Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
লবণের ন্যায্যমুল্য না পাওয়ায় কক্সবাজারের লবণ চাষীরা হতাশ।
ঢাকা ০২:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এখন লবণ উৎপাদনের ভর মৌসুম

লবণের ন্যায্যমুল্য না পাওয়ায় কক্সবাজারের লবণ চাষীরা হতাশ।

ফাইল ছবি

মঙ্গলবার ১৫ মার্চ কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করে এ দাবি তুলে ধরা হয়।
এখন লবণ উৎপাদনের ভর মৌসুম। এ সময়ে লবণ মালিকরা সিন্ডিকেট করে লবণের দাম কমিয়ে দিয়েছে। এক বস্তা (৮০ কেজি) লবণ ৮০০ থেকে সাড়ে ৮০০ টাকা দরের লবণ কেনা হচ্ছে এখন সাড়ে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়। এতে উৎপাদন খরচও ঘাটতি পড়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে উৎপাদন খরচের সঙ্গে সমন্বয় রেখে লবণ চাষিদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের জন্য কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।
এতে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি এম শহীদুল্লাহ চৌধুরী। তিনি বলেন, গত বছরের নভেম্বরে দেশে লবণ ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কায় লবণ আমদানির চেষ্টা করেছিল মিল মালিকরা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতায় লবণ আমদানি বন্ধ করা হয়। সে থেকে কতিপয় মিল মালিক দেশীয় লবণশিল্প ধ্বংসের চেষ্টা করছে।
চাষিদের অভিযোগ, লবণ মিল মালিকেরা বিদেশ থেকে লবণ আমদানিতে ব্যর্থ হয়ে সিন্ডিকেট করে চাষিদের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত করার

 ষড়যন্ত্র করছে। তারা চাষিদের লবণ চাষে উৎসাহিত না করে বিদেশি লবণের ওপর দেশকে নির্ভরশীল করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এই মুহূর্তে এই ষড়যন্ত্র বন্ধ করা না গেলে দেশীয় লবণশিল্প ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যাবে বলে লবণচাষি ও ব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করছেন।

লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের নেতা মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, মাঠপর্যায়ে চাষিদের মূল্য কমানো হলেও মিল মালিকদের ভোজ্য সল্ট (খাবার লবণ) প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বাজার মূল্য ঠিকই রয়েছে। তার মতে, মাঠে মূল্য কম দিলে খাবার লবণের মূল্যও কমানোর কথা। তাহলে চাষিদের ওপর এ ধরনের বৈষম্য কেন করা হবে।

অতিদ্রুত  লবণের ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ করা না হলে চাষ বন্ধসহ বৃহত্তর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদ।
তিনি বলেন, আমরা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলবো। কোনো সুরাহা না হলে এ ক্ষেত্রে আন্দোলনের বিকল্প নেই।
জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী’র লোকমানের বিরুদ্ধে দুদেকে অভিযোগ 

এখন লবণ উৎপাদনের ভর মৌসুম

লবণের ন্যায্যমুল্য না পাওয়ায় কক্সবাজারের লবণ চাষীরা হতাশ।

আপডেট সময় ০৩:৩১:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ মার্চ ২০২২
মঙ্গলবার ১৫ মার্চ কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করে এ দাবি তুলে ধরা হয়।
এখন লবণ উৎপাদনের ভর মৌসুম। এ সময়ে লবণ মালিকরা সিন্ডিকেট করে লবণের দাম কমিয়ে দিয়েছে। এক বস্তা (৮০ কেজি) লবণ ৮০০ থেকে সাড়ে ৮০০ টাকা দরের লবণ কেনা হচ্ছে এখন সাড়ে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়। এতে উৎপাদন খরচও ঘাটতি পড়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে উৎপাদন খরচের সঙ্গে সমন্বয় রেখে লবণ চাষিদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের জন্য কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।
এতে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি এম শহীদুল্লাহ চৌধুরী। তিনি বলেন, গত বছরের নভেম্বরে দেশে লবণ ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কায় লবণ আমদানির চেষ্টা করেছিল মিল মালিকরা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতায় লবণ আমদানি বন্ধ করা হয়। সে থেকে কতিপয় মিল মালিক দেশীয় লবণশিল্প ধ্বংসের চেষ্টা করছে।
চাষিদের অভিযোগ, লবণ মিল মালিকেরা বিদেশ থেকে লবণ আমদানিতে ব্যর্থ হয়ে সিন্ডিকেট করে চাষিদের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত করার

 ষড়যন্ত্র করছে। তারা চাষিদের লবণ চাষে উৎসাহিত না করে বিদেশি লবণের ওপর দেশকে নির্ভরশীল করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এই মুহূর্তে এই ষড়যন্ত্র বন্ধ করা না গেলে দেশীয় লবণশিল্প ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যাবে বলে লবণচাষি ও ব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করছেন।

লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদের নেতা মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, মাঠপর্যায়ে চাষিদের মূল্য কমানো হলেও মিল মালিকদের ভোজ্য সল্ট (খাবার লবণ) প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বাজার মূল্য ঠিকই রয়েছে। তার মতে, মাঠে মূল্য কম দিলে খাবার লবণের মূল্যও কমানোর কথা। তাহলে চাষিদের ওপর এ ধরনের বৈষম্য কেন করা হবে।

অতিদ্রুত  লবণের ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ করা না হলে চাষ বন্ধসহ বৃহত্তর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন কক্সবাজার লবণচাষি ও ব্যবসায়ী সংগ্রাম পরিষদ।
তিনি বলেন, আমরা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলবো। কোনো সুরাহা না হলে এ ক্ষেত্রে আন্দোলনের বিকল্প নেই।