষ হয়। এরপর দরুদ শরীফ ও সালাতো সালাম পাঠ শেষে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ শান্তি ও দেশের উন্নতি কামনা করে আখেরী মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও নগরীর বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা এবং খানকা শরীফ থেকে খন্ড খন্ড শোভাযাত্রা করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
এদিকে দিনটিকে ঘিরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আতশবাজি পটকা ফোটানো সহ বিস্ফোরক দ্রব্য বহনে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল ।
হযরত শাহ মখদুম রূপোষ (আ:) এর মাজারে আসা জাকিরুল ইসলাম জাকির বলেন, জশনে জুলুসে আমরা অংশগ্রহণ করেছি কলেমা খচিত পতাকা, প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন ছাড়াও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বহন করে। ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের এদিনে মানবজাতির জন্য রহমত হিসেবে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) দুনিয়ায় আসেন। রিসালাতের দায়িত্ব পালন শেষে ৬৩ বছর বয়সে ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ১১ হিজরির ঠিক এদিনেই তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় নেন।
এই দিনটিতে তিনি এসেছিলেন আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করতে। পাপি-তাপিদের মুক্তি দিতে।তিনি আলো দেখিয়েছেন শান্তির। এজন্য আজ আনন্দময় রাজশাহীর সকর দরবার শরীফ ও পাড়া মহল্লা। প্রতিবছর রাসূলের স্মরণে পৃথিবীতে আসার আনন্দ প্রকাশ হবে আজকের এই দিন টিতে।
ভদ্রা জামাল পুরে ওলি বাবার মাজার গেটে আসা আলামিন নামের এক শিশু জানান, প্রতি বছর সকাল থেকে তারা মিস্টি মুখ করেন। আতর খুশবু , টুপি, পাঞ্জাবি, পায়জামা ,জ্বুবা গায়ে দিয়ে জশনে ঈদে মিলাদুন্নবীর আনন্দে মেতে ওঠেন। সেই সাথে দোয়া জিকির ও দোয়া মাহফিল করেন। মাজারগুলোতে যান। সেই সাথে কবরস্থানগুলো ঘুরে দোয়া করেন।
প্রতি বছরের মতো এবারও রাজশাহীতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে জশনে জুলুস অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৯ অক্টোবর)সকাল ৯ টার দিকে রাজশাহী নগরীর শিরোইল কলোনীর বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, ভদ্রা জামালপুর ওলি বাবার মাজার গেট, শাহ মখদুম সুফীনগর মুখতারীয় দরবার শরীফ, খানকাহ বখশীয়া দরবার শরীফসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতি বছরের মতই জশনে জলুস ধর্মীয় রেলি বের করা হয়।
১২ রবিউল আউয়াল মাসের এই দিনে পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী ( সা.)। বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাত দিবস। রাজশাহীতে তাৎপর্যপূর্ণ এই দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে পালন করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা। এই দিনটি উপলক্ষে সকাল বিভিন্ন সংগঠন ও দরবার শরীফের কমিটির উদ্যোগে ট্রাক, কার ও মোটরসাইকেলযোগে বিশাল শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দরবার শরীফে গিয়ে শেষ হয়। এরপর দরুদ শরীফ ও সালাতো সালাম পাঠ শেষে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ শান্তি ও দেশের উন্নতি কামনা করে আখেরী মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও নগরীর বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা এবং খানকা শরীফ থেকে খন্ড খন্ড শোভাযাত্রা করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
এদিকে দিনটিকে ঘিরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আতশবাজি পটকা ফোটানো সহ বিস্ফোরক দ্রব্য বহনে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল ।
হযরত শাহ মখদুম রূপোষ (আ:) এর মাজারে আসা জাকিরুল ইসলাম জাকির বলেন, জশনে জুলুসে আমরা অংশগ্রহণ করেছি কলেমা খচিত পতাকা, প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন ছাড়াও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বহন করে। ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের এদিনে মানবজাতির জন্য রহমত হিসেবে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) দুনিয়ায় আসেন। রিসালাতের দায়িত্ব পালন শেষে ৬৩ বছর বয়সে ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ১১ হিজরির ঠিক এদিনেই তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় নেন।
এই দিনটিতে তিনি এসেছিলেন আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূর করতে। পাপি-তাপিদের মুক্তি দিতে।তিনি আলো দেখিয়েছেন শান্তির। এজন্য আজ আনন্দময় রাজশাহীর সকর দরবার শরীফ ও পাড়া মহল্লা। প্রতিবছর রাসূলের স্মরণে পৃথিবীতে আসার আনন্দ প্রকাশ হবে আজকের এই দিন টিতে।
ভদ্রা জামাল পুরে ওলি বাবার মাজার গেটে আসা আলামিন নামের এক শিশু জানান, প্রতি বছর সকাল থেকে তারা মিস্টি মুখ করেন। আতর খুশবু , টুপি, পাঞ্জাবি, পায়জামা ,জ্বুবা গায়ে দিয়ে জশনে ঈদে মিলাদুন্নবীর আনন্দে মেতে ওঠেন। সেই সাথে দোয়া জিকির ও দোয়া মাহফিল করেন। মাজারগুলোতে যান। সেই সাথে কবরস্থানগুলো ঘুরে দোয়া করেন।