ঢাকা ০৯:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলাদেশের জুডিশিয়ারি সিস্টেমকে সাধারণ মানুষের জন্য আরও সহজ করবে মাই কোর্টঃ পলক

জূডিশিয়ারি সিস্টেমকে সহজ করতে চালু হলো মাই কোর্ট।

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের জুডিশিয়ারি সিস্টেমকে সাধারণ মানুষের জন্য আরও সহজ করবে মাই কোর্টঃ পলক
বাংলাদেশ হাইকোর্টের বার ও বেঞ্চের বিচারক মহোদয় এবং আইনজীবী ভাই বোনদেরকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই, করোনা মহামারীর মতো ক্রাইসিস এর মধ্যে আপনারা সাহস ও মেধা নিয়ে একটি নতুন সিস্টেমকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। আমরা যে বিজয়ী জাতি তা আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে করোনা মহামারী কালীন সময়ে। মেধা এবং দক্ষতার সাথে আমরা এটা মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়েছি। ভার্চুয়াল কোর্ট একদিনে সম্ভব হতো না যদি এটুআই, ইউএনডিপি, আইসিটি ডিভিশন মিলে ধারাবাহিক ভাবে সাত বছর এই অবকাঠামো গুলো তৈরি না করতো। এই সফটওয়্যার ইনফ্রাসট্রাকচার গুলো যদি আগে থেকে তৈরি করা না থাকতো তাহলে আমরা কখনই মাত্র দুই মাসে ভার্চুয়াল কোর্ট ইন্ট্রোডিউস করতে পারতাম না। এটুআই, ইউএনডিপি ও আইসিটি ডিভিশন এর সাত বছরের তৈরি করা ইনফ্রাসট্রাকচার এর উপর ভিত্তি করেই আজকের ‘মাই কোর্ট বা আমার আদালত’ উন্মুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের জন্য। এই প্রজেক্টে আমরা প্রায় ২০০০ কোর্ট রুমকে ডিজিটাইজড করবো, যেখানে অডিও রেকর্ডিং সিস্টেম থাকবে, পাশাপাশি ভার্চুয়াল টার্মিনাল হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার মাননীয় আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ভাইয়ের পক্ষ থেকে সকল আইনজীবীদের জন্য উপহার স্বরুপ প্রত্যেক জেলায় সকল বার আ্যসোসিয়েশনে একটি করে ডিজিটাল সাইবার ক্যাফে স্থাপন করা হবে।
জনপ্রিয় সংবাদ

বান্দরবানকে স্মার্ট পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে: ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ।

বাংলাদেশের জুডিশিয়ারি সিস্টেমকে সাধারণ মানুষের জন্য আরও সহজ করবে মাই কোর্টঃ পলক

জূডিশিয়ারি সিস্টেমকে সহজ করতে চালু হলো মাই কোর্ট।

আপডেট সময় ১২:৫৫:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জুন ২০২২
বাংলাদেশের জুডিশিয়ারি সিস্টেমকে সাধারণ মানুষের জন্য আরও সহজ করবে মাই কোর্টঃ পলক
বাংলাদেশ হাইকোর্টের বার ও বেঞ্চের বিচারক মহোদয় এবং আইনজীবী ভাই বোনদেরকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই, করোনা মহামারীর মতো ক্রাইসিস এর মধ্যে আপনারা সাহস ও মেধা নিয়ে একটি নতুন সিস্টেমকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। আমরা যে বিজয়ী জাতি তা আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে করোনা মহামারী কালীন সময়ে। মেধা এবং দক্ষতার সাথে আমরা এটা মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়েছি। ভার্চুয়াল কোর্ট একদিনে সম্ভব হতো না যদি এটুআই, ইউএনডিপি, আইসিটি ডিভিশন মিলে ধারাবাহিক ভাবে সাত বছর এই অবকাঠামো গুলো তৈরি না করতো। এই সফটওয়্যার ইনফ্রাসট্রাকচার গুলো যদি আগে থেকে তৈরি করা না থাকতো তাহলে আমরা কখনই মাত্র দুই মাসে ভার্চুয়াল কোর্ট ইন্ট্রোডিউস করতে পারতাম না। এটুআই, ইউএনডিপি ও আইসিটি ডিভিশন এর সাত বছরের তৈরি করা ইনফ্রাসট্রাকচার এর উপর ভিত্তি করেই আজকের ‘মাই কোর্ট বা আমার আদালত’ উন্মুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের জন্য। এই প্রজেক্টে আমরা প্রায় ২০০০ কোর্ট রুমকে ডিজিটাইজড করবো, যেখানে অডিও রেকর্ডিং সিস্টেম থাকবে, পাশাপাশি ভার্চুয়াল টার্মিনাল হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার মাননীয় আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ভাইয়ের পক্ষ থেকে সকল আইনজীবীদের জন্য উপহার স্বরুপ প্রত্যেক জেলায় সকল বার আ্যসোসিয়েশনে একটি করে ডিজিটাল সাইবার ক্যাফে স্থাপন করা হবে।