ঢাকা ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মোহনপুর আত্রাই অগ্রনী ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ আরসুজ্জামান মালেক স্বেচ্ছায় পদত্যাগ

রাজশাহী মোহনপুর আত্রাই অগ্রণী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আরসুজ্জামান মালেক দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলেন। গতকাল রবিবার বেলা বারোটা সময় অত্র কলেজের অধ্যক্ষর রুমে সহকারী শিক্ষকরা তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরেন। উল্লেখ যোগ্য লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়। অত্র কলেজের শিক্ষা অনুরাগী ব্যক্তিবর্গের দানকৃত সম্পত্তি অধ্যক্ষকের নাবালক সন্তান সহ দুই সন্তানকে এবং উক্ত কলেজের লাইব্রেরিয়ান শিক্ষক আতাউর রহমান এর নামে বিক্রি করে নিজে ভোগ দখল করেন। তসলিম উদ্দিন ও শামীমা আক্তার অত্র কলেজে কোনদিনই চাকরি করেন নাই অথচ অধ্যক্ষ উভয় ব্যক্তি কে প্রভাষক পদে নিয়োগ দেখিয়ে সরকারি বেতন-ভাতা উত্তোলন করেছেন। একই ইনডেক্সে একাধিক শিক্ষক /কর্মচারীর বেতন ভাতা অবৈধ ভাবে অধ্যক্ষ উত্তোলন করেছেন। এমপিও কথিত অধ্যক্ষ অবৈধভাবে অনেক শিক্ষক কর্মচারীদের বিষয় পরিবর্তন করায়ে প্যাটার্ন বহির্ভূত নিয়োগ দান করে অনেক টাকা আত্মসাৎ করেছেন এবং তাদের বেতন ও অবৈধভাবে করেএনে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতিসাধন করেছেন। অনুমোদন নেই এমন বিষয়েও অধ্যক্ষ অনেক টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দান করে অনেক টাকা আত্মসাৎ করেছেন এবং অবৈধভাবে তাদের বেতন ভাতা করেএনে সরকারি তহবিলের ক্ষতিসাধন করেছেন অদ্যাবধি ক্ষতিসাধন করে আসছেন। প্রতিজন শিক্ষক কর্মচারী কাছ হতে নতুন শিক্ষক হাজিরা খাতার বিগত প্রায় ১০/১২বছরের স্বাক্ষর করে নিয়েছেন অধ্যক্ষ তার অনেক দুর্নীতি। শিক্ষক কর্মচারীদের বিভিন্ন পদোন্নতি ক্ষেত্রে অধ্যক্ষ সাহেব অনেক টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন। অধ্যক্ষ তার নিজ পুত্রকে নিয়োগ দিয়েছেন যে বিষয়ে শিক্ষক হিসাবে যোগ্যতা লাগবে সে হিসাবে সে বিষয়ে এম এ পাস করে নাই আবার বেতন ভাতা করে এনেছে অবৈধভাবে অন্য বিষয়ে শিক্ষক অর্থাৎ পাশ করেছেন এক বিষয়ে নিয়োগ দিয়েছেন অন্য বিষয়ে আর বেতন ভাতা করে এনেছেন আরেক বিষয় দেখিয়ে। এ বিষয়ে অধ্যক্ষ আরসুজ্জামান মালেকের কাছে সাংবাদিক জানতে চাইলে তিনি বলেন পদত্যাগ পত্রে লিখিতভাবে অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে স্বেচ্ছায় এবং প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে আমি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলাম। এ বিষয়ে মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলে আত্রাই অগ্রণী ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ সিগনেচার কিত পদত্যাগ পত্র সহকারী শিক্ষকরা আমার কাছে নিয়ে আসেন এখানে আমার প্রশ্ন হল যিনি পদত্যাগ করল তাকে সঙ্গে করে নিয়ে আসলো না কেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মোহনপুর বারনই নদীতে অবৈধভাবে সুতি জাল দিয়ে মাছ শিকার কালে মোবাইল কোর্ট অভিযান

মোহনপুর আত্রাই অগ্রনী ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ আরসুজ্জামান মালেক স্বেচ্ছায় পদত্যাগ

আপডেট সময় ১০:২০:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪

রাজশাহী মোহনপুর আত্রাই অগ্রণী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আরসুজ্জামান মালেক দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলেন। গতকাল রবিবার বেলা বারোটা সময় অত্র কলেজের অধ্যক্ষর রুমে সহকারী শিক্ষকরা তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরেন। উল্লেখ যোগ্য লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়। অত্র কলেজের শিক্ষা অনুরাগী ব্যক্তিবর্গের দানকৃত সম্পত্তি অধ্যক্ষকের নাবালক সন্তান সহ দুই সন্তানকে এবং উক্ত কলেজের লাইব্রেরিয়ান শিক্ষক আতাউর রহমান এর নামে বিক্রি করে নিজে ভোগ দখল করেন। তসলিম উদ্দিন ও শামীমা আক্তার অত্র কলেজে কোনদিনই চাকরি করেন নাই অথচ অধ্যক্ষ উভয় ব্যক্তি কে প্রভাষক পদে নিয়োগ দেখিয়ে সরকারি বেতন-ভাতা উত্তোলন করেছেন। একই ইনডেক্সে একাধিক শিক্ষক /কর্মচারীর বেতন ভাতা অবৈধ ভাবে অধ্যক্ষ উত্তোলন করেছেন। এমপিও কথিত অধ্যক্ষ অবৈধভাবে অনেক শিক্ষক কর্মচারীদের বিষয় পরিবর্তন করায়ে প্যাটার্ন বহির্ভূত নিয়োগ দান করে অনেক টাকা আত্মসাৎ করেছেন এবং তাদের বেতন ও অবৈধভাবে করেএনে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতিসাধন করেছেন। অনুমোদন নেই এমন বিষয়েও অধ্যক্ষ অনেক টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দান করে অনেক টাকা আত্মসাৎ করেছেন এবং অবৈধভাবে তাদের বেতন ভাতা করেএনে সরকারি তহবিলের ক্ষতিসাধন করেছেন অদ্যাবধি ক্ষতিসাধন করে আসছেন। প্রতিজন শিক্ষক কর্মচারী কাছ হতে নতুন শিক্ষক হাজিরা খাতার বিগত প্রায় ১০/১২বছরের স্বাক্ষর করে নিয়েছেন অধ্যক্ষ তার অনেক দুর্নীতি। শিক্ষক কর্মচারীদের বিভিন্ন পদোন্নতি ক্ষেত্রে অধ্যক্ষ সাহেব অনেক টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন। অধ্যক্ষ তার নিজ পুত্রকে নিয়োগ দিয়েছেন যে বিষয়ে শিক্ষক হিসাবে যোগ্যতা লাগবে সে হিসাবে সে বিষয়ে এম এ পাস করে নাই আবার বেতন ভাতা করে এনেছে অবৈধভাবে অন্য বিষয়ে শিক্ষক অর্থাৎ পাশ করেছেন এক বিষয়ে নিয়োগ দিয়েছেন অন্য বিষয়ে আর বেতন ভাতা করে এনেছেন আরেক বিষয় দেখিয়ে। এ বিষয়ে অধ্যক্ষ আরসুজ্জামান মালেকের কাছে সাংবাদিক জানতে চাইলে তিনি বলেন পদত্যাগ পত্রে লিখিতভাবে অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে স্বেচ্ছায় এবং প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে আমি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলাম। এ বিষয়ে মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলে আত্রাই অগ্রণী ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ সিগনেচার কিত পদত্যাগ পত্র সহকারী শিক্ষকরা আমার কাছে নিয়ে আসেন এখানে আমার প্রশ্ন হল যিনি পদত্যাগ করল তাকে সঙ্গে করে নিয়ে আসলো না কেন।