Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
রাজশাহীতে বেতন স্কেল রাজস্বখাতে স্থানান্তরের দাবিতে মানববন্ধন
ঢাকা ০৪:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজশাহীতে বেতন স্কেল রাজস্বখাতে স্থানান্তরের দাবিতে মানববন্ধন

ফাইল ছবি।

পরিপত্র সংশোধন এবং চুক্তিপত্র বাতিল করে সাড়ে চার হাজার ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে ১৯৭২ সালের পর থেকে সরকারি প্রকল্পের নিয়ম অনুসারে বেতন স্কেল ও রাজস্বখাতে স্থানান্তরের নীতিমালার দাবিতে রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রাজশাহী বিভাগীয় শাখা মানববন্ধন করেছে।

শনিবার (৩ সেপটেমবর) রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সামনে সকাল ১১ টা থেকে বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রাজশাহী বিভাগীয় শাখার উদ্দ্যোগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রাজশাহী বিভাগীয় শাখার সভাপতি যোবায়ের হোসাইনের
সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলামের সঞ্চালনায় বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের আহব্বায়ক শেখ আব্দুল্লাহ আল-আমিন, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য সচিব এমদাদুল হক, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম সহ রাজশাহী বিভাগে কর্মরত শতাধিক সদস্যরা এ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।
ইল্লেখ্য, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালে ১১ নভেম্বর একযোগে সারা দেশে (৪৫০০) চার হাজার পাঁচশত ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন। মূলত এই
প্রতিষ্ঠানগুলি নিজের আয়ের উপর নির্ভরশীল ইউনিয়ন পরিষদের দাপ্তরিক কাজগুলি করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করতো। ২০১৬
সালে ইউনিয়ন গুলিতে হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান থাকায় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের
কর্মরতরা বেকার হয়ে পড়ছে। বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ দ্বারা অনেকেই বিতাড়িত হয়েছেন।
চেয়ারম্যানরা নিজেদের লোক বসিয়ে অনেক জায়গায় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার কর্মকর্তাদের কাজ করার সুযোগ দিচ্ছেন না। এই
প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কোন নীতিমালা না থাকায় এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে (৮০-৯০%) ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার গুলোতে।
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার একটি উচ্চ প্রকল্প হিসেবে যাত্র আরম্ন করলেও যথাযথ নিয়ম অনুসরন না করে অদ্যবধি পর্যন্ত
শুধু একটি চুক্তি নামা জারি করে প্রতি ৫ বছর পর পর মনোনীত করা কতটা সমীচিন হয়েছে বলে তাদের প্রশ্ন। ১৯৭২ সালের সরকারী
প্রকল্পের নিয়ম অনুসারে প্রত্যকটি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় বেতন স্কেল/ প্যাকেজ বেতন এবং রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত হয়। তাই
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে কর্মরতরা সে নিয়মেই ফেরত যেতে চায়। পরিপত্র সংশোধন এবং চুক্তিপত্র বাতিল করে সাড়ে চার হাজার ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে বেতন স্কেল ও রাজস্বখাতে
স্থানান্তরের নীতিমালা গ্রহণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।
আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: 24nababani@gmail.com
জনপ্রিয় সংবাদ

বটিয়াঘাটা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন; আহবায়ক দুলু সদস্য সচিব শাহীন

রাজশাহীতে বেতন স্কেল রাজস্বখাতে স্থানান্তরের দাবিতে মানববন্ধন

আপডেট সময় ০৭:২২:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২

পরিপত্র সংশোধন এবং চুক্তিপত্র বাতিল করে সাড়ে চার হাজার ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে ১৯৭২ সালের পর থেকে সরকারি প্রকল্পের নিয়ম অনুসারে বেতন স্কেল ও রাজস্বখাতে স্থানান্তরের নীতিমালার দাবিতে রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রাজশাহী বিভাগীয় শাখা মানববন্ধন করেছে।

শনিবার (৩ সেপটেমবর) রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সামনে সকাল ১১ টা থেকে বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রাজশাহী বিভাগীয় শাখার উদ্দ্যোগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রাজশাহী বিভাগীয় শাখার সভাপতি যোবায়ের হোসাইনের
সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলামের সঞ্চালনায় বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের আহব্বায়ক শেখ আব্দুল্লাহ আল-আমিন, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য সচিব এমদাদুল হক, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম সহ রাজশাহী বিভাগে কর্মরত শতাধিক সদস্যরা এ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।
ইল্লেখ্য, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালে ১১ নভেম্বর একযোগে সারা দেশে (৪৫০০) চার হাজার পাঁচশত ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন। মূলত এই
প্রতিষ্ঠানগুলি নিজের আয়ের উপর নির্ভরশীল ইউনিয়ন পরিষদের দাপ্তরিক কাজগুলি করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করতো। ২০১৬
সালে ইউনিয়ন গুলিতে হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান থাকায় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের
কর্মরতরা বেকার হয়ে পড়ছে। বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ দ্বারা অনেকেই বিতাড়িত হয়েছেন।
চেয়ারম্যানরা নিজেদের লোক বসিয়ে অনেক জায়গায় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার কর্মকর্তাদের কাজ করার সুযোগ দিচ্ছেন না। এই
প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কোন নীতিমালা না থাকায় এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে (৮০-৯০%) ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার গুলোতে।
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার একটি উচ্চ প্রকল্প হিসেবে যাত্র আরম্ন করলেও যথাযথ নিয়ম অনুসরন না করে অদ্যবধি পর্যন্ত
শুধু একটি চুক্তি নামা জারি করে প্রতি ৫ বছর পর পর মনোনীত করা কতটা সমীচিন হয়েছে বলে তাদের প্রশ্ন। ১৯৭২ সালের সরকারী
প্রকল্পের নিয়ম অনুসারে প্রত্যকটি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় বেতন স্কেল/ প্যাকেজ বেতন এবং রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত হয়। তাই
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে কর্মরতরা সে নিয়মেই ফেরত যেতে চায়। পরিপত্র সংশোধন এবং চুক্তিপত্র বাতিল করে সাড়ে চার হাজার ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে বেতন স্কেল ও রাজস্বখাতে
স্থানান্তরের নীতিমালা গ্রহণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।