Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
আজ থেকে ৩ দিন ব্যাপী রাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু, চরমে আবাসন সংকট
ঢাকা ০৬:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এবারের পরীক্ষা ইউনিটভিত্তিক হওয়ায় তিনদিনে রাজশাহী শহরে ভর্তিচ্ছু- অভিভাবকসহ কয়েক লাখ লোকের সমাগম ঘটবে। কিন্তু এতো লোক রাজশাহীতে এসে কোথায় থাকবেন তা নিয়ে সংশ্লিষ্টরা মহা দুশ্চিন্তায়।

আজ থেকে ৩ দিন ব্যাপী রাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু, চরমে আবাসন সংকট

ফাইল ছবি।

আজ ২৫ জুলাই থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের(রাবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে চলবে ২৭ জুলাই পর্যন্ত। এই ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে প্রায় সকল প্রস্তুতি সম্পন্নও করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৬৮ জন ভর্তিচ্ছু পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। এবারের পরীক্ষা ইউনিটভিত্তিক হওয়ায় তিনদিনে রাজশাহী শহরে ভর্তিচ্ছু- অভিভাবকসহ কয়েক লাখ লোকের সমাগম ঘটবে। কিন্তু এতো লোক রাজশাহীতে এসে কোথায় থাকবেন তা নিয়ে সংশ্লিষ্টরা মহা দুশ্চিন্তায়।
তবে আবাসন সংকটের কথা ভেবে রাবি কর্তৃপক্ষ, পরীক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের থাকার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মহিলা ও পুরুষদের জিমনেশিয়াম, ১৭ টি আবাসিক হলের ডাইনিং হল এবং মসজিদ উন্মুক্ত করে দিয়েছেন।
এদিকে প্রায় এক মাস আগেই রাজশাহীর সবগুলো (প্রায় ৫০ টি) আবাসিক হোটেলেই সিট শেষ। ভর্তি পরীক্ষায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাগণ তাদের ছেলে-মেয়েদেরকে রাজশাহীতে আসবেন- এজন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও অধিকাংশ হোটেলের এসি রুমগুলো হুকুম দখল করেছেন। ফলে আগেই আবাসিক হোটেলে এসি রুম ফাঁকা নেই বলে জানায় সংশ্লিষ্টরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে- রাজশাহীতে প্রায় ৫০টি আবাসিক হোটেলে সিট সংখ্যা দুই হাজার। যা প্রায় মাসখানেক আগেই বুক। নগরীর কুমারপাড়ার সজিব তার আত্মীয়ের জন্য দুই দিন ধরে আবাসিক হোটেলে সিট খুঁজছেন। শহরের প্রায় অধিকাংশ হোটেলে গিয়েও সিট পায়নি। সজিব বলেন, ‘কোথাও কোনো সিট নেই। এক আত্মীয় এবার ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসবে। তাই ২৫ তারিখের একটি সিট দরকার ছিল পাইনি।’ নগরীর কাদিরগঞ্জের আবরার বলেন, ‘৪ দিন খুঁজেছি কোনো আবাসিক হোটেলে সিট পাইনি।’ শুধু আবরার কিংবা সজিবই নন; নগরীতে প্রায় প্রতিদিনই হাজারো শিক্ষার্থীর অভিভাবক-পরিচিতজনরা সিটের পেছনে ছুটেও কোথাও পাচ্ছেন না।
নগরীর উপশহর এলাকার একটি আবাসিক হোটেল ‘রাজশাহী ইন রেসিডেন্সিয়াল’। এই হোটেলেও নেই ২৫-২৭ জুলাইয়ের কোনো ফাঁকা সিটি। এক মাস আগেই অনেকেই বুকিং দিয়ে রেখেছে। হোটেলের ম্যানেজার শান্ত ইসলাম বলেন, ‘আমাদের হোটেলে পরীক্ষার ওই কয়েক দিনের জন্য খুব চাপ আছে। কোনো রুম ফাঁকা নেই। আমার এখানে ৩২টি রুম আছে। বেশির ভাগ রুমই এক মাস আগে থেকেই বুকিং হয়ে আছে। ৮০ শতাংশ রুম ঈদের আগেই শেষ হয়ে গেছে। ২০ শতাংশ রুম ঈদের পরেই শেষ হয়েছে। এখন কোনো সিট ফাঁকা নেই।’
চট্টগ্রাম থেকে বেলাল উদ্দিন নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক রাজশাহীতে  শফিক নামে তার পরিচিত এক ছোট ভাইকে ফোনে হোটেলে সিট বুক দেয়ার কথা বলেছিলেন। কিন্তু ৪-৫ দিন নগরীর বিভিন্ন হোটেল ঘুরেও কোনো হোটেলে কোনো সিট বুকিং দিতে পারেননি। শফিক বলেন, ‘আমি প্রায় ১৫-২০ টা হোটেল ঘুরেছি। সিট পাইনি। প্রায় ২০টি হোটেলের অধিকাংশ ম্যানেজার ডিসি অফিসের হুকুম দখলের চিঠির কথা জানায়। যার ফলে এবার হোটেলে আবাসন সংকট চরমে।’
নগরীর হোটেল সুকর্ণার ম্যানেজার বলেন, ‘২৫-২৭ জুলাই কয়েকটি এসি রুম হুকুম দখল চেয়ে চিঠি দিয়েছে ডিসি অফিস। তাই কেউ চাইলেই এসি রুম দেয়ার সুযোগ নেই। নন এসিগগুলোও মাসখানেক আগেই শেষ। আমার এক আত্মীয় হোটেলে সিট বুক দিতে বলেছিল। উপায় না পেয়ে আমার বাসায় থাকার ব্যবস্থা করেছি।’
একই সুরে কথা বলে হোটেল মুক্তা ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃপক্ষও। হোটেলের দায়িত্বরত এক কর্মকর্তা বলেন, ‘ডিসি অফিস থেকে হুকুম দখলের চিঠি দেয়া হয়েছে। যার কারণে সেখানে বেশ কয়েকটি রুম দিতে হয়েছে। তাছাড়া অনেক আগেই বাকি সব রুম হাউস ফুল হয়ে গিয়েছে। বেশ কয়েকদিন থেকেই অন্ততপক্ষে শতাধিক কাস্টমার ২৫-২৭ জুলাইয়ের সিট বুকিং দিতে আসে। কিন্তু হাউস ফুল হয়ে যাওয়ার কারণে সবাইকে নিষেধ করে দেয়া হচ্ছে।’
রাজশাহী আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার হাসান কবির বলেন, ‘প্রতি বছরই এই সময়টায় এ ধরনের সংকট তৈরি হয়। আমরা হোটেল মালিকরা এই সময়টায় বিব্রত হই, বিড়ম্বনাতেও পড়ি। কারণ চেনাজানা অনেকেই আছেন, যারা হোটেলে সিট চান।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, আসন্ন ভর্তি পরীক্ষা প্রতিদিন চার শিফটে ১৮ হাজার করে মোট ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু পরীক্ষায় অংশ নেবেন। রাবির জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পান্ডে বলেন, ‘প্রতি বছরই ভর্তি পরীক্ষার সময় আবাসন নিয়ে বাড়তি চাপ হয়। এবারও হচ্ছে। তবে হলের আবাসিক ছাত্রছাত্রীদের অনেকেই ভর্তিচ্ছু-অভিভাবকদের হলে থেকে পরীক্ষা দেয়ায়। অন্য সময় আবাসিক শিক্ষার্থী ছাড়া কারও হলে থাকার সুযোগ না থাকলেও ভর্তির সময় এটির ছাড় রয়েছে। এবারও থাকছে সেই সুযোগ।’
ডিসি অফিস থেকে আবাসিক হোটেলে পাঠানো হুকুম দখলের চিঠির বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মুহম্মদ শরিফুল হক বলেন, ‘রাবির ভর্তি পরীক্ষার জন্য সারাদেশ থেকে প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা তাদের সন্তানদের নিয়ে রাজশাহীতে আসেন। এই সময় সরকারি আবাসন ব্যবস্থা দিয়ে সেই চাহিদা পূরণ হয় না। তাই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা (সরকারি) কর্মকর্তা আবাসিক হোটেলে থাকবেন তারা ভাড়া পরিশোধ করবেন।’
জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী’র লোকমানের বিরুদ্ধে দুদেকে অভিযোগ 

এবারের পরীক্ষা ইউনিটভিত্তিক হওয়ায় তিনদিনে রাজশাহী শহরে ভর্তিচ্ছু- অভিভাবকসহ কয়েক লাখ লোকের সমাগম ঘটবে। কিন্তু এতো লোক রাজশাহীতে এসে কোথায় থাকবেন তা নিয়ে সংশ্লিষ্টরা মহা দুশ্চিন্তায়।

আজ থেকে ৩ দিন ব্যাপী রাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু, চরমে আবাসন সংকট

আপডেট সময় ০৩:৩৩:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ জুলাই ২০২২
আজ ২৫ জুলাই থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের(রাবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে চলবে ২৭ জুলাই পর্যন্ত। এই ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে প্রায় সকল প্রস্তুতি সম্পন্নও করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৬৮ জন ভর্তিচ্ছু পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। এবারের পরীক্ষা ইউনিটভিত্তিক হওয়ায় তিনদিনে রাজশাহী শহরে ভর্তিচ্ছু- অভিভাবকসহ কয়েক লাখ লোকের সমাগম ঘটবে। কিন্তু এতো লোক রাজশাহীতে এসে কোথায় থাকবেন তা নিয়ে সংশ্লিষ্টরা মহা দুশ্চিন্তায়।
তবে আবাসন সংকটের কথা ভেবে রাবি কর্তৃপক্ষ, পরীক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের থাকার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মহিলা ও পুরুষদের জিমনেশিয়াম, ১৭ টি আবাসিক হলের ডাইনিং হল এবং মসজিদ উন্মুক্ত করে দিয়েছেন।
এদিকে প্রায় এক মাস আগেই রাজশাহীর সবগুলো (প্রায় ৫০ টি) আবাসিক হোটেলেই সিট শেষ। ভর্তি পরীক্ষায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাগণ তাদের ছেলে-মেয়েদেরকে রাজশাহীতে আসবেন- এজন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও অধিকাংশ হোটেলের এসি রুমগুলো হুকুম দখল করেছেন। ফলে আগেই আবাসিক হোটেলে এসি রুম ফাঁকা নেই বলে জানায় সংশ্লিষ্টরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে- রাজশাহীতে প্রায় ৫০টি আবাসিক হোটেলে সিট সংখ্যা দুই হাজার। যা প্রায় মাসখানেক আগেই বুক। নগরীর কুমারপাড়ার সজিব তার আত্মীয়ের জন্য দুই দিন ধরে আবাসিক হোটেলে সিট খুঁজছেন। শহরের প্রায় অধিকাংশ হোটেলে গিয়েও সিট পায়নি। সজিব বলেন, ‘কোথাও কোনো সিট নেই। এক আত্মীয় এবার ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসবে। তাই ২৫ তারিখের একটি সিট দরকার ছিল পাইনি।’ নগরীর কাদিরগঞ্জের আবরার বলেন, ‘৪ দিন খুঁজেছি কোনো আবাসিক হোটেলে সিট পাইনি।’ শুধু আবরার কিংবা সজিবই নন; নগরীতে প্রায় প্রতিদিনই হাজারো শিক্ষার্থীর অভিভাবক-পরিচিতজনরা সিটের পেছনে ছুটেও কোথাও পাচ্ছেন না।
নগরীর উপশহর এলাকার একটি আবাসিক হোটেল ‘রাজশাহী ইন রেসিডেন্সিয়াল’। এই হোটেলেও নেই ২৫-২৭ জুলাইয়ের কোনো ফাঁকা সিটি। এক মাস আগেই অনেকেই বুকিং দিয়ে রেখেছে। হোটেলের ম্যানেজার শান্ত ইসলাম বলেন, ‘আমাদের হোটেলে পরীক্ষার ওই কয়েক দিনের জন্য খুব চাপ আছে। কোনো রুম ফাঁকা নেই। আমার এখানে ৩২টি রুম আছে। বেশির ভাগ রুমই এক মাস আগে থেকেই বুকিং হয়ে আছে। ৮০ শতাংশ রুম ঈদের আগেই শেষ হয়ে গেছে। ২০ শতাংশ রুম ঈদের পরেই শেষ হয়েছে। এখন কোনো সিট ফাঁকা নেই।’
চট্টগ্রাম থেকে বেলাল উদ্দিন নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক রাজশাহীতে  শফিক নামে তার পরিচিত এক ছোট ভাইকে ফোনে হোটেলে সিট বুক দেয়ার কথা বলেছিলেন। কিন্তু ৪-৫ দিন নগরীর বিভিন্ন হোটেল ঘুরেও কোনো হোটেলে কোনো সিট বুকিং দিতে পারেননি। শফিক বলেন, ‘আমি প্রায় ১৫-২০ টা হোটেল ঘুরেছি। সিট পাইনি। প্রায় ২০টি হোটেলের অধিকাংশ ম্যানেজার ডিসি অফিসের হুকুম দখলের চিঠির কথা জানায়। যার ফলে এবার হোটেলে আবাসন সংকট চরমে।’
নগরীর হোটেল সুকর্ণার ম্যানেজার বলেন, ‘২৫-২৭ জুলাই কয়েকটি এসি রুম হুকুম দখল চেয়ে চিঠি দিয়েছে ডিসি অফিস। তাই কেউ চাইলেই এসি রুম দেয়ার সুযোগ নেই। নন এসিগগুলোও মাসখানেক আগেই শেষ। আমার এক আত্মীয় হোটেলে সিট বুক দিতে বলেছিল। উপায় না পেয়ে আমার বাসায় থাকার ব্যবস্থা করেছি।’
একই সুরে কথা বলে হোটেল মুক্তা ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃপক্ষও। হোটেলের দায়িত্বরত এক কর্মকর্তা বলেন, ‘ডিসি অফিস থেকে হুকুম দখলের চিঠি দেয়া হয়েছে। যার কারণে সেখানে বেশ কয়েকটি রুম দিতে হয়েছে। তাছাড়া অনেক আগেই বাকি সব রুম হাউস ফুল হয়ে গিয়েছে। বেশ কয়েকদিন থেকেই অন্ততপক্ষে শতাধিক কাস্টমার ২৫-২৭ জুলাইয়ের সিট বুকিং দিতে আসে। কিন্তু হাউস ফুল হয়ে যাওয়ার কারণে সবাইকে নিষেধ করে দেয়া হচ্ছে।’
রাজশাহী আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার হাসান কবির বলেন, ‘প্রতি বছরই এই সময়টায় এ ধরনের সংকট তৈরি হয়। আমরা হোটেল মালিকরা এই সময়টায় বিব্রত হই, বিড়ম্বনাতেও পড়ি। কারণ চেনাজানা অনেকেই আছেন, যারা হোটেলে সিট চান।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, আসন্ন ভর্তি পরীক্ষা প্রতিদিন চার শিফটে ১৮ হাজার করে মোট ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু পরীক্ষায় অংশ নেবেন। রাবির জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পান্ডে বলেন, ‘প্রতি বছরই ভর্তি পরীক্ষার সময় আবাসন নিয়ে বাড়তি চাপ হয়। এবারও হচ্ছে। তবে হলের আবাসিক ছাত্রছাত্রীদের অনেকেই ভর্তিচ্ছু-অভিভাবকদের হলে থেকে পরীক্ষা দেয়ায়। অন্য সময় আবাসিক শিক্ষার্থী ছাড়া কারও হলে থাকার সুযোগ না থাকলেও ভর্তির সময় এটির ছাড় রয়েছে। এবারও থাকছে সেই সুযোগ।’
ডিসি অফিস থেকে আবাসিক হোটেলে পাঠানো হুকুম দখলের চিঠির বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মুহম্মদ শরিফুল হক বলেন, ‘রাবির ভর্তি পরীক্ষার জন্য সারাদেশ থেকে প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা তাদের সন্তানদের নিয়ে রাজশাহীতে আসেন। এই সময় সরকারি আবাসন ব্যবস্থা দিয়ে সেই চাহিদা পূরণ হয় না। তাই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা (সরকারি) কর্মকর্তা আবাসিক হোটেলে থাকবেন তারা ভাড়া পরিশোধ করবেন।’