ঢাকা ০৬:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাল স্বাক্ষর করে রিটপিটিশনে প্রতিপক্ষ হয়েছেন গোদাগাড়ীর অসাধু চক্র

জাল স্বাক্ষর করে রিটপিটিশনে প্রতিপক্ষ হয়েছেন গোদাগাড়ীর অসাধু চক্র

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার একটি অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে জাল স্বাক্ষর দিয়ে রিটপিটিশনের প্রতিপক্ষ হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে মামলায় জাল দলিল দাখিল করার অভিযোগ আছে। জাল দলিল ব্যবহার প্রমাণ স্বরুপ ২৭/২৩,২৮/২৩ ও ৩২/২৩ নং মামলায় দাখিলকৃত দলিল ভূয়া মর্মে গত ১২/০৯/২০২৩ ইং তারিখ রাজশাহী জেলা রেজিস্ট্রিারের কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ৩৬৩৬৯, ৩৬৩৭০ ও ৩৬৩৭১ নং রশিদে পরিদর্শন করে প্রত্যয়নপত্র প্রদান করেছেন।

জাল দলিল ও ভূয়া স্বাক্ষর করার বিভিন্ন নথি এই প্রতিবেদকের কাছে আছে।

জানা গেছে, গোদাগাড়ী উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি বাংলা ১৪২৮-১৪৩০ মেয়াদে ইজারা প্রদানের জন্য গত ০২/০৮/২০২১ ইং তারিখের ০৫.৪৩.৮১.৩৪.০০০.১১.০০৪.২১-১৩৩৮ মতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ২০০৯ ও ২০১২ সালের সংশোধিত নীতিমালা অমান্য করে ইজারা কার্যক্রম করলে ফরিদপুর মৎস্যচাষী সমবায় সমিতি লিঃ এর সদস্য মঈদুল ইসলাম হাইকোর্টে ৮৯১৬/২১ নং রিটপিটিশন দায়ের করেছিলেন।

হাইকোর্ট শুনানী করে গত ২৬/১০/২০২১ ইং তারিখ ইজারাকৃত কিছু পুকুরের উপর স্থগিত আদেশ প্রদান করেছিলেন। গত ০৭/০৪/২০২২, ৩১/০৮/২০২২ ও ১৭/০১/২০২৩ ইং তারিখ মহামান্য হাইকোর্ট স্থগিদ আদেশ বৃদ্ধি করেছিলেন এবং পিটিশনার সরকারী ইজারা মূল্য জলমহাল ইজারা কোডে খাস কালেকশন বাংলা ১৪২৯ সনের টাকা জমা প্রদান করেছিলেন।

গত ২৯/০৩/২০২৩ ইং তারিখ সোনালী ব্যাংক, গোদাগাড়ী শাখায়, জলমহাল ইজারা কোডে ৪,১৬,৫০০/- টাকা ২নং হইতে ১৪৮ নং চালানের মাধ্যমে জমা প্রদান করে মহামান্য হাইকোর্টে দাখিল করলে মহামান্য হাইকোর্ট শুনানী অন্তে গত ০৬/০৪/২০২৩ ইং তারিখ আগামী ১৩/০৪/২০২৪ ইং তারিখ পর্যন্ত স্থগিত আদেশ এর মেয়াদ বৃদ্ধি করেছিলেন।

৮৯১৬/২১ নং রিটপিটিশনের আদেশ খারিজ করার জন্য গত ২২/০৮/২০২৩ ইং তারিখ মোঃ মোস্তাকিন, মোঃ আলমগীর ও শ্রী দিনুবন্ধু মন্ডল কে প্রতিপক্ষ করে মহামান্য হাইকোর্টে ৪৮ পৃষ্ঠার নথি উপস্থাপন করে শুনানী করেছেন। সেই নথির ৪৬, ৪৭ ও ৪৮ নং পৃষ্ঠায় দাখিলকৃত জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন পত্রে নিবেদক হিসেবে মোঃ মোস্তাকিন, মোঃ আলমগীর ও শ্রী দিনুবন্ধু মন্ডলগণের নিজ হাতের স্বাক্ষর করার কথা এবং আপন আপন মোবাইল নম্বর উল্লেখ করার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু অসাধু পুকুর দস্যু দলের সদস্য শ্রীমন্তপুর গ্রামের আবুল কালাম আজাদের ছেলে মোঃ মাসুদ রানা (শাহাজাদা)র ০১৭১০-০৬২৪২৫ নং মোবাইল নম্বর উল্লেখ করে ০৩টি আবেদনেই একই মোবাইল নম্বর ও একই হাতের স্বাক্ষর করেন যেই স্বাক্ষরগুলি মোঃ মোস্তাকিন, মোঃ আলমগীর ও শ্রী দিনুবন্ধু মন্ডলদের হাতের স্বাক্ষর নয়।

এছাড়াও সেই নথির ২৩, ২৫ ও ২৭ নং পৃষ্ঠায় দাখিলকৃত পরিশিষ্ঠ “ক” / সিডিউলের স্বাক্ষরের সাথে ৪৬, ৪৭ ও ৪৮ নং পৃষ্ঠার স্বাক্ষরের কোন মিল নেই এবং নথিতে দাখিলকৃত ১২, ১৩ ও ১৪ নং পৃষ্ঠার এফিডেভিট ও ওকালোতনামার স্বাক্ষর সামাঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

সেই নথি পর্যালোচনায় দেখা যায় মহামান্য হাইকোর্টের মত মহামান্য যায়গায় এমন জাল জালিয়াতি কাগজপত্র জমা প্রদান করতেও পুকুর দস্যু মোঃ মাসুদ রানা (শাহাজাদা)র বিবেকে বাধা হয়ে দাড়ায়নি। এছাড়াও মোঃ মাসুদ রানা (শাহাজাদা) তার পিতা আবুল কালাম আজাদ এর নামে গত ২৪/০২/১৯৭৫ ইং তারিখের ১০১৭৯/৭৫ নং দানপত্র জাল দলিল তৈরী করে মোঃ আবুল কালাম আজাদকে বাদী করে জেলা রাজশাহীর যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালতে ৩২/২০২৩ অঃপ্রঃ মামলা দায়ের করে ১০.৮২ একর পুকুরের ইজারা কার্যক্রমের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রার্থনা করলে মহামান্য আদালত বাংলাদেশ সরকার পক্ষে জেলা প্রশাসক দিং গণকে ১০ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেছিলেন। কিন্তু পুকুর দস্যু দলের সদস্য শ্রীমন্তপুর গ্রামের আবুল কালাম আজাদের ছেলে মোঃ মাসুদ রানা (শাহাজাদা)র সাথে সাবেক উপজেলা নির্বাহী অফিসার, গোদাগাড়ী ও সাবেক সহকারী কমিশনার (ভূমি) গোদাগাড়ীর সাথে আঁতাত থাকায় ১০ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব প্রদান করেননি।

তাই আদালত ১০.৮২ একর পুকুরের ইজারা কার্যক্রম এর উপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রদান করেন এবং অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ বাতিল করার ব্যবস্থাগ্রহণ না করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার, গোদাগাড়ী ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) গোদাগাড়ী পুকুর দস্যু মাসুদ রানা (শাহাজাদা)র সঙ্গে আঁতাত করে রেখে দেন।

এছাড়াও পুকুর দস্যু দলের সদস্য মোঃ মাসুদ রানা (শাহাজাদা), চকপাড়া খারিজাগাতি গ্রামের মোঃ আব্দুল খালেকের ছেলে মোঃ পিয়ারুল ইসলাম ও আঁচুয়া ভাটা গ্রামের আব্দুল কাইয়ুম এর ছেলে মোঃ জামিরুল ইসলাম জামিলগণের তদবিরে জেলা রাজশাহীর যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালতে ২৭/২০২৩ অঃপ্রঃ ও ২৮/২০২৩ অঃপ্রঃ মোকদ্দমায় অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা রয়েছে এবং পুকুরগুলি উল্লেখিত ৩জন পুকুর দস্যুর দখলে রয়েছে।

এসব বিষয়ে অসাধু চক্রের মূলহোতা মাসুদ রানা শাহজাদার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পাওয়া মাত্র পরে সময় করে কলদিয়ে কথা বলবেন বলে জানালেন আর কথা বলেননি। এছাড়াও এবিষয় গুলো নিয়ে সংবাদ পরিবেশন না করার অনুরোধ জানান তিনি।

আপলোডকারীর তথ্য

Daily Naba Bani

মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক নববাণী পত্রিকার জন্য সকল জেলা উপজেলায় সংবাদ কর্মী আবশ্যকঃ- আগ্রহীরা আজই আবেদন করুন। মেইল: [email protected]
জনপ্রিয় সংবাদ

বান্দরবানকে স্মার্ট পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে: ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ।

জাল স্বাক্ষর করে রিটপিটিশনে প্রতিপক্ষ হয়েছেন গোদাগাড়ীর অসাধু চক্র

আপডেট সময় ০৪:৪১:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৩

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার একটি অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে জাল স্বাক্ষর দিয়ে রিটপিটিশনের প্রতিপক্ষ হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে মামলায় জাল দলিল দাখিল করার অভিযোগ আছে। জাল দলিল ব্যবহার প্রমাণ স্বরুপ ২৭/২৩,২৮/২৩ ও ৩২/২৩ নং মামলায় দাখিলকৃত দলিল ভূয়া মর্মে গত ১২/০৯/২০২৩ ইং তারিখ রাজশাহী জেলা রেজিস্ট্রিারের কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ৩৬৩৬৯, ৩৬৩৭০ ও ৩৬৩৭১ নং রশিদে পরিদর্শন করে প্রত্যয়নপত্র প্রদান করেছেন।

জাল দলিল ও ভূয়া স্বাক্ষর করার বিভিন্ন নথি এই প্রতিবেদকের কাছে আছে।

জানা গেছে, গোদাগাড়ী উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি বাংলা ১৪২৮-১৪৩০ মেয়াদে ইজারা প্রদানের জন্য গত ০২/০৮/২০২১ ইং তারিখের ০৫.৪৩.৮১.৩৪.০০০.১১.০০৪.২১-১৩৩৮ মতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ২০০৯ ও ২০১২ সালের সংশোধিত নীতিমালা অমান্য করে ইজারা কার্যক্রম করলে ফরিদপুর মৎস্যচাষী সমবায় সমিতি লিঃ এর সদস্য মঈদুল ইসলাম হাইকোর্টে ৮৯১৬/২১ নং রিটপিটিশন দায়ের করেছিলেন।

হাইকোর্ট শুনানী করে গত ২৬/১০/২০২১ ইং তারিখ ইজারাকৃত কিছু পুকুরের উপর স্থগিত আদেশ প্রদান করেছিলেন। গত ০৭/০৪/২০২২, ৩১/০৮/২০২২ ও ১৭/০১/২০২৩ ইং তারিখ মহামান্য হাইকোর্ট স্থগিদ আদেশ বৃদ্ধি করেছিলেন এবং পিটিশনার সরকারী ইজারা মূল্য জলমহাল ইজারা কোডে খাস কালেকশন বাংলা ১৪২৯ সনের টাকা জমা প্রদান করেছিলেন।

গত ২৯/০৩/২০২৩ ইং তারিখ সোনালী ব্যাংক, গোদাগাড়ী শাখায়, জলমহাল ইজারা কোডে ৪,১৬,৫০০/- টাকা ২নং হইতে ১৪৮ নং চালানের মাধ্যমে জমা প্রদান করে মহামান্য হাইকোর্টে দাখিল করলে মহামান্য হাইকোর্ট শুনানী অন্তে গত ০৬/০৪/২০২৩ ইং তারিখ আগামী ১৩/০৪/২০২৪ ইং তারিখ পর্যন্ত স্থগিত আদেশ এর মেয়াদ বৃদ্ধি করেছিলেন।

৮৯১৬/২১ নং রিটপিটিশনের আদেশ খারিজ করার জন্য গত ২২/০৮/২০২৩ ইং তারিখ মোঃ মোস্তাকিন, মোঃ আলমগীর ও শ্রী দিনুবন্ধু মন্ডল কে প্রতিপক্ষ করে মহামান্য হাইকোর্টে ৪৮ পৃষ্ঠার নথি উপস্থাপন করে শুনানী করেছেন। সেই নথির ৪৬, ৪৭ ও ৪৮ নং পৃষ্ঠায় দাখিলকৃত জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন পত্রে নিবেদক হিসেবে মোঃ মোস্তাকিন, মোঃ আলমগীর ও শ্রী দিনুবন্ধু মন্ডলগণের নিজ হাতের স্বাক্ষর করার কথা এবং আপন আপন মোবাইল নম্বর উল্লেখ করার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু অসাধু পুকুর দস্যু দলের সদস্য শ্রীমন্তপুর গ্রামের আবুল কালাম আজাদের ছেলে মোঃ মাসুদ রানা (শাহাজাদা)র ০১৭১০-০৬২৪২৫ নং মোবাইল নম্বর উল্লেখ করে ০৩টি আবেদনেই একই মোবাইল নম্বর ও একই হাতের স্বাক্ষর করেন যেই স্বাক্ষরগুলি মোঃ মোস্তাকিন, মোঃ আলমগীর ও শ্রী দিনুবন্ধু মন্ডলদের হাতের স্বাক্ষর নয়।

এছাড়াও সেই নথির ২৩, ২৫ ও ২৭ নং পৃষ্ঠায় দাখিলকৃত পরিশিষ্ঠ “ক” / সিডিউলের স্বাক্ষরের সাথে ৪৬, ৪৭ ও ৪৮ নং পৃষ্ঠার স্বাক্ষরের কোন মিল নেই এবং নথিতে দাখিলকৃত ১২, ১৩ ও ১৪ নং পৃষ্ঠার এফিডেভিট ও ওকালোতনামার স্বাক্ষর সামাঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

সেই নথি পর্যালোচনায় দেখা যায় মহামান্য হাইকোর্টের মত মহামান্য যায়গায় এমন জাল জালিয়াতি কাগজপত্র জমা প্রদান করতেও পুকুর দস্যু মোঃ মাসুদ রানা (শাহাজাদা)র বিবেকে বাধা হয়ে দাড়ায়নি। এছাড়াও মোঃ মাসুদ রানা (শাহাজাদা) তার পিতা আবুল কালাম আজাদ এর নামে গত ২৪/০২/১৯৭৫ ইং তারিখের ১০১৭৯/৭৫ নং দানপত্র জাল দলিল তৈরী করে মোঃ আবুল কালাম আজাদকে বাদী করে জেলা রাজশাহীর যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালতে ৩২/২০২৩ অঃপ্রঃ মামলা দায়ের করে ১০.৮২ একর পুকুরের ইজারা কার্যক্রমের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রার্থনা করলে মহামান্য আদালত বাংলাদেশ সরকার পক্ষে জেলা প্রশাসক দিং গণকে ১০ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেছিলেন। কিন্তু পুকুর দস্যু দলের সদস্য শ্রীমন্তপুর গ্রামের আবুল কালাম আজাদের ছেলে মোঃ মাসুদ রানা (শাহাজাদা)র সাথে সাবেক উপজেলা নির্বাহী অফিসার, গোদাগাড়ী ও সাবেক সহকারী কমিশনার (ভূমি) গোদাগাড়ীর সাথে আঁতাত থাকায় ১০ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব প্রদান করেননি।

তাই আদালত ১০.৮২ একর পুকুরের ইজারা কার্যক্রম এর উপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রদান করেন এবং অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ বাতিল করার ব্যবস্থাগ্রহণ না করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার, গোদাগাড়ী ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) গোদাগাড়ী পুকুর দস্যু মাসুদ রানা (শাহাজাদা)র সঙ্গে আঁতাত করে রেখে দেন।

এছাড়াও পুকুর দস্যু দলের সদস্য মোঃ মাসুদ রানা (শাহাজাদা), চকপাড়া খারিজাগাতি গ্রামের মোঃ আব্দুল খালেকের ছেলে মোঃ পিয়ারুল ইসলাম ও আঁচুয়া ভাটা গ্রামের আব্দুল কাইয়ুম এর ছেলে মোঃ জামিরুল ইসলাম জামিলগণের তদবিরে জেলা রাজশাহীর যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালতে ২৭/২০২৩ অঃপ্রঃ ও ২৮/২০২৩ অঃপ্রঃ মোকদ্দমায় অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা রয়েছে এবং পুকুরগুলি উল্লেখিত ৩জন পুকুর দস্যুর দখলে রয়েছে।

এসব বিষয়ে অসাধু চক্রের মূলহোতা মাসুদ রানা শাহজাদার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পাওয়া মাত্র পরে সময় করে কলদিয়ে কথা বলবেন বলে জানালেন আর কথা বলেননি। এছাড়াও এবিষয় গুলো নিয়ে সংবাদ পরিবেশন না করার অনুরোধ জানান তিনি।