all-in-one-wp-security-and-firewall
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114কৃষিখাতে অবদানের জন্য প্রথমবারের মত ১৩ জনকে কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (এগ্রিকালচারালি ইম্পরটেন্ট পারসন-এআইপি) ঘোষণা করেছে সরকার। এবার ২০২০ সালের পদক দেয়া হচ্ছে। আগামী ২৭ জুলাই (বুধবার) আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের সম্মাননা দেয়া হবে।
রোববার (২৪ জুলাই) প্রকাশিত গেজেটে পাঁচটি ক্যাটাগরিতে সম্মাননার জন্য তাদের নির্বাচন করা হয়েছে।
এআইপির প্রথম সম্মাননা পাওয়া ব্যক্তিরা হলেনঃ কৃষি উদ্ভাবন (জাত/প্রযুক্তি) ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক্স ও প্ল্যান্ট ব্রিডিং বিভাগের অধ্যাপক লুৎফুল হাসান, দিনাজপুরের এ আর মালিক সিডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউস সোপান মালিক, বাগেরহাটের ফিউচার অর্গানিক ফার্মের স্বত্বাধিকারী সৈয়দ আব্দুল মতিন ও সিলেটের আলীম ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক আলীমুছ ছাদাত চৌধুরী।
কৃষি উৎপাদন, বাণিজ্যিক খামার স্থাপন ও কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প ক্যাটাগরিতে নাটোরের দৃষ্টান্ত এগ্রো ফার্মের মালিক সেলিম রেজা, ঠাকুরগাঁওয়ের মেহেদী আহসান উল্লাহ চৌধুরী, ঝালকাঠির এশা ইন্টিগ্রেটেড এগ্রিকালচালারাল ফার্মের মালিক মাহফুজুর রহমান, পিরোজপুরের জাগো কেঁচো সার উৎপাদন খামারের মালিক বদরুল হায়দার বেপারি, পটুয়াখালীর শাহবাজ হোসেন খান ও কুমিল্লার বিসমিল্লাহ মৎস্য বীজ উৎপাদন ও খামারের মালিক মো. সামছুদ্দীন কালু।
সরকার নিবন্ধিত সংগঠন ক্যাটাগরিতে নওগাঁর শাহ কৃষি তথ্য পাঠাগার ও জাদুঘরের উদ্যোক্তা জাহাঙ্গীর আলম শাহ। এছাড়া বঙ্গবন্ধু কৃষি পুরস্কারে স্বর্ণপদক পাওয়া দুজনকেও এআইপি স্বীকৃতি দেয়া হবে। তারা হলেন- পাবনার নুরন্নাহার কৃষি খামারের নুরন্নাহার বেগম এবং একই জেলার ঈশ্বরদীর মা-মনি কৃষি খামারের উদ্যোক্তা শাহজাহান আলী বাদশা।
‘কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নীতিমালা- ২০১৯’ অনুযায়ী এআইপি স্বীকৃতির মেয়াদ হবে এক বছর। এ এক বছরের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে তাদের একটি কার্ড দেয়া হবে।
নির্বাচিত ব্যক্তিরা সচিবালয়ে ঢোকার পাস পাবেন, বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠান এবং স্থানীয় সিটি করপোরেশন বা পৌরসভা আয়োজিত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হবেন, সরকার পরিচালিত গণপরিবহনে (বিমান, রেল, বাস ও নৌ ভ্রমণে) আসন সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন।
পাশাপাশি ব্যবসার কাজে এআইপিদের বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাসকে উদ্দেশ করে ‘লেটার অব ইন্ট্রোডাকশন’ ইস্যু করবেন, এআইপি ও তার নিকটাত্মীয়রা সরকারি হাসপাতালের কেবিনপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন এবং বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ-২ ব্যবহারের সুবিধা পাবেন।