উখিয়া হাসপাতালে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পদায়ন করা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ৯২ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী না থাকলে হাসপাতালটি ভর্তি রোগী, বহির্বিভাগ ও জরুরি বিভাগের চিকিৎসাসেবায় বিপর্যয় নেমে আসার আশঙ্কা করছে স্বয়ং হাসপাতালটি চিকিৎসকসহ সংশ্লিষ্টরা। তৎ মধ্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ মোট ১২ জন চিকিৎসক রয়েছেন। এছাড়া রয়েছেন মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট, নার্স ও মিডওয়াইফ ১২ জন সহ ৯২ জন স্টাফ থাকবে না।
শুধু তা নয়, এই বিশাল জনবল শূন্যতার কারণে দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত সিজার বিভাগের সেবাসহ গুরুত্বপূর্ণ অনেক বিভাগই বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের মতে, প্রতিদিন গড়ে প্রচুর রোগীকে বর্তমানে হাসপাতালে মানসম্মত চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়, সীমিত সংখ্যক চিকিৎসক বা জনবল দ্বারা এই চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা কঠিন।
সরকারি চিকিৎসাসেবা শতভাগ সরকারের অধীনে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন পালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের বরাদ্দ অর্থের ২৫ শতাংশ স্থানীয় জনগোষ্ঠীর। এই অর্থ সরাসরি সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগের জমা হবে। সরকারই বাস্তবায়ন করবে জনবল নিয়োগসহ সব কার্যক্রম। এখানে আন্তর্জাতিক বা দেশীয় এনজিওর অধীনে তা বাস্তবায়ন করা যাবে না। এতে এনজিওর উপর নির্ভরশীলতা তৈরি হয়েছে। এটা দেশের জন্য শুভকর না। এ বিষয়ে সুজন সভাপতি সাংবাদিক নুর মোহাম্মদ সিকদার জানান, সরকারি স্বাস্থ্য বিভাগ বা চিকিৎসাসেবা কেন এনজিওর প্রকল্পের উপর নির্ভর করবে। শতভাগ সরকারি জনবল নিয়োগ, অর্থ বরাদ্দ দিতে হবে। এদেশের নাগরিকরা সরকারিসেবা গ্রহণ করবেন।
তবে কোনো রোহিঙ্গাকে যেন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা না দেওয়া হয়, এমন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বিকল্প চিকিৎসাব্যবস্থা করতে হবে রোহিঙ্গাদের জন্য। উখিয়া উপজেলা হাসপাতালের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: রঞ্জন রড়ুয়া জানান, সব সময় এনজিওর উপর নির্ভরশীলতা থাকছে না। এটা কেটে যাচ্ছে। বিশ্বব্যাংকের অধীনে আইএসও চুক্তি হচ্ছে। জানুয়ারি থেকে এই চুক্তি। এটা হবে সংশ্লিষ্ট সংস্থা আইএসও’র মাধ্যমে। ফলে উখিয়া হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম দ্রুত আবারো পুরো দমে শুরু করা যাবে।
স্বল্প জনবল নিয়ে হলেও আমরা চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। যাতে স্থানীয় মানুষ সঠিক চিকিৎসা হাসপাতালে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পদায়ন করা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ৯২ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী না থাকলে হাসপাতালটি ভর্তি রোগী, বহির্বিভাগ ও জরুরি বিভাগের চিকিৎসাসেবায় বিপর্যয় নেমে আসার আশঙ্কা করছে স্বয়ং হাসপাতালটি চিকিৎসকসহ সংশ্লিষ্টরা। তৎ মধ্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ মোট ১২ জন চিকিৎসক রয়েছেন। এছাড়া রয়েছেন মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট, নার্স ও মিডওয়াইফ ১২ জন সহ ৯২ জন স্টাফ থাকবে না।
শুধু তা নয়, এই বিশাল জনবল শূন্যতার কারণে দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত সিজার বিভাগের সেবাসহ গুরুত্বপূর্ণ অনেক বিভাগই বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের মতে, প্রতিদিন গড়ে প্রচুর রোগীকে বর্তমানে হাসপাতালে মানসম্মত চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়, সীমিত সংখ্যক চিকিৎসক বা জনবল দ্বারা এই চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা কঠিন।
সরকারি চিকিৎসাসেবা শতভাগ সরকারের অধীনে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন পালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের বরাদ্দ অর্থের ২৫ শতাংশ স্থানীয় জনগোষ্ঠীর। এই অর্থ সরাসরি সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগের জমা হবে। সরকারই বাস্তবায়ন করবে জনবল নিয়োগসহ সব কার্যক্রম। এখানে আন্তর্জাতিক বা দেশীয় এনজিওর অধীনে তা বাস্তবায়ন করা যাবে না। এতে এনজিওর উপর নির্ভরশীলতা তৈরি হয়েছে। এটা দেশের জন্য শুভকর না।
এ বিষয়ে সুজন সভাপতি সাংবাদিক নুর মোহাম্মদ সিকদার জানান, সরকারি স্বাস্থ্য বিভাগ বা চিকিৎসাসেবা কেন এনজিওর প্রকল্পের উপর নির্ভর করবে। শতভাগ সরকারি জনবল নিয়োগ, অর্থ বরাদ্দ দিতে হবে। এদেশের নাগরিকরা সরকারিসেবা গ্রহণ করবেন। তবে কোনো রোহিঙ্গাকে যেন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা না দেওয়া হয়, এমন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বিকল্প চিকিৎসাব্যবস্থা করতে হবে রোহিঙ্গাদের জন্য।