ঢাকা ১০:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রুয়েটের নতুন ভিসি হিসেবে যোগ দিলেন অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন

ফাইল ছবি।

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) ভাইস-চ্যান্সেলর পদ শূন্য হওয়ায় অ্যাপ্লাইড সায়েন্স এন্ড হিউম্যানিটিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে ভাইস-চ্যান্সেলর এর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। গত বুধবার (০৩ আগস্ট) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, বৃত্তি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উপসচিব মোছাঃ রোখছানা বেগম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ আদেশ দেয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়- “ রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) ভাইস-চ্যান্সেলর পদ শূন্য হওয়ায় পরবর্তী ভাইস-চ্যান্সলর নিযুক্ত না হওয়া পর্যন্ত রুয়েট এর জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক ও ডিন, ড. মোঃ সাজ্জাদ হোসেন (গ্রেড-১), অ্যাপ্লাইড সায়েন্স এন্ড হিউম্যানিটিজ অনুষদ-কে উক্ত বিশ্বদ্যিালয়ের দৈনন্দিন প্রশাসনিক ও আর্থিক কর্মকান্ড পরিচালনার স্বার্থে সাময়িকভাবে ডিনের দায়িত্বের অতিরিক্ত ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়িত্ব প্রদান করা হলো। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এ আদেশ জারি করা হলো। ”
এই প্রজ্ঞাপনের পরিপ্রেক্ষিতে গত বুধবার (০৩ আগস্ট) অপরাহ্নে অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন রুয়েটে ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে যোগ দেন।
রুয়েটের নতুন নিযুক্ত ভিসি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন ১৯৬৫ সালে সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানাধীন খোর্দ্দ গজাইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৬ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক্স (বর্তমানে ঊঊঊ) বিভাগ থেকে সাফল্যের সাথে বিএস.সি (সম্মান) এবং ১৯৮৭ সালে এমএস.সি ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি ২০০৯ সালে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি ১৯৯৪ সালের ১০ এপ্রিল রুয়েটের (তৎকালীন বিআইটি) পদার্থবিদ্যা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। রুয়েটে শিক্ষকতাকালীন তিনি ডিন, বিভাগীয় প্রধান, একাডেমিক কাউন্সিল সদস্য ও প্রভোস্টসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর দেশে ও বিদেশে অনেক গবেষনাপত্র রয়েছে। তিনি শিক্ষকতার পাশাপাশি সলিড ফিজিকস্ ও থিন-ফিল্ম বিষয়ে গবেষণায় অসামান্য অবদান রাখেন এবং তাঁর তত্ত্ববধানে কয়েকজন শিক্ষার্থী ইতোমধ্যে এম.ফিল ডিগ্রী অর্জন করেছেন।

আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: [email protected]
জনপ্রিয় সংবাদ

বান্দরবানকে স্মার্ট পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে: ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ।

রুয়েটের নতুন ভিসি হিসেবে যোগ দিলেন অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন

আপডেট সময় ০৮:০৭:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ অগাস্ট ২০২২

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) ভাইস-চ্যান্সেলর পদ শূন্য হওয়ায় অ্যাপ্লাইড সায়েন্স এন্ড হিউম্যানিটিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে ভাইস-চ্যান্সেলর এর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। গত বুধবার (০৩ আগস্ট) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, বৃত্তি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উপসচিব মোছাঃ রোখছানা বেগম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ আদেশ দেয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়- “ রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) ভাইস-চ্যান্সেলর পদ শূন্য হওয়ায় পরবর্তী ভাইস-চ্যান্সলর নিযুক্ত না হওয়া পর্যন্ত রুয়েট এর জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক ও ডিন, ড. মোঃ সাজ্জাদ হোসেন (গ্রেড-১), অ্যাপ্লাইড সায়েন্স এন্ড হিউম্যানিটিজ অনুষদ-কে উক্ত বিশ্বদ্যিালয়ের দৈনন্দিন প্রশাসনিক ও আর্থিক কর্মকান্ড পরিচালনার স্বার্থে সাময়িকভাবে ডিনের দায়িত্বের অতিরিক্ত ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়িত্ব প্রদান করা হলো। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এ আদেশ জারি করা হলো। ”
এই প্রজ্ঞাপনের পরিপ্রেক্ষিতে গত বুধবার (০৩ আগস্ট) অপরাহ্নে অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন রুয়েটে ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে যোগ দেন।
রুয়েটের নতুন নিযুক্ত ভিসি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন ১৯৬৫ সালে সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানাধীন খোর্দ্দ গজাইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৬ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক্স (বর্তমানে ঊঊঊ) বিভাগ থেকে সাফল্যের সাথে বিএস.সি (সম্মান) এবং ১৯৮৭ সালে এমএস.সি ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি ২০০৯ সালে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি ১৯৯৪ সালের ১০ এপ্রিল রুয়েটের (তৎকালীন বিআইটি) পদার্থবিদ্যা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। রুয়েটে শিক্ষকতাকালীন তিনি ডিন, বিভাগীয় প্রধান, একাডেমিক কাউন্সিল সদস্য ও প্রভোস্টসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর দেশে ও বিদেশে অনেক গবেষনাপত্র রয়েছে। তিনি শিক্ষকতার পাশাপাশি সলিড ফিজিকস্ ও থিন-ফিল্ম বিষয়ে গবেষণায় অসামান্য অবদান রাখেন এবং তাঁর তত্ত্ববধানে কয়েকজন শিক্ষার্থী ইতোমধ্যে এম.ফিল ডিগ্রী অর্জন করেছেন।