ঢাকা ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৃথক ঘটনায় আরসা-আরএসও সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে দুজন নিহত হয়েছেন।

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৃথক ঘটনায় আরসা-আরএসও সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে দুজন নিহত হয়েছেন। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ভোরে উখিয়ার জামতলী ও কুতুপালং লাল পাহাড়ে এ ঘটনা ঘটে। নিহতদের একজন উখিয়ার ১৫নং জামতলী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৮ ব্লকের নুরুল বশর (৫৫) ও কুতুপালং ৪নং ক্যাম্পের কবির আহম্মদ (৩৫)। উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ শামীম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, উখিয়া ৪নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অজ্ঞাত ১০-২০ জন সন্ত্রাসী কবির আহম্মদকে ছুরিকাঘাত ও গুলি করে পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন।

 

অপরদিকে উখিয়ার ১৫নং জামতলী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নুরুল বশরকে সন্ত্রাসীরা গুলি করে পালিয়ে যায়। মূলত আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (এডিআইজি) মোহাম্মদ ইকবাল বলেন, সন্ত্রাসীরা আমার দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকার ৪নং ক্যাম্পের সি/২ ব্লকের ছেঁড়া কাটাতারের মধ্য দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে কবির আহম্মদকে এলাকার বাইরে আনুমানিক ৫০০ গজ দূরবর্তী বাঙালি এলাকায় নিয়ে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খুলনা প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৃথক ঘটনায় আরসা-আরএসও সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে দুজন নিহত হয়েছেন।

আপডেট সময় ০১:০৭:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৃথক ঘটনায় আরসা-আরএসও সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে দুজন নিহত হয়েছেন। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ভোরে উখিয়ার জামতলী ও কুতুপালং লাল পাহাড়ে এ ঘটনা ঘটে। নিহতদের একজন উখিয়ার ১৫নং জামতলী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৮ ব্লকের নুরুল বশর (৫৫) ও কুতুপালং ৪নং ক্যাম্পের কবির আহম্মদ (৩৫)। উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ শামীম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, উখিয়া ৪নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অজ্ঞাত ১০-২০ জন সন্ত্রাসী কবির আহম্মদকে ছুরিকাঘাত ও গুলি করে পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন।

 

অপরদিকে উখিয়ার ১৫নং জামতলী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নুরুল বশরকে সন্ত্রাসীরা গুলি করে পালিয়ে যায়। মূলত আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (এডিআইজি) মোহাম্মদ ইকবাল বলেন, সন্ত্রাসীরা আমার দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকার ৪নং ক্যাম্পের সি/২ ব্লকের ছেঁড়া কাটাতারের মধ্য দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে কবির আহম্মদকে এলাকার বাইরে আনুমানিক ৫০০ গজ দূরবর্তী বাঙালি এলাকায় নিয়ে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।