all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114৩০ সেপ্টেম্বর জাতীয় কন্যাশিশু দিবস। ‘সময়ের অঙ্গীকার, কন্যাশিশুর অধিকার’ প্রতিপাদ্য নিয়ে সারা দেশের মতো রাজশাহীতেও নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে আজ মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) দিবসটি উদ্যাপিত হয়।
জেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে এ উপলক্ষ্যে আজ সকালে রাজশাহী মানব সম্পদ উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, আমাদের দেশের মানুষের ৪০ শতাংশ শিশু। তাঁর অর্ধেক হলো নারী শিশু। একটা শিশু যখন মায়ের গর্ভে থাকে তখন তাদের মধ্যে কোনো বৈষম্য থাকে না। কিন্তু শিশুটি জন্মের পর সমাজ ও পরিবার থেকে বৈষম্য শুরু হয়। তার মধ্যে কন্যা শিশুদের বরাবরই এ বৈষম্যের শিকার হতে হয়। কন্যাশিশুরা এমনভাবে বেড়ে উঠে যে, তারা প্রতিবাদ করতে শিখে না এ কারণে তারা প্রতিটি ক্ষেত্রে নির্যাতিত হয়।
কন্যাশিশুকে সুশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, কোভিডের সময় স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকার কারণে বাল্য বিবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। একটি ভুল কারও সারাজীবনের কান্না। অবশ্যই বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করতে হবে। বাল্যবিবাহের কারণে নারীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হচ্ছে। এ সময় তাঁরা বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বাড়াতে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্ববান জানিয়ে প্রয়োজনে ৯৯৯-এ ফোন করে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধের পরামর্শ দেন।
সকল ক্ষেত্রে মেয়েরা ভালো করছে উল্লেখ করে বক্তাগণ বলেন, মেয়েদের যদি সঠিকভাবে যত্ন নেয়া হয় তবে তারা দেশের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রশাসন, রাজনীতি এবং খেলাধুলাতেও নারীদের অবদান লক্ষ্যণীয়।
মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক শবনম শিরিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সাবিহা সুলতানা, মানবসম্পদ উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: আজগর আলী খান বক্তব্য রাখেন। সভায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা ও সাংবাদিকবৃন্দসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।