Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
বিদ্যালয়ের মাঠে সড়কের মালামাল  পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি ছাত্র-ছাত্রীদের 
ঢাকা ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিদ্যালয়ের মাঠে সড়কের মালামাল  পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি ছাত্র-ছাত্রীদের 

ফাইল ছবি।

খাগড়াছড়ির দীঘিনালার সুধীর মেম্বার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে দুই মাস ধরে বালু ও কংক্রিট স্তূপ করে রাখা হয়েছে। স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অধীন একটি সড়ক নির্মাণের জন্য এসব মালামাল রাখা হয়েছে। বিদ্যালয়ের মাঠে মালামাল স্তূপ করে রাখায় শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক খেলাধুলা বন্ধ হয়ে গেছে।
বুধবার উপজেলার ভৈরফা নয়াপাড়া’র সুধীর মেম্বার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়টির মাঠ জুড়ে বালু ও কংক্রিটের স্তুপ। বিদ্যালয় থেকে দুইশো গজ আগে সড়ক নির্মাণের কাজ চলছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নির্মাণধীণ সড়কের ইট তুলে মাঠে নিয়ে কংক্রিট ভেঙে স্তুপ করে রেখেছে ঠিকাদার মো. হায়দার। কংক্রিট ভাঙা শেষে কংক্রিটের পাশাপাশি বালু এনেও স্তুপ করে রেখেছেন তিনি।
এ সময় বিদ্যালয়টির তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রাপ্তি রোয়াজা, কৃষ্টিনা ত্রিপুরা ও বিন্দু ত্রিপুরা জানায়, দুইমাস ধরে বিদ্যালয়ের মাঠে বালু ও কংক্রিট স্তুপ করে রাখায় তারা খেলাধুলা করতে পারছে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অবিভাবক বলেন, প্রতিবাদ করলে তাদের সন্তানদের ওপর এর প্রভাব পড়তে পারে, সেই ভয়ে চুপ করে আছেন তারা।
এ সময় বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক বাণীভুষণ ত্রিপুরাকে উপস্থিত পাওয়া যায়নি। জানতে চাইলে বিদ্যালয়টির সহকারী শিক্ষক শিউলী ত্রিপুরা বলেন, পাকা রাস্তা পাওয়ার স্বার্থে মাঠে সড়ক নির্মাণের মালামাল রাখতে দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, মাঠে ঠিক হতে অনেকদিন সময় লাগবে। হিরোশিমার মতো মাঠে সহজে ঘাস উঠবেনা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদার মো. হায়দার বলেন, ‘আমি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়েই মাঠে বালু ও কংক্রিট রেখেছি।  কয়েকদিনের মধ্যে মাঠ থেকে আমার মালামাল সরিয়ে নেব।’
আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: 24nababani@gmail.com
জনপ্রিয় সংবাদ

বটিয়াঘাটা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন; আহবায়ক দুলু সদস্য সচিব শাহীন

বিদ্যালয়ের মাঠে সড়কের মালামাল  পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি ছাত্র-ছাত্রীদের 

আপডেট সময় ০৮:০৪:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩
খাগড়াছড়ির দীঘিনালার সুধীর মেম্বার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে দুই মাস ধরে বালু ও কংক্রিট স্তূপ করে রাখা হয়েছে। স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অধীন একটি সড়ক নির্মাণের জন্য এসব মালামাল রাখা হয়েছে। বিদ্যালয়ের মাঠে মালামাল স্তূপ করে রাখায় শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক খেলাধুলা বন্ধ হয়ে গেছে।
বুধবার উপজেলার ভৈরফা নয়াপাড়া’র সুধীর মেম্বার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়টির মাঠ জুড়ে বালু ও কংক্রিটের স্তুপ। বিদ্যালয় থেকে দুইশো গজ আগে সড়ক নির্মাণের কাজ চলছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নির্মাণধীণ সড়কের ইট তুলে মাঠে নিয়ে কংক্রিট ভেঙে স্তুপ করে রেখেছে ঠিকাদার মো. হায়দার। কংক্রিট ভাঙা শেষে কংক্রিটের পাশাপাশি বালু এনেও স্তুপ করে রেখেছেন তিনি।
এ সময় বিদ্যালয়টির তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রাপ্তি রোয়াজা, কৃষ্টিনা ত্রিপুরা ও বিন্দু ত্রিপুরা জানায়, দুইমাস ধরে বিদ্যালয়ের মাঠে বালু ও কংক্রিট স্তুপ করে রাখায় তারা খেলাধুলা করতে পারছে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অবিভাবক বলেন, প্রতিবাদ করলে তাদের সন্তানদের ওপর এর প্রভাব পড়তে পারে, সেই ভয়ে চুপ করে আছেন তারা।
এ সময় বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক বাণীভুষণ ত্রিপুরাকে উপস্থিত পাওয়া যায়নি। জানতে চাইলে বিদ্যালয়টির সহকারী শিক্ষক শিউলী ত্রিপুরা বলেন, পাকা রাস্তা পাওয়ার স্বার্থে মাঠে সড়ক নির্মাণের মালামাল রাখতে দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, মাঠে ঠিক হতে অনেকদিন সময় লাগবে। হিরোশিমার মতো মাঠে সহজে ঘাস উঠবেনা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদার মো. হায়দার বলেন, ‘আমি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়েই মাঠে বালু ও কংক্রিট রেখেছি।  কয়েকদিনের মধ্যে মাঠ থেকে আমার মালামাল সরিয়ে নেব।’