ঢাকা ০৬:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ১৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আবারও গ্রেপ্তার রাজশাহীর সেই পৌর মেয়র

ফাইল ছবি

রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানি পৌরসভার মেয়র মুক্তার আলীকে আবারও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার দিবাগত রাতে বাঘা থানা পুলিশের সহায়তায় জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা আড়ানি পৌরসভার পিয়াদাপাড়া মহল্লার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
জেলা ডিবি পুলিশের ওসি রবিউল ইসলাম জানান, তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনের একটি মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ছিল। উচ্চ আদালতের জামিনের মেয়াদ শেষ হলেও নিম্ন আদালতে হাজির না হওয়ায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। এর ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে তাকে আদালতে চালান দেয়া হয়।
এক কলেজশিক্ষককে পেটানোর মামলায় গত বছরের ৬ জুলাই দিবাগত রাতে পুলিশ মেয়র মুক্তার আলীর বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় মেয়র। তবে বাড়িতে তাল্লাশী করে অস্ত্র, মাদক ও নগদ প্রায় এক কোটি টাকাসহ মেয়রের স্ত্রী এবং ভাতিজাকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এর দুইদিন পর ৮ জুলাই দিবাগত রাতে পাবনার ঈশ্বরদী থেকে গ্রেপ্তার হন মুক্তার আলী। এর পর তিনি কয়েকমাস কারাগারে ছিলেন। পরে গত বছরের ১২ জুলাই স্থানীয় সরকার বিভাগ তাকে সাময়িক বরখাস্তও করে। পরে জামিনে কারাগার থেকে বের হয়ে উচ্চ আদালতের মাধ্যমে মেয়রের দায়িত্ব ফিরে পান তিনি।
জনপ্রিয় সংবাদ

আবারও গ্রেপ্তার রাজশাহীর সেই পৌর মেয়র

আপডেট সময় ০৩:৩০:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জুন ২০২২
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানি পৌরসভার মেয়র মুক্তার আলীকে আবারও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার দিবাগত রাতে বাঘা থানা পুলিশের সহায়তায় জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা আড়ানি পৌরসভার পিয়াদাপাড়া মহল্লার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
জেলা ডিবি পুলিশের ওসি রবিউল ইসলাম জানান, তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনের একটি মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ছিল। উচ্চ আদালতের জামিনের মেয়াদ শেষ হলেও নিম্ন আদালতে হাজির না হওয়ায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। এর ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে তাকে আদালতে চালান দেয়া হয়।
এক কলেজশিক্ষককে পেটানোর মামলায় গত বছরের ৬ জুলাই দিবাগত রাতে পুলিশ মেয়র মুক্তার আলীর বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় মেয়র। তবে বাড়িতে তাল্লাশী করে অস্ত্র, মাদক ও নগদ প্রায় এক কোটি টাকাসহ মেয়রের স্ত্রী এবং ভাতিজাকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এর দুইদিন পর ৮ জুলাই দিবাগত রাতে পাবনার ঈশ্বরদী থেকে গ্রেপ্তার হন মুক্তার আলী। এর পর তিনি কয়েকমাস কারাগারে ছিলেন। পরে গত বছরের ১২ জুলাই স্থানীয় সরকার বিভাগ তাকে সাময়িক বরখাস্তও করে। পরে জামিনে কারাগার থেকে বের হয়ে উচ্চ আদালতের মাধ্যমে মেয়রের দায়িত্ব ফিরে পান তিনি।