মো. আলেকচান তালুকদার, স্টাফ রিপোর্টার
এমপিওভুক্ত (MPO) শিক্ষকদের হয়রানির শেষ কোথায় ?
এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে অতীতেও কোনো সরকারের স্বদিচ্ছা ছিল না বর্তমানেও নেই – বিশেষ করে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের। আধুনিক ডিজিটাল যুগে এসেও এমপিওভুক্তির জন্য প্রায় ৩৩ ধরণের কাগজ পত্র দিয়ে MPO ভুক্তির আবেদন করতে হয় যা খুবই দুঃখজনক। অনেক আগের চালুকৃত মাউশির নিয়মে বেসরকারি শিক্ষকদের এমপিও আবেদন (বেজোড় মাস) নিষ্পত্তি , ৮টি অঞ্চলের NTRCA কর্তৃক ৫ম গণবিজ্ঞপ্তি মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ নভেম্বর/২৪ এ এমপিওভুক্তি হলওে ঢাকা অঞ্চলের উপপরিচালক ৩ সপ্তাহ না থাকায় আবেদন নভেম্বরে নিষ্পত্তি হয়নি।
কিন্তু জানুয়ারী /২৫ এ বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে ডিডি মোস্তাফিজার রহমান (ঢাকা অঞ্চল) এখনও অনেক আবেদন আটকে রেখেছেন যা উনার গত ৬ জানুয়ারী নিষ্পত্তি করার শেষ সময় ছিল।
এই ব্যাপারে কয়েক দফা ডিডি অফিসে যোগাযোগ করেন (মানববন্ধন, স্মারকলিপি জমা দান) এমপিও প্রত্যাশি শিক্ষকরা।
গত ৬ জানুয়ারী শেষ তারিখ হলেও অনেক শিক্ষকের আবেদন এপ্রুভ না হওয়ায় হতাশায় জীবন-যাপন করছেন এমপিও প্রত্যাশি শিক্ষকগণ।
জানুয়ারীতে তাদের আবেদন নিষ্পত্তি না হলে আরও ২ মাস আর্থিক ভোগান্তি পোহাতে হবে।