Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the all-in-one-wp-security-and-firewall domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/nababani/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
বিএনপির বিদায় ঘণ্টা বাজছে: কাদের
ঢাকা ০৭:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
একবার যারা বিশ্বাসঘাতক, তারা বারবার বিশ্বাসঘাতক

বিএনপির বিদায় ঘণ্টা বাজছে: কাদের

  • ফিচার ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৬:২৮:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ জুলাই ২০২২
  • ২৫৫ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ছবি

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি বলে আমাদের পতনের নাকি সাইরেন বাজে? কোথা থেকে শুনলেন, সাইরেনটা কোথায় শুনলেন? রাস্তায় যখন গাড়ি চলে এ সাইরেন শুনেছেন? সাইরেন শুনতে পাবেন আপনাদের বিদায় ঘণ্টার, নেতিবাচক রাজনীতি আপনাদেরকে অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলেছে। আপনাদেরই বিদায়ের ঘণ্টা বাজছে। আওয়ামী লীগের বিদায় ঘণ্টা নয়।

শনিবার (১৬ জুলাই) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ আলোচিত আলোচনা সভায় তিনি এই কথা বলেন। দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

তিনি আরও বলেন, খেলা হবে খেলা হবে, রাজনীতির মাঠে খেলা হবে। নির্বাচনের মাঠে খেলা হবে। আসুন; খেলায় আসুন। নির্বাচন আর রাজনীতির মাঠে আসুন। আগুন নিয়ে খেলবেন না। আওয়ামী লীগ জনগণকে নিয়ে সে আগুনের খেলা প্রতিরোধ করবে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে জীবনের জয়গান গেয়েছেন। ধ্বংসস্তুপের ওপর দাঁড়িয়ে সৃষ্টির পতাকা উড়িয়েছেন। তিনি হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।’

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘১/১১ জেলে ছিলাম। রাজনীতির অনেকেই জেলে গেছেন। আমাদের নেত্রী বন্দী হয়েছিলেন। ক্ষমতায় ছিল বিএনপি। প্রথম বন্দী হন শেখ হাসিনা। তারা এসে বিরোধীদলকে প্রথম বন্দী করে। সরকারি দলের নেতা তখনও বাইরে। কী দুর্বব্যবহার! এত অপমান নেত্রীকে করেছে তারা। বঙ্গবন্ধু কন্যাকে সামান্য শ্রদ্ধা তারা দেখাতে পারেনি, দেখায়নি। সেটাই হচ্ছে বড় কথা।’

কাদের অভিযোগ করেন, ২০০৭ সালে যদি একটি রাজনৈতিক দল তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে সহযোগিতা না করত, তাহলে সামরিক শাসন স্থায়ী হতো না। নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘শক্র-মিত্র চিনতে হবে। একবার যারা বিশ্বাসঘাতক, তারা বারবার বিশ্বাসঘাতক।’

জনপ্রিয় সংবাদ

নরসিংদীর মাধবদীতে আবাসিক হোটেলে আবারও চলছে অ’বৈধ কার্যকলাপ।

একবার যারা বিশ্বাসঘাতক, তারা বারবার বিশ্বাসঘাতক

বিএনপির বিদায় ঘণ্টা বাজছে: কাদের

আপডেট সময় ০৬:২৮:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ জুলাই ২০২২

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি বলে আমাদের পতনের নাকি সাইরেন বাজে? কোথা থেকে শুনলেন, সাইরেনটা কোথায় শুনলেন? রাস্তায় যখন গাড়ি চলে এ সাইরেন শুনেছেন? সাইরেন শুনতে পাবেন আপনাদের বিদায় ঘণ্টার, নেতিবাচক রাজনীতি আপনাদেরকে অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলেছে। আপনাদেরই বিদায়ের ঘণ্টা বাজছে। আওয়ামী লীগের বিদায় ঘণ্টা নয়।

শনিবার (১৬ জুলাই) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ আলোচিত আলোচনা সভায় তিনি এই কথা বলেন। দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

তিনি আরও বলেন, খেলা হবে খেলা হবে, রাজনীতির মাঠে খেলা হবে। নির্বাচনের মাঠে খেলা হবে। আসুন; খেলায় আসুন। নির্বাচন আর রাজনীতির মাঠে আসুন। আগুন নিয়ে খেলবেন না। আওয়ামী লীগ জনগণকে নিয়ে সে আগুনের খেলা প্রতিরোধ করবে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে জীবনের জয়গান গেয়েছেন। ধ্বংসস্তুপের ওপর দাঁড়িয়ে সৃষ্টির পতাকা উড়িয়েছেন। তিনি হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।’

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘১/১১ জেলে ছিলাম। রাজনীতির অনেকেই জেলে গেছেন। আমাদের নেত্রী বন্দী হয়েছিলেন। ক্ষমতায় ছিল বিএনপি। প্রথম বন্দী হন শেখ হাসিনা। তারা এসে বিরোধীদলকে প্রথম বন্দী করে। সরকারি দলের নেতা তখনও বাইরে। কী দুর্বব্যবহার! এত অপমান নেত্রীকে করেছে তারা। বঙ্গবন্ধু কন্যাকে সামান্য শ্রদ্ধা তারা দেখাতে পারেনি, দেখায়নি। সেটাই হচ্ছে বড় কথা।’

কাদের অভিযোগ করেন, ২০০৭ সালে যদি একটি রাজনৈতিক দল তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে সহযোগিতা না করত, তাহলে সামরিক শাসন স্থায়ী হতো না। নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘শক্র-মিত্র চিনতে হবে। একবার যারা বিশ্বাসঘাতক, তারা বারবার বিশ্বাসঘাতক।’