ঢাকা ১০:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাভারে বৈষম্য দূরীকরণে মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

ঢাকার সাভারে বৈষম্য দূরীকরণে মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছেন বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকরা।
বৈষম্য দূরীকরণে মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ, জাতীয়করণের পূর্ব পর্যন্ত শিক্ষা প্রশাসনের বিভিন্ন পদে সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের পদায়ন বন্ধ রাখা ও শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন সহ বিভিন্ন দাবি জানিয়েছেন তারা।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সাভার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আবুবকর সরকারের কাছে শিক্ষক প্রতিনিধিরা এসংক্রান্ত একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন ।
এর আগে শিক্ষকরা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয়ের সামনে সাভার উপজেলা বেসরকারি শিক্ষা পরিবারের ব্যানারে এক মানববন্ধনের কর্মসূচির আয়োজন করেন।
মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে জানানো হয়, ৪ দফা প্রস্তাবনার দাবি নিয়ে সারা দেশব্যাপী একযোগে তাদের এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
এ সময় বক্তব্য রাখেন , মোঃ মোজাফফর হোসেন, প্রিন্সিপাল, গাজিরচট আকবর মন্ডল হাই স্কুল এন্ড কলেজ। মোল্যা নজরুল ইসলাম
অধ্যক্ষ, ভাকুর্তা ইউনিয়ন বিদ্যালয় ও কলেজ। এস.এম রফিকুজ্জামান, প্রধান শিক্ষক, সাভার উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়। আবু জাফর মোঃ ছালেহ, অধ্যক্ষ, সাভার ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা। ফরিদ আহাম্মেদ, অধ্যক্ষ, মোহাম্মদ আলী ইয়াকুব আলী স্কুল এন্ড কলেজ।

শিক্ষকরা এ সময় তাদের বক্তব্যে বলেন, একটি উন্নত আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে সুষম সুস্থ্য-পরিচ্ছন্ন মানবিক সমাজ গড়ে তোলার জন্যই সার্বজনীন শিক্ষার গভীরতা ও ব্যাপকতা অনেক বেশি প্রয়োজন। প্রাথমিক শিক্ষা হলো মৌলিক শিক্ষা। এই শিক্ষা সবাইকে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষা মানব সম্পদ সৃষ্টি করে না। অন্যদিকে উচ্চ শিক্ষা পেশাদারী শিক্ষা প্রদান করে এবং উচ্চতর জীবিকার সম্ভাবনাময় পেশাদাররা দেশের বাইরে চলে যায়। শুধুমাত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে যথার্থ জনসম্পদ সৃষ্টি হয়। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় পতিত ফ্যাসিষ্ট সরকার পরিকল্পিতভাবে মাধ্যমিক শিক্ষাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে। জুলাই- আগষ্ট ২০২৪ এর বিপ্লবের মধ্যদিয়ে ছাত্র-জনতার বৈষম্য বিরোধী দেশ গড়ার যে স্বপ্ন আমাদের দেখিয়েছে, তাতে এবার নতুন করে স্বপ্ন দেখছি। দেশে গতিশীল নেতৃত্বে মাধ্যমিক শিক্ষা আবার জেগে উঠবে, এ স্বপ্নযাত্রায় বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকরা সহযাত্রী হতে প্রস্তুত। এসময় তাদের ৪দফা প্রস্তাবনার বিষয়ে বলেন,
১। মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠানের ৯৭% বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানগুলি জাতীয়করণ করা অত্যন্ত জরুরী। একই শিক্ষাগত যোগ্যতা, একই বই পড়ানো, একই বোর্ডের আওতায় পরীক্ষা অথচ সরকারি ও বেসরকারি নাম দিয়ে আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদার মধ্যে বিরাট বৈষম্য তৈরি করে রাখা হয়েছে যা শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে প্রধান অন্তরায়। শিক্ষার সকল অংশীজনের প্রাণের দাবি মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ।
২। শিক্ষা বিভাগের দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো একাডেমিক ও প্রশাসনিক। শিক্ষকেরা একাডেমিক কাজে দক্ষ। তাদের সকল প্রশিক্ষণ পেড্যাগোজি কেন্দ্রিক। ক্লাস রুমের শিক্ষণ-শিখনে তারা দক্ষ। অন্যদিকে শিক্ষা প্রশাসনে দীর্ঘ ৩১ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারদের সকল প্রশিক্ষণ প্রশাসনিক। শিক্ষকতা ও প্রশাসন ভিন্ন চরিত্রের, ভিন্ন বৈশিষ্টোর, কাজের ধরন ভিন্ন, চর্চা বা অনুশীলন ভিন্ন। শিক্ষকরা প্রশাসনে অনভিজ্ঞ, জেলা শিক্ষা অফিসার ও উপপরিচালক পদে তাঁদের পদায়ন করা হলে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক শূণ্যতা যেমন সৃষ্টি হয় তেমনি ক্লাস রুম শিক্ষকতায় অভিজ্ঞ একজন শিক্ষক কে উল্লেখিত পদ সমূহে পদায়ন করা হলে বিভিন্ন বিধি বিধান সম্পর্কে পূর্ব জ্ঞান না থাকার কারণে অফিসের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন অধস্তন পদের লোকজনের পরামর্শ দ্বারাই পরিচালিত হতে হয়। প্রশাসনিক দৃঢ় সিদ্ধান্ত তাঁরা গ্রহণ করতে সমস্যা হয়। এ ছাড়াও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পদে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষকগণকে পদায়ন করা হলে প্রশাসনিক অনভিজ্ঞ সিনিয়র শিক্ষকের অধীনে বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার প্রধানগণকে কাজ করতে হবে, এতে শিক্ষাঙ্গনে চরম অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারে। সে কারণে উপজেলা, জেলা, অঞ্চল ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখায় ৩১ বছর শিক্ষা প্রশাসনে কাজের দক্ষতা সম্পন্ন ৬ষ্ঠ গ্রেডভূক্ত উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারদের পদোন্নতি ও পদায়ন করা।
৩। শিক্ষার মাঠ প্রশাসনে কাজ করা ১০-২২ বছরের দক্ষ, অভিজ্ঞ ও প্রশিক্ষিত SESIP এর জনবল রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের
অসমাপ্ত কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।
৪। বহু মাত্রিক সমস্যায় মাধ্যমিক শিক্ষা জর্জরিত। স্কুল, মাদরাসা, সরকারি, বেসরকারি, ইংরেজি ভার্সন এ ধরণের নানা রকম প্রতিষ্ঠান হওয়ায় এদের মধ্যে বৈষম্য প্রকট। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করতে একটি শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

অসুস্থ রুবিনার পাশে জেএসএস ট্রাস্ট 

সাভারে বৈষম্য দূরীকরণে মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

আপডেট সময় ০১:০৫:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঢাকার সাভারে বৈষম্য দূরীকরণে মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছেন বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকরা।
বৈষম্য দূরীকরণে মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ, জাতীয়করণের পূর্ব পর্যন্ত শিক্ষা প্রশাসনের বিভিন্ন পদে সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের পদায়ন বন্ধ রাখা ও শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন সহ বিভিন্ন দাবি জানিয়েছেন তারা।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সাভার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আবুবকর সরকারের কাছে শিক্ষক প্রতিনিধিরা এসংক্রান্ত একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন ।
এর আগে শিক্ষকরা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয়ের সামনে সাভার উপজেলা বেসরকারি শিক্ষা পরিবারের ব্যানারে এক মানববন্ধনের কর্মসূচির আয়োজন করেন।
মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে জানানো হয়, ৪ দফা প্রস্তাবনার দাবি নিয়ে সারা দেশব্যাপী একযোগে তাদের এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
এ সময় বক্তব্য রাখেন , মোঃ মোজাফফর হোসেন, প্রিন্সিপাল, গাজিরচট আকবর মন্ডল হাই স্কুল এন্ড কলেজ। মোল্যা নজরুল ইসলাম
অধ্যক্ষ, ভাকুর্তা ইউনিয়ন বিদ্যালয় ও কলেজ। এস.এম রফিকুজ্জামান, প্রধান শিক্ষক, সাভার উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়। আবু জাফর মোঃ ছালেহ, অধ্যক্ষ, সাভার ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা। ফরিদ আহাম্মেদ, অধ্যক্ষ, মোহাম্মদ আলী ইয়াকুব আলী স্কুল এন্ড কলেজ।

শিক্ষকরা এ সময় তাদের বক্তব্যে বলেন, একটি উন্নত আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে সুষম সুস্থ্য-পরিচ্ছন্ন মানবিক সমাজ গড়ে তোলার জন্যই সার্বজনীন শিক্ষার গভীরতা ও ব্যাপকতা অনেক বেশি প্রয়োজন। প্রাথমিক শিক্ষা হলো মৌলিক শিক্ষা। এই শিক্ষা সবাইকে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষা মানব সম্পদ সৃষ্টি করে না। অন্যদিকে উচ্চ শিক্ষা পেশাদারী শিক্ষা প্রদান করে এবং উচ্চতর জীবিকার সম্ভাবনাময় পেশাদাররা দেশের বাইরে চলে যায়। শুধুমাত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে যথার্থ জনসম্পদ সৃষ্টি হয়। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় পতিত ফ্যাসিষ্ট সরকার পরিকল্পিতভাবে মাধ্যমিক শিক্ষাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে। জুলাই- আগষ্ট ২০২৪ এর বিপ্লবের মধ্যদিয়ে ছাত্র-জনতার বৈষম্য বিরোধী দেশ গড়ার যে স্বপ্ন আমাদের দেখিয়েছে, তাতে এবার নতুন করে স্বপ্ন দেখছি। দেশে গতিশীল নেতৃত্বে মাধ্যমিক শিক্ষা আবার জেগে উঠবে, এ স্বপ্নযাত্রায় বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকরা সহযাত্রী হতে প্রস্তুত। এসময় তাদের ৪দফা প্রস্তাবনার বিষয়ে বলেন,
১। মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠানের ৯৭% বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানগুলি জাতীয়করণ করা অত্যন্ত জরুরী। একই শিক্ষাগত যোগ্যতা, একই বই পড়ানো, একই বোর্ডের আওতায় পরীক্ষা অথচ সরকারি ও বেসরকারি নাম দিয়ে আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদার মধ্যে বিরাট বৈষম্য তৈরি করে রাখা হয়েছে যা শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে প্রধান অন্তরায়। শিক্ষার সকল অংশীজনের প্রাণের দাবি মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ।
২। শিক্ষা বিভাগের দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো একাডেমিক ও প্রশাসনিক। শিক্ষকেরা একাডেমিক কাজে দক্ষ। তাদের সকল প্রশিক্ষণ পেড্যাগোজি কেন্দ্রিক। ক্লাস রুমের শিক্ষণ-শিখনে তারা দক্ষ। অন্যদিকে শিক্ষা প্রশাসনে দীর্ঘ ৩১ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারদের সকল প্রশিক্ষণ প্রশাসনিক। শিক্ষকতা ও প্রশাসন ভিন্ন চরিত্রের, ভিন্ন বৈশিষ্টোর, কাজের ধরন ভিন্ন, চর্চা বা অনুশীলন ভিন্ন। শিক্ষকরা প্রশাসনে অনভিজ্ঞ, জেলা শিক্ষা অফিসার ও উপপরিচালক পদে তাঁদের পদায়ন করা হলে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক শূণ্যতা যেমন সৃষ্টি হয় তেমনি ক্লাস রুম শিক্ষকতায় অভিজ্ঞ একজন শিক্ষক কে উল্লেখিত পদ সমূহে পদায়ন করা হলে বিভিন্ন বিধি বিধান সম্পর্কে পূর্ব জ্ঞান না থাকার কারণে অফিসের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন অধস্তন পদের লোকজনের পরামর্শ দ্বারাই পরিচালিত হতে হয়। প্রশাসনিক দৃঢ় সিদ্ধান্ত তাঁরা গ্রহণ করতে সমস্যা হয়। এ ছাড়াও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পদে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষকগণকে পদায়ন করা হলে প্রশাসনিক অনভিজ্ঞ সিনিয়র শিক্ষকের অধীনে বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার প্রধানগণকে কাজ করতে হবে, এতে শিক্ষাঙ্গনে চরম অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারে। সে কারণে উপজেলা, জেলা, অঞ্চল ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখায় ৩১ বছর শিক্ষা প্রশাসনে কাজের দক্ষতা সম্পন্ন ৬ষ্ঠ গ্রেডভূক্ত উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারদের পদোন্নতি ও পদায়ন করা।
৩। শিক্ষার মাঠ প্রশাসনে কাজ করা ১০-২২ বছরের দক্ষ, অভিজ্ঞ ও প্রশিক্ষিত SESIP এর জনবল রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের
অসমাপ্ত কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।
৪। বহু মাত্রিক সমস্যায় মাধ্যমিক শিক্ষা জর্জরিত। স্কুল, মাদরাসা, সরকারি, বেসরকারি, ইংরেজি ভার্সন এ ধরণের নানা রকম প্রতিষ্ঠান হওয়ায় এদের মধ্যে বৈষম্য প্রকট। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করতে একটি শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করা।