Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
নদী-নালা, খাল-বিল রক্ষায় শেখ হাসিনার চেয়ে অগ্রগামী আর কেউ নেই — নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা ০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ৪৮টি নদী সমীক্ষা প্রকল্প ও রাজশাহী বিভাগীয় নদী রক্ষা কমিটি

নদী-নালা, খাল-বিল রক্ষায় শেখ হাসিনার চেয়ে অগ্রগামী আর কেউ নেই — নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ফাইল ছবি।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী, এমপি বলেছেন, দেশের নদ-নদী, নালা, খাল-বিল রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেয়ে অগ্রগামী আর কেউ নেই। প্রধানমন্ত্রী-ই দেশের নদ-নদীগুলো রক্ষায় কাজ শুরু করেছেন।
আজ মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে ‘আত্রাই, ইছামতি, বড়াল, মহানন্দা ও পুনর্ভবা নদীর সমীক্ষা’ শীর্ষক প্রকল্পের বিভাগীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি একথা বলেন। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ৪৮টি নদী সমীক্ষা প্রকল্প ও রাজশাহী বিভাগীয় নদী রক্ষা কমিটি এ কর্মশালার আয়োজন করে।
১৯৯৯ সালে শেখ হাসিনা প্রথম নদ-নদীগুলোকে দূষণমুক্ত রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করেন উল্লেখ করে কর্মশালায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগে আমাদের দেশে নদী নিয়ে তেমন কোনো আলোচনাই ছিল না। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন নদীর নাব্যতা কমে গেছে, ফিরিয়ে আনতে হবে। বঙ্গবন্ধুই ১৯৭৪ সালে নদীর নাব্যতা বাড়াতে আটটি ড্রেজার সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় ২০০৮ সাল পর্যন্ত ওই সংখ্যাটা ৯-এ পৌঁছায় নাই। আর এখন আমাদের ড্রেজার সংখ্যা আশিটি। এগুলো দৃশ্যমান না। তাই এ ধরনের উন্নয়নগুলো কেউ দেখতে পায় না।
নদ-নদীগুলো মানবদেহের শিরা-উপশিরার মতো উল্লেখ করে খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেন, একজন মানুষকে সুস্থ-সবলভাবে বেঁচে থাকতে হলে যেমন শিরা-উপশিরায় রক্ত সঞ্চালন প্রয়োজন, তেমনি একটি দেশের বাঁচার জন্য দূষণমুক্ত ও নাব্য নদ-নদী দরকার। নদীকে রক্ষা করতে না পারলে দেশকে বাঁচানো যাবে না। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ তাই আমাদের দেশের নদ-নদী, নালা, খাল-বিল রক্ষা করতে হবে। এগুলোকে কাজে লাগাতে হবে।
নদীগুলোকে দখল ও দূষণের হাত থেকে রক্ষা করতে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, নদীগুলোকে রক্ষা করতে নৌপরিবহন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন কাজ করছে। আমরা চাই নদী রক্ষায় সবাই এগিয়ে আসুক। এ জন্য জনসচেতনতা দরকার। তিনি বলেন, নদী খনন, খাল খনন এগুলো নিয়ে আগে কাজ হয় নাই বরং রাজনীতি হয়েছে। এখন খননের কারণে আমরা নদীগুলোতে নাব্যতা পাচ্ছি আরেকদিকে প্রচুর মাছও পাচ্ছি। এতে সামগ্রিক উন্নয়ন হচ্ছে।
শেখ হাসিনার সরকারের কাজের মধ্যদিয়েই দেশের মানুষের মধ্যে সচেতনতা বেড়েছে মন্তব্য করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগে বাংলাদেশে নদী দিবস পালন হতো না শেখ হাসিনার সরকার এটা শুরু করেছে। এর ফলে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বেড়েছে। আগে অনেকে ঠিক মতো হাত না ধুয়েই খেতে বসতো আর এখন স্কুলের ছেলে-মেয়েরাও হাত না ধুয়ে কিছু খায় না শেখ হাসিনার সরকার এই জনসচেতনতা তৈরি করেছে, ঠিক একইভাবে ধীরে ধীরে এক সময় নদী রক্ষা কার্যক্রমও আরও শক্তিশালী হবে বলে তিনি মনে করেন।
আগামী ১০০ বছরে বাংলাদেশের নদ-নদী, খাল-বিলসহ অন্যান্য জলাভূমির সর্বোচ্চ সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য প্রধানমন্ত্রী বদ্বীপ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন উল্লেখ করে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৩০ লাখ শহিদের দায় আমাদের আছে। সেই দায় নিয়েই কাজ করছে বর্তমান সরকার। তাই নদীমাতৃক দেশকে বাঁচাতে হবে, নদীর জায়গা নদীকে ছেড়ে দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের সময় এই নদীগুলো আমাদের গেরিলাযুদ্ধের অংশ ছিল। নদীমাতৃক দেশ হওয়ার কারণেই আমরা পাকিস্তানকে সহজে যুদ্ধে পরাজিত করতে পেরেছিলাম বলে তিনি জানান। এ সময় তিনি বদ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্ববান জানান।
কর্মশালার শুরুতে ৪৮টি নদী সমীক্ষা প্রকল্পের এনভায়রনমেন্ট এন্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ স্পেশালিস্ট মোঃ মনির হোসেন চৌধুরী দেশের নদীগুলোর বর্তমান অবস্থা ডকুমেন্টারি প্রদর্শনীতে তুলে ধরেন। পরে তিনি পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনার মাধ্যমে আত্রাই, ইছামতি, বড়াল, মহানন্দা ও পুনর্ভবা নদীর উৎপত্তি ও পতিতস্থল, দৈর্ঘ্য, গতিপথ, তীরবর্তী স্থাপনা, দূষণ উৎস, ভাঙন সংখ্যা ও পরিমাণ, নাব্যতার ধরন, নদীগুলোর সঙ্গে সংযোগনদী, উপনদী, শাখানদী, খাল ও বিলের তথ্য এবং নদী রক্ষায় করণীয় উপস্থাপন করেন।
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও বিভাগীয় নদী রক্ষা কমিটির আহ্ববায়ক জি এস এম জাফরউল্লাহ্র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য মো. আয়েন উদ্দিন, রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক মো. আব্দুল বাতেন, আরএমপি’র কমিশনার মো: আবু কালাম সিদ্দিক, ৪৮টি নদী সমীক্ষা প্রকল্পের পরিচালক ইকরামুল হক ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোঃ জহিরুল ইসলাম।
কর্মশালায় রাজশাহী বিভাগের জেলা প্রশাসকগণ, উপজেলা চেয়ারম্যানগণ, উপজেলা নির্বাহী অফিসারগণ, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তর ও সংস্থার প্রধানগণ, রাজনৈতিক, এনজিও প্রতিনিধি, গনমাধ্যম প্রতিনিধি, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ এবং বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: 24nababani@gmail.com
জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী’র লোকমানের বিরুদ্ধে দুদেকে অভিযোগ 

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ৪৮টি নদী সমীক্ষা প্রকল্প ও রাজশাহী বিভাগীয় নদী রক্ষা কমিটি

নদী-নালা, খাল-বিল রক্ষায় শেখ হাসিনার চেয়ে অগ্রগামী আর কেউ নেই — নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৫:২৫:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ নভেম্বর ২০২২

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী, এমপি বলেছেন, দেশের নদ-নদী, নালা, খাল-বিল রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেয়ে অগ্রগামী আর কেউ নেই। প্রধানমন্ত্রী-ই দেশের নদ-নদীগুলো রক্ষায় কাজ শুরু করেছেন।
আজ মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে ‘আত্রাই, ইছামতি, বড়াল, মহানন্দা ও পুনর্ভবা নদীর সমীক্ষা’ শীর্ষক প্রকল্পের বিভাগীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি একথা বলেন। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ৪৮টি নদী সমীক্ষা প্রকল্প ও রাজশাহী বিভাগীয় নদী রক্ষা কমিটি এ কর্মশালার আয়োজন করে।
১৯৯৯ সালে শেখ হাসিনা প্রথম নদ-নদীগুলোকে দূষণমুক্ত রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করেন উল্লেখ করে কর্মশালায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগে আমাদের দেশে নদী নিয়ে তেমন কোনো আলোচনাই ছিল না। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন নদীর নাব্যতা কমে গেছে, ফিরিয়ে আনতে হবে। বঙ্গবন্ধুই ১৯৭৪ সালে নদীর নাব্যতা বাড়াতে আটটি ড্রেজার সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় ২০০৮ সাল পর্যন্ত ওই সংখ্যাটা ৯-এ পৌঁছায় নাই। আর এখন আমাদের ড্রেজার সংখ্যা আশিটি। এগুলো দৃশ্যমান না। তাই এ ধরনের উন্নয়নগুলো কেউ দেখতে পায় না।
নদ-নদীগুলো মানবদেহের শিরা-উপশিরার মতো উল্লেখ করে খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেন, একজন মানুষকে সুস্থ-সবলভাবে বেঁচে থাকতে হলে যেমন শিরা-উপশিরায় রক্ত সঞ্চালন প্রয়োজন, তেমনি একটি দেশের বাঁচার জন্য দূষণমুক্ত ও নাব্য নদ-নদী দরকার। নদীকে রক্ষা করতে না পারলে দেশকে বাঁচানো যাবে না। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ তাই আমাদের দেশের নদ-নদী, নালা, খাল-বিল রক্ষা করতে হবে। এগুলোকে কাজে লাগাতে হবে।
নদীগুলোকে দখল ও দূষণের হাত থেকে রক্ষা করতে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, নদীগুলোকে রক্ষা করতে নৌপরিবহন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন কাজ করছে। আমরা চাই নদী রক্ষায় সবাই এগিয়ে আসুক। এ জন্য জনসচেতনতা দরকার। তিনি বলেন, নদী খনন, খাল খনন এগুলো নিয়ে আগে কাজ হয় নাই বরং রাজনীতি হয়েছে। এখন খননের কারণে আমরা নদীগুলোতে নাব্যতা পাচ্ছি আরেকদিকে প্রচুর মাছও পাচ্ছি। এতে সামগ্রিক উন্নয়ন হচ্ছে।
শেখ হাসিনার সরকারের কাজের মধ্যদিয়েই দেশের মানুষের মধ্যে সচেতনতা বেড়েছে মন্তব্য করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগে বাংলাদেশে নদী দিবস পালন হতো না শেখ হাসিনার সরকার এটা শুরু করেছে। এর ফলে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বেড়েছে। আগে অনেকে ঠিক মতো হাত না ধুয়েই খেতে বসতো আর এখন স্কুলের ছেলে-মেয়েরাও হাত না ধুয়ে কিছু খায় না শেখ হাসিনার সরকার এই জনসচেতনতা তৈরি করেছে, ঠিক একইভাবে ধীরে ধীরে এক সময় নদী রক্ষা কার্যক্রমও আরও শক্তিশালী হবে বলে তিনি মনে করেন।
আগামী ১০০ বছরে বাংলাদেশের নদ-নদী, খাল-বিলসহ অন্যান্য জলাভূমির সর্বোচ্চ সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য প্রধানমন্ত্রী বদ্বীপ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন উল্লেখ করে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৩০ লাখ শহিদের দায় আমাদের আছে। সেই দায় নিয়েই কাজ করছে বর্তমান সরকার। তাই নদীমাতৃক দেশকে বাঁচাতে হবে, নদীর জায়গা নদীকে ছেড়ে দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের সময় এই নদীগুলো আমাদের গেরিলাযুদ্ধের অংশ ছিল। নদীমাতৃক দেশ হওয়ার কারণেই আমরা পাকিস্তানকে সহজে যুদ্ধে পরাজিত করতে পেরেছিলাম বলে তিনি জানান। এ সময় তিনি বদ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্ববান জানান।
কর্মশালার শুরুতে ৪৮টি নদী সমীক্ষা প্রকল্পের এনভায়রনমেন্ট এন্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ স্পেশালিস্ট মোঃ মনির হোসেন চৌধুরী দেশের নদীগুলোর বর্তমান অবস্থা ডকুমেন্টারি প্রদর্শনীতে তুলে ধরেন। পরে তিনি পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনার মাধ্যমে আত্রাই, ইছামতি, বড়াল, মহানন্দা ও পুনর্ভবা নদীর উৎপত্তি ও পতিতস্থল, দৈর্ঘ্য, গতিপথ, তীরবর্তী স্থাপনা, দূষণ উৎস, ভাঙন সংখ্যা ও পরিমাণ, নাব্যতার ধরন, নদীগুলোর সঙ্গে সংযোগনদী, উপনদী, শাখানদী, খাল ও বিলের তথ্য এবং নদী রক্ষায় করণীয় উপস্থাপন করেন।
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও বিভাগীয় নদী রক্ষা কমিটির আহ্ববায়ক জি এস এম জাফরউল্লাহ্র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য মো. আয়েন উদ্দিন, রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক মো. আব্দুল বাতেন, আরএমপি’র কমিশনার মো: আবু কালাম সিদ্দিক, ৪৮টি নদী সমীক্ষা প্রকল্পের পরিচালক ইকরামুল হক ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোঃ জহিরুল ইসলাম।
কর্মশালায় রাজশাহী বিভাগের জেলা প্রশাসকগণ, উপজেলা চেয়ারম্যানগণ, উপজেলা নির্বাহী অফিসারগণ, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তর ও সংস্থার প্রধানগণ, রাজনৈতিক, এনজিও প্রতিনিধি, গনমাধ্যম প্রতিনিধি, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ এবং বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।