Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জনপ্রশাসন সংস্কার ও আমাদের ভাবনা শীর্ষক আলোচনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত।
ঢাকা ০২:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জনপ্রশাসন সংস্কার ও আমাদের ভাবনা শীর্ষক আলোচনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জনপ্রশাসন সংস্কার ও আমাদের ভাবনা শীর্ষক আলোচনা সভা ও মতবিনিয় সভা ২০ নভেম্বর ২০২৪ রোজ বুধবার মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী অডিটোরিয়ামে বিকেল ৩ ঘটিকায় অনুষ্ঠিত হয়।

 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ,অধ্যাপক ডাক্তার মাসুদ আহমেদ, উপাচার্য (শিক্ষা) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ডাক্তার আকা ফিরোজ আহমদ সদস্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, ড. মোঃ মিজানুর রহমান,সহযোগী গবেষক, ইন্সটিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট পলিসি,অ্যান্টওয়ার্প বিশ্ববিদ্যালয় বেলজিয়াম,সাইফুদ্দিন আহমেদ,প্রক্টর,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

মুখ্য প্রবন্ধ উপস্থাপক হিসেবে কথা বলেন অধ্যাপক ফেরদৌস আরফিনা ওসমান,সাবেক চেয়ারম্যান, লোক প্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক নাজনীন ইসলাম, চেয়ারম্যান, লোক প্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

আলোচক হিসেবে উপস্থিত থেকে কথা বলেন জালাল আহমেদ,চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ এলার্জি রেগুলেটরি কমিশন,ড. সৈয়দা লাসনা কবির, অধ্যাপক, লোক প্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক অতিঃ সচিব মাহমুদ হাসান সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ছাত্র ছাত্রীবৃন্দ।

 

এ সময় উদার গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার বিকাশের পাশাপাশি জনপ্রশাসন ব্যবস্থার ধ্যান–ধারণা ও চিন্তা-চেতনায়ও ব্যাপক পরিবর্তন আনার কথা বলেন শিক্ষার্থীরা।

জনপ্রশাসনের একটি অন্যতম লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে আনা এবং জনপ্রশাসনকে অধিকতর অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করা।প্রশাসনিক সংস্কৃতিতে পুরোনো কর্তৃত্ববাদী আচার আচরণের পরিবর্তে মানবিক সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করা, যাতে প্রশাসনের সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ টিম স্পিরিট নিয়ে একত্রে কাজ করে।

 

এ সময় বক্তারা শিক্ষার্থীদের কথা শোনেন এবং তাদের কথার উপর ভিত্তি করে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রাজশাহী জেলার পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের লিখিত পরীক্ষায় প্রক্সি পরীক্ষার্থী-সহ গ্রেফতার: ৩

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জনপ্রশাসন সংস্কার ও আমাদের ভাবনা শীর্ষক আলোচনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত।

আপডেট সময় ০২:০৯:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জনপ্রশাসন সংস্কার ও আমাদের ভাবনা শীর্ষক আলোচনা সভা ও মতবিনিয় সভা ২০ নভেম্বর ২০২৪ রোজ বুধবার মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী অডিটোরিয়ামে বিকেল ৩ ঘটিকায় অনুষ্ঠিত হয়।

 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ,অধ্যাপক ডাক্তার মাসুদ আহমেদ, উপাচার্য (শিক্ষা) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ডাক্তার আকা ফিরোজ আহমদ সদস্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, ড. মোঃ মিজানুর রহমান,সহযোগী গবেষক, ইন্সটিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট পলিসি,অ্যান্টওয়ার্প বিশ্ববিদ্যালয় বেলজিয়াম,সাইফুদ্দিন আহমেদ,প্রক্টর,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

মুখ্য প্রবন্ধ উপস্থাপক হিসেবে কথা বলেন অধ্যাপক ফেরদৌস আরফিনা ওসমান,সাবেক চেয়ারম্যান, লোক প্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক নাজনীন ইসলাম, চেয়ারম্যান, লোক প্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

আলোচক হিসেবে উপস্থিত থেকে কথা বলেন জালাল আহমেদ,চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ এলার্জি রেগুলেটরি কমিশন,ড. সৈয়দা লাসনা কবির, অধ্যাপক, লোক প্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক অতিঃ সচিব মাহমুদ হাসান সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ছাত্র ছাত্রীবৃন্দ।

 

এ সময় উদার গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার বিকাশের পাশাপাশি জনপ্রশাসন ব্যবস্থার ধ্যান–ধারণা ও চিন্তা-চেতনায়ও ব্যাপক পরিবর্তন আনার কথা বলেন শিক্ষার্থীরা।

জনপ্রশাসনের একটি অন্যতম লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে আনা এবং জনপ্রশাসনকে অধিকতর অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করা।প্রশাসনিক সংস্কৃতিতে পুরোনো কর্তৃত্ববাদী আচার আচরণের পরিবর্তে মানবিক সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করা, যাতে প্রশাসনের সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ টিম স্পিরিট নিয়ে একত্রে কাজ করে।

 

এ সময় বক্তারা শিক্ষার্থীদের কথা শোনেন এবং তাদের কথার উপর ভিত্তি করে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন।