Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ২৯.১৫ কেজি স্বর্ণালংকার নগদ ২৬,০১০ টাকাসহ আটক-২
ঢাকা ০৮:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ২৯.১৫ কেজি স্বর্ণালংকার নগদ ২৬,০১০ টাকাসহ আটক-২

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় যে, ১০ আগস্ট ২০২৪ তারিখ টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) এর অধীনস্থ হ্নীলা বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ বিআরএম-১৩ হতে আনুমানিক ১০০ মিটার উত্তর দিকে উত্তর ফুলের ডেইল নামক গ্রামে মায়ানমার হতে বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে চোরাকারবারীরা স্বর্ণের একটি বড় চালান একটি বাড়ীতে লুকায়িত রেখেছে।

উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে আনুমানিক ২০৩০ ঘটিকায় টেকনাফ ব্যাটালিয়ন সদরের চোরাচালান প্রতিরোধ টহলদল দ্রুত উত্তর ফুলের ডেইল গ্রামে গমন করতঃ পূর্বে প্রাপ্ত বর্ণনা অনুযায়ী সন্দেহভাজন বাড়ীটিতে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তির উপস্থিতিতে ঘেরাও করে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করে।

কিন্তু বিজিবি’র উপস্থিতি টের পেয়ে উক্ত বাড়ীতে অবস্থানরত সন্দেহভাজন দুইজন ব্যক্তি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে বিজিবি টহলদল উক্ত চোরাকারবারীদের দুইটি ব্যাগসহ আটক করতে সক্ষম হয়। আটককৃত ব্যাগের ভিতর হতে ২৮,৭৫,০০,০০০/- (আটাশ কোটি পঁচাত্তর লক্ষ) টাকা মূল্যমানের ২৯.১৫ কেজি বিভিন্ন প্রকার স্বর্ণালংকার এবং বাংলাদেশী নগদ ২৬,০১০/- (ছাব্বিশ হাজার দশ) টাকা উদ্ধার করা হয়। উল্লেখ্য, উক্ত চোরাকারবারীদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, বাংলাদেশে এফডিএমএন ক্যাম্পে অবস্থানরত ইয়াহিয়া খান মায়ানমারের মংডু হতে মায়ানমার নাগরিক আনোয়ার সাদেকের সহযোগিতায় উল্লেখিত স্বর্ণালংকার বাংলাদেশে পাচারের মাধ্যমে বিক্রি করার উদ্দেশ্যে মায়ানমার হতে বাংলাদেশে নিয়ে আসে। ধৃত আসামীদের নাম ও ঠিকানা নিম্নরুপঃ

(১) ইয়াহিয়া খান (৪৫), পিতা-মৃত লিয়াকত আলী, ১৩ নম্বর কুতুপালং এফডিএমএন ক্যাম্প, থানা-উখিয়া, জেলা-কক্সবাজার।

(২) আনোয়ার সাদেক (৪০), পিতা- মৃত মীর আহমেদ, গ্রাম-সুইজা, মংডু, মায়ানমার।

২। উল্লেখ্য, উদ্ধারকৃত স্বর্ণালংকার এবং বাংলাদেশী টাকা কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় (ট্রেজারী শাখায়) জমা করতঃ আটককৃত ০২ জন আসামীর বিরুদ্ধে সরকারী কর/শুল্ক ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে স্বর্ণ চোরাচালানের দায়ে নিয়মিত মামলার মাধ্যমে টেকনাফ মডেল থানায় সোপর্দ করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী’র লোকমানের বিরুদ্ধে দুদেকে অভিযোগ 

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ২৯.১৫ কেজি স্বর্ণালংকার নগদ ২৬,০১০ টাকাসহ আটক-২

আপডেট সময় ০২:০৮:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অগাস্ট ২০২৪

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় যে, ১০ আগস্ট ২০২৪ তারিখ টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) এর অধীনস্থ হ্নীলা বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ বিআরএম-১৩ হতে আনুমানিক ১০০ মিটার উত্তর দিকে উত্তর ফুলের ডেইল নামক গ্রামে মায়ানমার হতে বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে চোরাকারবারীরা স্বর্ণের একটি বড় চালান একটি বাড়ীতে লুকায়িত রেখেছে।

উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে আনুমানিক ২০৩০ ঘটিকায় টেকনাফ ব্যাটালিয়ন সদরের চোরাচালান প্রতিরোধ টহলদল দ্রুত উত্তর ফুলের ডেইল গ্রামে গমন করতঃ পূর্বে প্রাপ্ত বর্ণনা অনুযায়ী সন্দেহভাজন বাড়ীটিতে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তির উপস্থিতিতে ঘেরাও করে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করে।

কিন্তু বিজিবি’র উপস্থিতি টের পেয়ে উক্ত বাড়ীতে অবস্থানরত সন্দেহভাজন দুইজন ব্যক্তি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে বিজিবি টহলদল উক্ত চোরাকারবারীদের দুইটি ব্যাগসহ আটক করতে সক্ষম হয়। আটককৃত ব্যাগের ভিতর হতে ২৮,৭৫,০০,০০০/- (আটাশ কোটি পঁচাত্তর লক্ষ) টাকা মূল্যমানের ২৯.১৫ কেজি বিভিন্ন প্রকার স্বর্ণালংকার এবং বাংলাদেশী নগদ ২৬,০১০/- (ছাব্বিশ হাজার দশ) টাকা উদ্ধার করা হয়। উল্লেখ্য, উক্ত চোরাকারবারীদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, বাংলাদেশে এফডিএমএন ক্যাম্পে অবস্থানরত ইয়াহিয়া খান মায়ানমারের মংডু হতে মায়ানমার নাগরিক আনোয়ার সাদেকের সহযোগিতায় উল্লেখিত স্বর্ণালংকার বাংলাদেশে পাচারের মাধ্যমে বিক্রি করার উদ্দেশ্যে মায়ানমার হতে বাংলাদেশে নিয়ে আসে। ধৃত আসামীদের নাম ও ঠিকানা নিম্নরুপঃ

(১) ইয়াহিয়া খান (৪৫), পিতা-মৃত লিয়াকত আলী, ১৩ নম্বর কুতুপালং এফডিএমএন ক্যাম্প, থানা-উখিয়া, জেলা-কক্সবাজার।

(২) আনোয়ার সাদেক (৪০), পিতা- মৃত মীর আহমেদ, গ্রাম-সুইজা, মংডু, মায়ানমার।

২। উল্লেখ্য, উদ্ধারকৃত স্বর্ণালংকার এবং বাংলাদেশী টাকা কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় (ট্রেজারী শাখায়) জমা করতঃ আটককৃত ০২ জন আসামীর বিরুদ্ধে সরকারী কর/শুল্ক ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে স্বর্ণ চোরাচালানের দায়ে নিয়মিত মামলার মাধ্যমে টেকনাফ মডেল থানায় সোপর্দ করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।