all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের দল, বৃহত্তম দল। জনগণের সাথে অতীতে থেকেছে, আগামীতেও থাকবে। আমরা আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে যেমন জয়লাভ করবো ইনশাল্লাহ, তেমনি আগামী সংসদ নির্বাচনে আবারো বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জয়যুক্ত হয়ে সরকার গঠন করবো ইনশাল্লাহ।
আসন্ন রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, জাতীয় পরিষদের সদস্য ও রাজশাহী মহানগরের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবালের মনোনয়নপত্র জমা প্রদান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এরআগে বৃহস্পতিবার দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও মাননীয় রাসিক মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটনের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে রাজশাহী জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিলের হাতে মনোনয়নপত্র জমা দেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, আসন্ন রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবালের মনোনয়ন পত্র জমা প্রদান প্রদান করলাম। এর মাধ্যমে নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হলো। জেলা পরিষদ নির্বাচন বর্তমানে বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্বাচন। যদিও দুঃখজনক যে বিএনপি এই নির্বাচনটি বর্জন করেছে এবং আগামী নির্বাচনটিও তারা বয়কট করার ঘোষণা দিচ্ছে। এ প্রসঙ্গে গতকাল আমাদের প্রধানমন্ত্রী, আমাদের দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছেন, যদি কেউ নির্বাচনে নাও আসে, তার জন্যে সংবিধান থেমে থাকবে না। সংবিধান তার নিজস্ব গতিতে চলবে এবং সংবিধানে যা উল্লেখ আছে, সেই প্রক্রিয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই কথার ধারাবাহিকতায় আমরা বলতে চাই নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে এবং সেই অনুযায়ী একটির পর একটি প্রক্রিয়া শুরু হতে যাচ্ছে। যদিও জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এখনো প্রায় দেড় বছরের মতো দেরি আছে। তবুও জেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে জাতীয় নির্বাচনের একটা আভাস আমরা পাব। জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমরা প্রমাণ করতে পারবো, জনগণ আসলে নির্বাচন চায়। কোন রকম পেছনের দরজা দিয়ে ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন প্রক্রিয়া বন্ধ করে অন্য কাউকে ক্ষমতায় নিয়ে আসতে জনগণ একমত নয়।
মনোনয়নপত্র প্রদানকালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বেগম আখতার জাহান, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ডাবুল সরকার, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অনিল কুমার সরকার সহ মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।