Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
মোহনপুরে অধ্যক্ষের সনদ জাল,   বেতন ফেরতের নির্দেশ
ঢাকা ০৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মোহনপুরে অধ্যক্ষের সনদ জাল,   বেতন ফেরতের নির্দেশ

ফাইল ছবি

 রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলী ভূয়া জাল সনদ দিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে দীর্ঘ সময় ধরে শিক্ষকতা করে আসছিলেন। সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলীর সরকারি অংশের বেতন-ভাতা (এমপিও) বন্ধ করেছে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর। গত ২০২১ সালের ২৮ নভেম্বর কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের এক চিঠিতে ওই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বিমল কুমার মিশ্র এর স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে অভিযুক্ত শিক্ষক মো. আশরাফ আলীকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে থেকে অব্যাহতি দিতে গভর্ণিং বডির সভাপতিকে চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে।
একই সাথে উত্তোলন করা বেতন-ভাতা সমুদয় অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা প্রদান করতে বলা হয়েছে। কিন্তু মো. আশরাফ আলী ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে থেকে প্রতিষ্ঠানের সকল কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। জরুরি ভিত্তিতে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলীতে প্রতিষ্ঠান থেকে বিতাড়িত করে নতুন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষেকে দায়িত্ব প্রদান ও তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রাজশাহী জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং প্রতিষ্ঠানটির সভাপতির কাছে বৃহস্পতিবার লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন কেশরহাট পৌরসভা নাগরিক কমিটির সভাপতি মো. আলফোর রহমান।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলী বেতন ভাতা বন্ধ করা হয়েছে। কলেজ পরিচালনা কমিটির বেশি ভাগ সদস্য আত্মীয় স্বজন ও নিজস্ব হওয়ার তার বিরুদ্ধে এখন পযন্ত কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীদের জিম্মি করে সকল কাযক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। নতুন করে গোপনভাবে কমিটি গঠনের চেষ্টা করা হচ্ছে। এতে করে প্রতিষ্ঠানের কাযক্রম ব্যাহত হচ্ছে। ভূয়া ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলীকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন নাগরিক কমিটির সভাপতি মো. আফফোর রহমান।
মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও অত্র কলেজের গভর্ণিং বডির সভাপতি মো. সানওয়ার হোসেন বলেন, কেশরহাট নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আগের অধ্যক্ষকে বাদ দিয়ে নতুন করে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে দায়িত্ব দেওয়া হবে।
জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী’র লোকমানের বিরুদ্ধে দুদেকে অভিযোগ 

মোহনপুরে অধ্যক্ষের সনদ জাল,   বেতন ফেরতের নির্দেশ

আপডেট সময় ০৫:০৫:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ মে ২০২২
 রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলী ভূয়া জাল সনদ দিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে দীর্ঘ সময় ধরে শিক্ষকতা করে আসছিলেন। সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলীর সরকারি অংশের বেতন-ভাতা (এমপিও) বন্ধ করেছে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর। গত ২০২১ সালের ২৮ নভেম্বর কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের এক চিঠিতে ওই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বিমল কুমার মিশ্র এর স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে অভিযুক্ত শিক্ষক মো. আশরাফ আলীকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে থেকে অব্যাহতি দিতে গভর্ণিং বডির সভাপতিকে চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে।
একই সাথে উত্তোলন করা বেতন-ভাতা সমুদয় অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা প্রদান করতে বলা হয়েছে। কিন্তু মো. আশরাফ আলী ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে থেকে প্রতিষ্ঠানের সকল কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। জরুরি ভিত্তিতে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলীতে প্রতিষ্ঠান থেকে বিতাড়িত করে নতুন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষেকে দায়িত্ব প্রদান ও তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রাজশাহী জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং প্রতিষ্ঠানটির সভাপতির কাছে বৃহস্পতিবার লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন কেশরহাট পৌরসভা নাগরিক কমিটির সভাপতি মো. আলফোর রহমান।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলী বেতন ভাতা বন্ধ করা হয়েছে। কলেজ পরিচালনা কমিটির বেশি ভাগ সদস্য আত্মীয় স্বজন ও নিজস্ব হওয়ার তার বিরুদ্ধে এখন পযন্ত কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীদের জিম্মি করে সকল কাযক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। নতুন করে গোপনভাবে কমিটি গঠনের চেষ্টা করা হচ্ছে। এতে করে প্রতিষ্ঠানের কাযক্রম ব্যাহত হচ্ছে। ভূয়া ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলীকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন নাগরিক কমিটির সভাপতি মো. আফফোর রহমান।
মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও অত্র কলেজের গভর্ণিং বডির সভাপতি মো. সানওয়ার হোসেন বলেন, কেশরহাট নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আগের অধ্যক্ষকে বাদ দিয়ে নতুন করে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে দায়িত্ব দেওয়া হবে।