গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে, সিপিসি-৩, জয়পুরহাট র্যাব ক্যাম্পের একটি চৌকস অপারেশনাল দল কোম্পানী অধিনায়ক মেজর মোঃ শেখ সাদিক এবং স্কোয়াড কমান্ডার সিনিঃ এএসপি মোঃ রফিকুল ইসলাম এর নেতৃত্বে ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ইং তারিখ ১৯২০ ঘটিকায় নওগাঁ জেলার ধামইরহাট থানাধীন বড়থা বাজার এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে পর্নোগ্রাফি ভিডিও সরবরাহকারী ১। মোঃ পলাশ হোসেন (৩৮), পিতা-মোঃ ইদ্রিস আলী, সাং-বড়থা পূর্ব পাড়া, ২। মোঃ রুবেল হোসেন কাজল (৩৩), পিতা-মোঃ মোজাম্মেল হক বাবলু, সাং- বড়থা পূর্ব পাড়া, ৩। মোঃ আবু সাঈদ (২৬), পিতা-মোঃ আবুল কালাম আজাদ,সাং-ফতেহপুর বাজার, ৪। মোঃ মিলন রানা (৩০),পিতা-মোঃ খায়রুল ইসলাম,সাং ফতেহপুর বাজার, ৫। মোঃ জামিল হোসেন (২৬), পিতা মোঃ মিজানুর রহমান, সাং-চৈতন্যপুর এবং ৬। মোঃ ওলিউল হোসেন (৩১), পিতা-মোঃ সোলায়মান আলী, সাং- পার্চি আমলাই, সকলের থানা-ধামইরহাট, জেলা-নওগাঁগণ কে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়।
আটককৃত আসামীগণ নওগাঁ জেলার ধামইরহাট থানাধীন বড়থা বাজারস্থ তাদের দোকানের নিজস্ব কম্পিউটার এর হার্ডডিস্ক এ অশ্লিল সিনেমা ও গানের ভিডিও ক্লিপ আপলোড ব্যবসার পাশাপাশি পর্নোগ্রাফি সংরক্ষণ করে টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন ইলেকট্রিক ডিভাইসের মাধ্যমে স্থানীয় কিশোর ও স্কুল পডুয়া ছাত্রদের কাছে পর্নোগ্রাফি ভিডিও সরবরাহ করত।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৫, সিপিসি-৩ এর একটি গোয়েন্দা দল অশ্লিল সিনেমা ও গানের ভিডিও ক্লিপ আপলোড ব্যবসার পাশাপাশি পর্নোগ্রাফি সরবরাহের বিষয়টি তদন্ত শুরু করে এবং তদন্তে এর সত্যতা পায়।
পরবর্তীতে র্যাব-৫, সিপিসি-৩ এর অভিযানিক দল গত ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ ১৯২০ ঘটিকায় নওগাঁ জেলার ধামইরহাট থানাধীন বড়থা বাজারস্থ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে উক্ত পর্নো ব্যবসায়ীদেরকে আটক করতে সমর্থ হয়।
পরবর্তীতে গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নওগাঁ জেলার ধামইরহাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।